নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: উপুড় হয়ে পড়ে আছে চিকিৎসক কাজী সাবেরা রহমানের (৪৭) নিথর দেহ। পিঠে ও গলায় গভীর জখম। বিছানা এলোমেলো। ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কাঁথা বালিশ। দরজার কাছে পড়ে আছে তিনটি পাকা আম। বিছানার জাজিমের দুই পাশে অল্প একটু পোড়া। বোঝা যাচ্ছে খুনের আগে ধস্তাধস্তি হয়েছে বিছানায়। হয়তো বাঁচার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শেষমেষ পারেননি।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর কলাবাগানের প্রথম লেনের ৫০/১ নম্বর বাসা থেকে সাবেরা রহমানের লাশ উদ্ধার করা হয়। ভোরেই তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। হত্যার পর ঘটনাটি ভিন্ন খাতে নিতে রুমের তোষকে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় বাসার সাবলেট কানিজ সুবর্ণা, তাঁর একজন ছেলে বন্ধু ও দারোয়ান রমজানসহ চারজনকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে।
নিহতের সাবেরার খালাতো ননদ সুমনা হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত রোববার সারা বিকেল সাবেরা ছিলেন মেয়ের সঙ্গে। সন্ধ্যায় মেয়ের প্রিয় খাবার মুরগির ঝোল ও স্টেক রান্না করেন। রাতে গ্রিন রোডের মায়ের বাসায় মেয়েকে রেখে কলাবাগানের ভাড়া বাসায় ফিরে আসেন সাবেরা। আসার সময় মেয়েকে বলেন, ‘মায়ের অনেক কাজ। কালকে মা-মেয়ে একসঙ্গে ঘুমাব।’ পরদিন সকালে মেয়ে ঘুম ভেঙে শোনে তার মা খুন হয়েছেন।
খুনের আগে বিছানায় ধস্তাধস্তি হয়েছিল বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন সিআইডির ফরেনসিক বিভাগের পরিদর্শক রাসেল কবির। তিনি বলেন, রুমের বিভিন্ন জায়গায় ধস্তাধস্তির আলামত পাওয়া গেছে। সবকিছুই এলোমেলো ছড়ানো ছিটানো। বেশির ভাগ আঘাত করা হয়েছে পেছনের দিক থেকে। তাঁর শরীরে পাঁচটি ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ঘাড়ের নিচে দুটা ও পিঠে দুটা। গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে খুনি পেশাদার বলে মনে হয়নি পুলিশের। যে অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে সেটা পাওয়া যায়নি। লাশ পুড়িয়ে হত্যাকে ভিন্ন খাতে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল জানিয়ে সিআইডির কর্মকর্তা বলেন, ‘এটা পরিকল্পিত আগুন। মশার কয়েল কিংবা অন্য কোনোভাবে আগুন লেগেছে এমন মনে হয়নি আমাদের।’
কলাবাগান থানার এসআই এরশাদুল হক জানান, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খবর পেয়ে তাঁরা এই বাসায় আসেন। তখন দরজা খোলা ছিল। ফায়ার সার্ভিস ও প্রতিবেশীরা আগুনের ধোঁয়া দেখে দরজা ভাঙার চেষ্টা করেন। তখন বাইরে থেকে আসা কাজিন সুবর্ণা চাবি দিয়ে দরজা খোলেন বলে পুলিশ জানতে পেরেছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) শাহেনশাহ মাহমুদ বলেন, নিহত চিকিৎসক গ্রিন লাইফ হাসপাতালে রেডিওলজিষ্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বাসায় তিনটি রুম। এক রুমে থাকতেন কাজী সাবেরা। অপর দুইটি রুম ভাড়া দেওয়া ছিল। সাবলেটের ভাড়াটিয়া কানিজ সুর্বণা ঈদের পরে বাসায় ফিরলেও নুরজাহান নামে অপর ভাড়াটিয়া এখনো ফেরেননি।
একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন কানিজ সুবর্ণা। পুলিশকে প্রথম ফোন দেন তিনি। ভোর ছয়টায় তিনি হাঁটতে বেরিয়ে সাড়ে নয়টার দিকে বাসায় ফিরে রুমে আগুন দেখতে পান বলে তিনি পুলিশকে জানান। তবে তিনি সাধারণত এত ভোরে হাঁটতে যান না। হঠাৎ করে গতকাল কেন হাঁটতে গেলেন আর সেদিনই কাকতালীয়ভাবে কেন চিকিৎসক খুন হলেন সেই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিশ। পুলিশ ঘটনাস্থলে কাজিন সুবর্ণার সঙ্গে থাকা তার একজন ছেলে বন্ধুকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে। পাশের বাসার এক তরুণী নিয়মিত কাজিন সুবর্ণার কাছে আসতেন। তাঁকেও সন্দেহ করা হচ্ছে।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানিয়েছেন, ২৩ গ্রিন রোডের গ্রিন হ্যামলেডের বাসায় থাকেন নিহত চিকিৎসক সাবেরা রহমানের মা। এই বাসায় ছেলে তাজওয়ার আহমেদ ও মেয়ে আনবারকে নিয়ে থাকতেন সাহেবা রহমান। কিন্তু দুই বছর আগে রাগ করে তিনি আলাদা থাকতে শুরু করেন। দেড় বছর ভাড়া ছিলেন বসিরউদ্দিন রোডের একটি বাসায়। গত জানুয়ারি মাসে কলাবাগানের বাসায় ভাড়া ওঠেন। প্রথম মাস একলা থাকলেও পরের মাসে কানিজ সুবর্ণা ও পরে নুরজাহান নামে অপর একজন সাবলেট দিয়ে বাসায় উঠান। ঈদের পর সুবর্ণা ঢাকায় ফিরলেও নুরজাহান এখনো গ্রাম থেকে ঢাকা ফেরেননি।
গ্রিন হ্যামলেড বাসার কেয়ারটেকার কবির হোসেন বলেন, প্রায় বিশ বছর ধরে তিনি গ্রিন হ্যামলেড বাসার কেয়ারটেকার। এই বাসাতেই নিহতের দুই ছেলে–মেয়ে তাদের নানির কাছে থাকেন। সাবেরা রহমানের প্রথম স্বামী ২০০৩ সালে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। সেই ঘরে সন্তান তাজওয়ার আহমেদ। পরে ২০০৫ সালে বিয়ে করেন ব্যাংক কর্মকর্তা সামসুল আজাদকে। এই ঘরের মেয়ে আনবার। সামসুল আজাদের সঙ্গে কয়েক বছর ধরে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। তাই সামসুল আজাদের শান্তিনগরের বাসা থেকে মায়ের বাসায় চলে আসেন। তবে তাঁদের ডিভোর্স হয়নি।
আলাদা থাকলেও কাজী সাবেরা নিয়মিত মায়ের বাসায় যেতেন। সন্তানদের রান্না করে খাওয়াতেন। তবে কোভিডের কারণে গত এক বছর যাওয়া আসা কম ছিল। মেয়ে মাঝেমধ্যে মায়ের কাছে এসে থাকত।
স্বামী সামসুল আজাদ বলেন, তাঁদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল। কোভিডের কারণে দেখা সাক্ষাৎ কম হতো। গত রোববার সকালেও তাদের মধ্যে কথা হয়। কীভাবে কেন তাঁকে খুন করা হলো কিছুই বুঝতে পারছেন না।
বাড়ির মালিক মাহবুব মিয়া জানান, জানুয়ারিতে এক তারিখে ভাড়া নেয় সাবেরা রহমান। ভাড়া নেওয়ার সময় পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন, তাঁর স্বামী দেশের বাইরে থাকেন। দুই ছেলেমেয়ে রয়েছে। কিন্তু ছেলেমেয়েদের তিনি কখনো দেখেননি। সাবেরা রহমান ব্যাংকের মাধ্যমে ভাড়া পরিশোধ করতেন। পরে বাসায় আরও দুজন সাবলেট থাকলেও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না।
