গোলাম ওয়াদুদ
ঢাকা: অনলাইন ব্যবসা কারা করে? এমন প্রশ্নের উত্তরে যে কেউ শহরবাসী উদ্যোক্তাদের কথা হয়তো বলবে। শহরের কথা আসবে মূলত উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, ইন্টারনেট সংযোগের সহজলভ্যতার কারণে। মোটাদাগে এই অনুমান সত্যও বটে। তবে তারপরও কিছু মানুষ থাকে যারা যাবতীয় সংকটকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ঠিকই পৌঁছে যান নিজের লক্ষ্যে। এমনই একজন আফরিন মৌ। অনলাইন ব্যবসা বা অনলাইন উদ্যোক্তা যে গ্রাম থেকেও হওয়া যায়, তা করে দেখিয়েছেন তিনি।
আফরিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়ে। থাকেন জেলার কসবা উপজেলার বুগীর গ্রামে। সেখানে বসেই আপন রংধনুতে রাঙিয়েছেন নিজেকে, রাঙাচ্ছেন চারপাশকে। এখনো কৈশোর পার না হওয়া আফরিনের সাত–রঙা মনে থাকবে রংধনুর বাসা—তাতে আর বিস্ময়ের কী। যেকোনো কৈশোরই রঙিন। কিন্তু এই রঙিন কৈশোরে থাকা কজনই–বা পারে নিজের রঙে আস্ত এক রংধনুর জন্ম দিতে। কজনই–বা পারে উদ্যোগী হতে। কসবা মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আফরিন পেরেছেন। পরিবারের এই ছোট মেয়েই গড়ে তুলেছেন ‘রংধুন’ নামের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম।
অনেক দিন থেকেই আফরিনের ইচ্ছা তিনি উদ্যোক্তা হবেন। উদ্যোক্তা মানে তাকে যেকোন একটা ব্যবসা করতে হবে। কিন্তু তিনি তো পড়েন বিজ্ঞান বিভাগে। বাণিজ্য বিভাগে পড়লে তাও একটু ব্যবসা সম্পর্কে জানতে পারতেন। কিন্তু ওই যে বলে না, স্বপ্নই মানুষকে আদল দেয়। ঠিক সেভাবেই আফরিনের স্বপ্নই তাঁকে দিয়েছে উদ্যোক্তার আদল। ব্যবসা সম্পর্কে পুঁথিগত বিদ্যা না থাকলেও তাঁর মনে ছিল উদ্যোক্তা হওয়ার প্রবল ইচ্ছা। আর এই ইচ্ছাপূরণের জন্য তিনি বেছে নিলেন এক সংকটকালকে। পুরো বিশ্বের জন্য যে করোনা ভয়াবহ সংকট, আফরিনের জন্য তা সম্ভাবনা হয়ে এল। কারণ, করোনা তাঁকে পড়ার চাপ থেকে মুক্ত হওয়ার ফুরসৎ দিল।
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকারি নির্দেশনায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সেই কবে থেকেই বন্ধ। আফরিনের কলেজও বন্ধ হলো। হঠাৎ করেই উধাও হলো পড়ার চাপ। তখনই তিনি সাহস করে অনলাইনে ব্যবসার সিদ্ধান্ত নেন। বাবা-ভাইবোন—সবাই চাকরিজীবী হওয়ায় পারিবারিকভাবে স্বচ্ছল তারা। তাই পরিবারে স্বচ্ছলতা ফেরাতে নয়, নিজের উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নের জোরেই তিনি করোনার এই সংকটকালকে সূযোগে রূপান্তরিত করলেন। গড়ে তুললেন ‘রংধুন’। উদ্দেশ্য হিজাব বিক্রি করা। বড় বোনের দেওয়া ৮ হাজার টাকা পুঁজি করে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি অনলাইনে ব্যবসা শুরু করেন।
শুরুটা যেকোনো উদ্যোগের মতোই সহজ ছিল না। আফরিনের ভাষায়—‘অনলাইনে পোস্ট দেওয়ার প্রথম দিনেই পাঁচটি হিজাবের অর্ডার পাই। এই পাঁচ অর্ডারই আমার উদ্যোক্তা হওয়ার প্রবল ইচ্ছাকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিল। ঝামেলা হলো অন্য জায়গায়। কীভাবে পণ্যগুলো ক্রেতাদের কাছে পৌঁছাব বুঝতে পারছিলাম না? কাউকে চিনি না, কীভাবে কুরিয়ার করতে হয়, জানি না।’ বোঝাই যাচ্ছে কী মহাবিপাকে পড়লেন তিনি। কিন্তু ওই যে সংকটই সমাধানের রাস্তা বাতলে দেয়। আফরিনও খুঁজে বের করলেন তাঁর সমস্যা সমাধানের পথ। বললেন, ‘মাথায় এল ভিন্ন চিন্তা। যেহেতু প্রথম অর্ডার করা পাঁচজনই নিজ উপজেলার, তাই সবাইকে একটা সময় দিয়ে উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে আসতে বলি। সেখানে গিয়ে তাঁদের পণ্যগুলো দিয়ে এলাম।’
বলে রাখা ভালো যে আফরিন প্রথমে তাঁর উপজেলার একটি ফেসবুক পেজে নিজের পণ্য নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এর পর তিনি বড় বড় বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে তাঁর পণ্যের প্রচার করতে থাকেন। অর্ডার আসতে থাকে। দিন দিন অর্ডারের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তাহলে তো সাফল্য দূরে নয়। কিন্তু, না। গোর বাঁধল কোথায়? সে এক মজার কাহিনি। শোনা যাক আফরিনের মুখেই—‘অনেক অর্ডার ওই সময় বাতিল করেছি। কীভাবে (ক্রেতার কাছে) পৌঁছে দেব, সে চিন্তাতেই বাতিল করা। কারণ, অর্ডারগুলো ছিল আমার উপজেলার বাইরে। আর আমি তো তখনো উপজেলার বাইরে কুরিয়ারে পণ্য পাঠানোর উপায় জানি না।’
না, এভাবে বেশি দিন আফরিনকে আটকে থাকতে হয়নি। এগিয়ে এলেন নিজ উপজেলারই আরেক উদ্যোক্তা। তাঁর কাছ থেকে আফরিন শিখে নিলেন পণ্য কুরিয়ার করার সব বিষয়। এ ছাড়া ইউটিউব থেকে তিনি ডেলিভেরি দেওয়ার নিয়মকানুনও শিখে নেন। এক সপ্তাহ অর্ডার ক্যানসেল করার পর তিনি কুরিয়ারের মাধ্যমে উপজেলার বাইরে ডেলিভেরি দিতে শুরু করেন।
অর্ডারের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে আফরিনের পণ্য–বৈচিত্র্য। হিজাব নিয়ে প্রথমে কাজ শুরু করলেও এখন তিনি পাঞ্জাবি, শাড়ি ও মাস্ক নিয়ে কাজ করছেন। এর পেছনের কারণ হিসেবে আফরিন বলছেন, ‘হিজাব অন্য দোকান থেকে কিনে এনে বিক্রি করতাম। নিজের কোনো কৃতিত্ব ছিল না। তাই কুমিল্লা থেকে খাদির পাঞ্জাবি ও শাড়ি এবং ঢাকা থেকে রং–তুলি আনিয়ে নিজের মতো কাজ শুরু করি।’
এখন পাঞ্জাবিতে নানা ধরনের ডিজাইন নিজই করেন আফরিন। ছোট থেকে আঁকাআঁকি টুকটাক পারতেন। শখের সেই আঁকাই এখন ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কাজে লাগাচ্ছেন। বড় বোনের দেওয়া মাত্র ৮ হাজার টাকা, আর বাবা-মা-ভাইয়ের দেওয়া উৎসাহ ও সাহসকে পুঁজি করে যে রংধনুর জন্ম আফরিন দিয়েছিলেন, তা দিন দিন উজ্জ্বল হচ্ছে। বর্তমানে ‘রংধনু’ থেকেই তিনি প্রতি মাসে মুনাফা করছেন ১০ হাজার টাকার বেশি। অর্ডারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে কাজের চাপ। চাপ সামলাতে এখন নিজ গ্রামেরই দুজনকে সহকারী হিসেবে নিয়েছেন; শেখাচ্ছেন কাজ। আশা—অনেক দূর যাওয়ার। আশা—সাত রং নয় শুধু, দেখা–অদেখা সব রঙে একদিন রাঙিয়ে তুলবেন রংধনুকে, নিজের গ্রামকে।
ঢাকা: অনলাইন ব্যবসা কারা করে? এমন প্রশ্নের উত্তরে যে কেউ শহরবাসী উদ্যোক্তাদের কথা হয়তো বলবে। শহরের কথা আসবে মূলত উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, ইন্টারনেট সংযোগের সহজলভ্যতার কারণে। মোটাদাগে এই অনুমান সত্যও বটে। তবে তারপরও কিছু মানুষ থাকে যারা যাবতীয় সংকটকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ঠিকই পৌঁছে যান নিজের লক্ষ্যে। এমনই একজন আফরিন মৌ। অনলাইন ব্যবসা বা অনলাইন উদ্যোক্তা যে গ্রাম থেকেও হওয়া যায়, তা করে দেখিয়েছেন তিনি।
আফরিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়ে। থাকেন জেলার কসবা উপজেলার বুগীর গ্রামে। সেখানে বসেই আপন রংধনুতে রাঙিয়েছেন নিজেকে, রাঙাচ্ছেন চারপাশকে। এখনো কৈশোর পার না হওয়া আফরিনের সাত–রঙা মনে থাকবে রংধনুর বাসা—তাতে আর বিস্ময়ের কী। যেকোনো কৈশোরই রঙিন। কিন্তু এই রঙিন কৈশোরে থাকা কজনই–বা পারে নিজের রঙে আস্ত এক রংধনুর জন্ম দিতে। কজনই–বা পারে উদ্যোগী হতে। কসবা মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আফরিন পেরেছেন। পরিবারের এই ছোট মেয়েই গড়ে তুলেছেন ‘রংধুন’ নামের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম।
অনেক দিন থেকেই আফরিনের ইচ্ছা তিনি উদ্যোক্তা হবেন। উদ্যোক্তা মানে তাকে যেকোন একটা ব্যবসা করতে হবে। কিন্তু তিনি তো পড়েন বিজ্ঞান বিভাগে। বাণিজ্য বিভাগে পড়লে তাও একটু ব্যবসা সম্পর্কে জানতে পারতেন। কিন্তু ওই যে বলে না, স্বপ্নই মানুষকে আদল দেয়। ঠিক সেভাবেই আফরিনের স্বপ্নই তাঁকে দিয়েছে উদ্যোক্তার আদল। ব্যবসা সম্পর্কে পুঁথিগত বিদ্যা না থাকলেও তাঁর মনে ছিল উদ্যোক্তা হওয়ার প্রবল ইচ্ছা। আর এই ইচ্ছাপূরণের জন্য তিনি বেছে নিলেন এক সংকটকালকে। পুরো বিশ্বের জন্য যে করোনা ভয়াবহ সংকট, আফরিনের জন্য তা সম্ভাবনা হয়ে এল। কারণ, করোনা তাঁকে পড়ার চাপ থেকে মুক্ত হওয়ার ফুরসৎ দিল।
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকারি নির্দেশনায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সেই কবে থেকেই বন্ধ। আফরিনের কলেজও বন্ধ হলো। হঠাৎ করেই উধাও হলো পড়ার চাপ। তখনই তিনি সাহস করে অনলাইনে ব্যবসার সিদ্ধান্ত নেন। বাবা-ভাইবোন—সবাই চাকরিজীবী হওয়ায় পারিবারিকভাবে স্বচ্ছল তারা। তাই পরিবারে স্বচ্ছলতা ফেরাতে নয়, নিজের উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নের জোরেই তিনি করোনার এই সংকটকালকে সূযোগে রূপান্তরিত করলেন। গড়ে তুললেন ‘রংধুন’। উদ্দেশ্য হিজাব বিক্রি করা। বড় বোনের দেওয়া ৮ হাজার টাকা পুঁজি করে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি অনলাইনে ব্যবসা শুরু করেন।
শুরুটা যেকোনো উদ্যোগের মতোই সহজ ছিল না। আফরিনের ভাষায়—‘অনলাইনে পোস্ট দেওয়ার প্রথম দিনেই পাঁচটি হিজাবের অর্ডার পাই। এই পাঁচ অর্ডারই আমার উদ্যোক্তা হওয়ার প্রবল ইচ্ছাকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিল। ঝামেলা হলো অন্য জায়গায়। কীভাবে পণ্যগুলো ক্রেতাদের কাছে পৌঁছাব বুঝতে পারছিলাম না? কাউকে চিনি না, কীভাবে কুরিয়ার করতে হয়, জানি না।’ বোঝাই যাচ্ছে কী মহাবিপাকে পড়লেন তিনি। কিন্তু ওই যে সংকটই সমাধানের রাস্তা বাতলে দেয়। আফরিনও খুঁজে বের করলেন তাঁর সমস্যা সমাধানের পথ। বললেন, ‘মাথায় এল ভিন্ন চিন্তা। যেহেতু প্রথম অর্ডার করা পাঁচজনই নিজ উপজেলার, তাই সবাইকে একটা সময় দিয়ে উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে আসতে বলি। সেখানে গিয়ে তাঁদের পণ্যগুলো দিয়ে এলাম।’
বলে রাখা ভালো যে আফরিন প্রথমে তাঁর উপজেলার একটি ফেসবুক পেজে নিজের পণ্য নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এর পর তিনি বড় বড় বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে তাঁর পণ্যের প্রচার করতে থাকেন। অর্ডার আসতে থাকে। দিন দিন অর্ডারের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তাহলে তো সাফল্য দূরে নয়। কিন্তু, না। গোর বাঁধল কোথায়? সে এক মজার কাহিনি। শোনা যাক আফরিনের মুখেই—‘অনেক অর্ডার ওই সময় বাতিল করেছি। কীভাবে (ক্রেতার কাছে) পৌঁছে দেব, সে চিন্তাতেই বাতিল করা। কারণ, অর্ডারগুলো ছিল আমার উপজেলার বাইরে। আর আমি তো তখনো উপজেলার বাইরে কুরিয়ারে পণ্য পাঠানোর উপায় জানি না।’
না, এভাবে বেশি দিন আফরিনকে আটকে থাকতে হয়নি। এগিয়ে এলেন নিজ উপজেলারই আরেক উদ্যোক্তা। তাঁর কাছ থেকে আফরিন শিখে নিলেন পণ্য কুরিয়ার করার সব বিষয়। এ ছাড়া ইউটিউব থেকে তিনি ডেলিভেরি দেওয়ার নিয়মকানুনও শিখে নেন। এক সপ্তাহ অর্ডার ক্যানসেল করার পর তিনি কুরিয়ারের মাধ্যমে উপজেলার বাইরে ডেলিভেরি দিতে শুরু করেন।
অর্ডারের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে আফরিনের পণ্য–বৈচিত্র্য। হিজাব নিয়ে প্রথমে কাজ শুরু করলেও এখন তিনি পাঞ্জাবি, শাড়ি ও মাস্ক নিয়ে কাজ করছেন। এর পেছনের কারণ হিসেবে আফরিন বলছেন, ‘হিজাব অন্য দোকান থেকে কিনে এনে বিক্রি করতাম। নিজের কোনো কৃতিত্ব ছিল না। তাই কুমিল্লা থেকে খাদির পাঞ্জাবি ও শাড়ি এবং ঢাকা থেকে রং–তুলি আনিয়ে নিজের মতো কাজ শুরু করি।’
এখন পাঞ্জাবিতে নানা ধরনের ডিজাইন নিজই করেন আফরিন। ছোট থেকে আঁকাআঁকি টুকটাক পারতেন। শখের সেই আঁকাই এখন ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কাজে লাগাচ্ছেন। বড় বোনের দেওয়া মাত্র ৮ হাজার টাকা, আর বাবা-মা-ভাইয়ের দেওয়া উৎসাহ ও সাহসকে পুঁজি করে যে রংধনুর জন্ম আফরিন দিয়েছিলেন, তা দিন দিন উজ্জ্বল হচ্ছে। বর্তমানে ‘রংধনু’ থেকেই তিনি প্রতি মাসে মুনাফা করছেন ১০ হাজার টাকার বেশি। অর্ডারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে কাজের চাপ। চাপ সামলাতে এখন নিজ গ্রামেরই দুজনকে সহকারী হিসেবে নিয়েছেন; শেখাচ্ছেন কাজ। আশা—অনেক দূর যাওয়ার। আশা—সাত রং নয় শুধু, দেখা–অদেখা সব রঙে একদিন রাঙিয়ে তুলবেন রংধনুকে, নিজের গ্রামকে।
ভোজ্যতেলের দাম যাতে না বাড়ে, সে জন্য আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট ছাড় দিয়েছিল সরকার। ব্যবসায়ীরাও দাম না বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু কথা রাখেননি তাঁরা। ঘোষণা দিয়ে দাম না বাড়ালেও বাজারে খোলা তেলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। এতে বেড়েছে দামও। এক মাসে সয়াবিনের লিটারে বেড়েছে ২০ টাকা। এ অবস্থায়
২৮ মিনিট আগেদক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
১ ঘণ্টা আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
১০ ঘণ্টা আগে