ঢাকা: উপুড় হয়ে পড়ে আছে চিকিৎসক কাজী সাবেরা রহমানের (৪৭) নিথর দেহ। পিঠে ও গলায় গভীর জখম। বিছানা এলোমেলো। ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কাঁথা বালিশ। দরজার কাছে পড়ে আছে তিনটি পাকা আম। বিছানার জাজিমের দুই পাশে অল্প একটু পোড়া। বোঝা যাচ্ছে খুনের আগে ধস্তাধস্তি হয়েছে বিছানায়। হয়তো বাঁচার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শেষমেষ পারেননি।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর কলাবাগানের প্রথম লেনের ৫০/১ নম্বর বাসা থেকে সাবেরা রহমানের লাশ উদ্ধার করা হয়। ভোরেই তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। হত্যার পর ঘটনাটি ভিন্ন খাতে নিতে রুমের তোষকে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় বাসার সাবলেট কানিজ সুবর্ণা, তাঁর একজন ছেলে বন্ধু ও দারোয়ান রমজানসহ চারজনকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে।
নিহতের সাবেরার খালাতো ননদ সুমনা হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত রোববার সারা বিকেল সাবেরা ছিলেন মেয়ের সঙ্গে। সন্ধ্যায় মেয়ের প্রিয় খাবার মুরগির ঝোল ও স্টেক রান্না করেন। রাতে গ্রিন রোডের মায়ের বাসায় মেয়েকে রেখে কলাবাগানের ভাড়া বাসায় ফিরে আসেন সাবেরা। আসার সময় মেয়েকে বলেন, ‘মায়ের অনেক কাজ। কালকে মা-মেয়ে একসঙ্গে ঘুমাব।’ পরদিন সকালে মেয়ে ঘুম ভেঙে শোনে তার মা খুন হয়েছেন।
খুনের আগে বিছানায় ধস্তাধস্তি হয়েছিল বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন সিআইডির ফরেনসিক বিভাগের পরিদর্শক রাসেল কবির। তিনি বলেন, রুমের বিভিন্ন জায়গায় ধস্তাধস্তির আলামত পাওয়া গেছে। সবকিছুই এলোমেলো ছড়ানো ছিটানো। বেশির ভাগ আঘাত করা হয়েছে পেছনের দিক থেকে। তাঁর শরীরে পাঁচটি ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ঘাড়ের নিচে দুটা ও পিঠে দুটা। গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে খুনি পেশাদার বলে মনে হয়নি পুলিশের। যে অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে সেটা পাওয়া যায়নি। লাশ পুড়িয়ে হত্যাকে ভিন্ন খাতে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল জানিয়ে সিআইডির কর্মকর্তা বলেন, ‘এটা পরিকল্পিত আগুন। মশার কয়েল কিংবা অন্য কোনোভাবে আগুন লেগেছে এমন মনে হয়নি আমাদের।’
কলাবাগান থানার এসআই এরশাদুল হক জানান, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খবর পেয়ে তাঁরা এই বাসায় আসেন। তখন দরজা খোলা ছিল। ফায়ার সার্ভিস ও প্রতিবেশীরা আগুনের ধোঁয়া দেখে দরজা ভাঙার চেষ্টা করেন। তখন বাইরে থেকে আসা কাজিন সুবর্ণা চাবি দিয়ে দরজা খোলেন বলে পুলিশ জানতে পেরেছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) শাহেনশাহ মাহমুদ বলেন, নিহত চিকিৎসক গ্রিন লাইফ হাসপাতালে রেডিওলজিষ্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বাসায় তিনটি রুম। এক রুমে থাকতেন কাজী সাবেরা। অপর দুইটি রুম ভাড়া দেওয়া ছিল। সাবলেটের ভাড়াটিয়া কানিজ সুর্বণা ঈদের পরে বাসায় ফিরলেও নুরজাহান নামে অপর ভাড়াটিয়া এখনো ফেরেননি।
একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন কানিজ সুবর্ণা। পুলিশকে প্রথম ফোন দেন তিনি। ভোর ছয়টায় তিনি হাঁটতে বেরিয়ে সাড়ে নয়টার দিকে বাসায় ফিরে রুমে আগুন দেখতে পান বলে তিনি পুলিশকে জানান। তবে তিনি সাধারণত এত ভোরে হাঁটতে যান না। হঠাৎ করে গতকাল কেন হাঁটতে গেলেন আর সেদিনই কাকতালীয়ভাবে কেন চিকিৎসক খুন হলেন সেই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিশ। পুলিশ ঘটনাস্থলে কাজিন সুবর্ণার সঙ্গে থাকা তার একজন ছেলে বন্ধুকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে। পাশের বাসার এক তরুণী নিয়মিত কাজিন সুবর্ণার কাছে আসতেন। তাঁকেও সন্দেহ করা হচ্ছে।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানিয়েছেন, ২৩ গ্রিন রোডের গ্রিন হ্যামলেডের বাসায় থাকেন নিহত চিকিৎসক সাবেরা রহমানের মা। এই বাসায় ছেলে তাজওয়ার আহমেদ ও মেয়ে আনবারকে নিয়ে থাকতেন সাহেবা রহমান। কিন্তু দুই বছর আগে রাগ করে তিনি আলাদা থাকতে শুরু করেন। দেড় বছর ভাড়া ছিলেন বসিরউদ্দিন রোডের একটি বাসায়। গত জানুয়ারি মাসে কলাবাগানের বাসায় ভাড়া ওঠেন। প্রথম মাস একলা থাকলেও পরের মাসে কানিজ সুবর্ণা ও পরে নুরজাহান নামে অপর একজন সাবলেট দিয়ে বাসায় উঠান। ঈদের পর সুবর্ণা ঢাকায় ফিরলেও নুরজাহান এখনো গ্রাম থেকে ঢাকা ফেরেননি।
গ্রিন হ্যামলেড বাসার কেয়ারটেকার কবির হোসেন বলেন, প্রায় বিশ বছর ধরে তিনি গ্রিন হ্যামলেড বাসার কেয়ারটেকার। এই বাসাতেই নিহতের দুই ছেলে–মেয়ে তাদের নানির কাছে থাকেন। সাবেরা রহমানের প্রথম স্বামী ২০০৩ সালে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। সেই ঘরে সন্তান তাজওয়ার আহমেদ। পরে ২০০৫ সালে বিয়ে করেন ব্যাংক কর্মকর্তা সামসুল আজাদকে। এই ঘরের মেয়ে আনবার। সামসুল আজাদের সঙ্গে কয়েক বছর ধরে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। তাই সামসুল আজাদের শান্তিনগরের বাসা থেকে মায়ের বাসায় চলে আসেন। তবে তাঁদের ডিভোর্স হয়নি।
আলাদা থাকলেও কাজী সাবেরা নিয়মিত মায়ের বাসায় যেতেন। সন্তানদের রান্না করে খাওয়াতেন। তবে কোভিডের কারণে গত এক বছর যাওয়া আসা কম ছিল। মেয়ে মাঝেমধ্যে মায়ের কাছে এসে থাকত।
স্বামী সামসুল আজাদ বলেন, তাঁদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল। কোভিডের কারণে দেখা সাক্ষাৎ কম হতো। গত রোববার সকালেও তাদের মধ্যে কথা হয়। কীভাবে কেন তাঁকে খুন করা হলো কিছুই বুঝতে পারছেন না।
বাড়ির মালিক মাহবুব মিয়া জানান, জানুয়ারিতে এক তারিখে ভাড়া নেয় সাবেরা রহমান। ভাড়া নেওয়ার সময় পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন, তাঁর স্বামী দেশের বাইরে থাকেন। দুই ছেলেমেয়ে রয়েছে। কিন্তু ছেলেমেয়েদের তিনি কখনো দেখেননি। সাবেরা রহমান ব্যাংকের মাধ্যমে ভাড়া পরিশোধ করতেন। পরে বাসায় আরও দুজন সাবলেট থাকলেও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে