হুসাইন আহমদ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৬৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ফ্লোর প্রাইস তোলার ক্ষেত্রে এসব সিকিউরিটিজকে বেছে নেওয়ার যে কারণ বলা হয়েছে, তাতে স্পষ্ট যে প্রভাব বুঝতে পরীক্ষামূলকভাবে এটা করা হয়েছে। তবে এই উদ্যোগের প্রভাব বাজারে সামগ্রিকভাবে কতটুকু পড়বে তা নিয়ে সতর্ক মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ বুধবার বিএসইসির নিয়মিত সভায় নেওয়া এ সিদ্ধান্ত আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর করা হবে বলে এক নির্দেশনায় জানানো হয়েছে। অর্থাৎ আগামীকাল এসব সিকিউরিটিজের লেনদেনে ফ্লোর প্রাইস থাকবে না।
বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া ১৬৯টি সিকিউরিটিজের মধ্যে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ডও রয়েছে। ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও এসব শেয়ার ও ইউনিটের দাম এক দিনে আগের দিনের সমাপনী দরের চেয়ে ১ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না। তবে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে আগের সীমা বহাল আছে অর্থাৎ একদিনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়তে পারবে।
বাছাই করা ১৬৯টি সিকিউরিটিজের এ তালিকায় কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট রয়েছে। অন্য কোম্পানির শেয়ার বা ইউনিটের ক্ষেত্রে আগের মতই ফ্লোরপ্রাইস ও সার্কিট ব্রেকারের নিয়ম বহাল থাকবে।
তালিকা পর্যালোচনায় দেখা যায়, যে ১৬৯ সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছে, সেগুলোর বেশিরভাগ তেমন ভালো কোম্পানি নয়। এর মধ্যে বেশি আছে বস্ত্র ও ইন্সুরেন্স খাতের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
কোম্পানি বাছাই নিয়ে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক গণমাধ্যমে বলেছেন, বাজারে লেনদেন কম হওয়া, লেনদেনে যাদের অংশ তুলনামূলক অনেক কম এবং ফ্লোরপ্রাইস তুলে দিলে পুঁজিবাজারে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব পড়বে না এমন ক্যাটাগরি থেকে তালিকাটি করা হয়েছে।
তবে বিএসইসির এমন সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা বুঝে উঠতে পারছেন না বাজারসংশ্লিষ্টদের অনেকে। বাজারের যেসব কোম্পানির প্রভাব নেই সেগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়ে আদৌ সুফল মিলবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
নাম প্রকাশ না করে এক ব্রোকারেজ হাউজের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএসইসির এই নির্দেশনায় কোম্পানি বাছাইয়ের যৌক্তিকতা স্পষ্ট হয়নি। নির্দেশনার মধ্যে এবিষয়ে একটি ব্যাখ্যা থাকা দরকার ছিল।’
ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সিদ্ধান্তের ফল ভালো না মন্দ হবে তা এই মুহূর্তে বলা আছে না। এসইসি নিজেও এখন বলতে পারবে না, তাঁরাও পরীক্ষামূলকভাবে এটা করছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে বাজার স্থবির হয়ে আছে, লেনদেন কমে যাচ্ছে; বড় বিনিয়োগকারীরা আসছে না। এখন ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার ফলে দুই-তিন দিন দাম কমার পর বড় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার কেনার আগ্রহ তৈরি হবে। তাতে বাজারে একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।’
তবে পুঁজিবাজারে সব সময় নিয়ন্ত্রণের ফল ভালো হয় না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থা হয়তো বাজারের ভালোর জন্যই একসময় ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল। এখন তাঁরা বুঝতে পারছেন যে এটার পরিবর্তন দরকার। তাই হয়তো এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৬৫৮টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড, ট্রেজারি বন্ড, করপোরেট বন্ড ও কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। গত ২৮ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফার ফ্লোর প্রাইসের কারণে এসব শেয়ারের দর এখন সর্বনিম্ন একটা সীমা পর্যন্ত নামতে পারে।
বৈশ্বিক অর্থনীতির অর্থনীতির অস্থিতিশীলতার মধ্যে পুঁজিবাজারে টানা দরপতন শুরু হলে দেশের অর্থনীতির জন্য সতর্ক পদক্ষেপ হিসেবে গত ২৮ জুলাই ফ্লোরপ্রাইস আরোপ করা হয়। এটা নিয়ে শুরু থেকেই সমালোচনা করছেন বাজারসংশ্লিষ্ট একটি অংশ। এবার তোলার সময় লেনদেন কমে যাওয়ায় প্রেক্ষাপটে তা তুলে নেওয়ার কথা বলেছেন সংস্থার কর্মকর্তারা।
করোনা মহামারী শুরু পর বাজারে ধস ঠেকাতে ২০২০ সালের ১৯ মার্চ প্রথম ফ্লোর প্রাইস চালু করা হয়। পরে তা কয়েক ধাপে তালিকা করে তুলে নেওয়া হয়।
কয়েকমাস ধরে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ সিকিউরিটিজের দর ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসে। তাতে এসব প্রতিষ্ঠানের লেনদেন একপ্রকার বন্ধ হয়ে গিয়ে বাজারের লেনদেন কমে যায়। এমন পরিস্থিতিতে বাজারসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিল।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যেসব সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছে সম্মিলিতভাবে তা মোট মূলধনের ৫ শতাংশের বেশি নয়। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমলেও তার বড় ধরনের কোনো প্রভাব সূচকে পড়বে না।
ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া ১৬৯ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের তালিক দেখুন:-
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৬৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ফ্লোর প্রাইস তোলার ক্ষেত্রে এসব সিকিউরিটিজকে বেছে নেওয়ার যে কারণ বলা হয়েছে, তাতে স্পষ্ট যে প্রভাব বুঝতে পরীক্ষামূলকভাবে এটা করা হয়েছে। তবে এই উদ্যোগের প্রভাব বাজারে সামগ্রিকভাবে কতটুকু পড়বে তা নিয়ে সতর্ক মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ বুধবার বিএসইসির নিয়মিত সভায় নেওয়া এ সিদ্ধান্ত আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর করা হবে বলে এক নির্দেশনায় জানানো হয়েছে। অর্থাৎ আগামীকাল এসব সিকিউরিটিজের লেনদেনে ফ্লোর প্রাইস থাকবে না।
বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া ১৬৯টি সিকিউরিটিজের মধ্যে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ডও রয়েছে। ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও এসব শেয়ার ও ইউনিটের দাম এক দিনে আগের দিনের সমাপনী দরের চেয়ে ১ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না। তবে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে আগের সীমা বহাল আছে অর্থাৎ একদিনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়তে পারবে।
বাছাই করা ১৬৯টি সিকিউরিটিজের এ তালিকায় কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট রয়েছে। অন্য কোম্পানির শেয়ার বা ইউনিটের ক্ষেত্রে আগের মতই ফ্লোরপ্রাইস ও সার্কিট ব্রেকারের নিয়ম বহাল থাকবে।
তালিকা পর্যালোচনায় দেখা যায়, যে ১৬৯ সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছে, সেগুলোর বেশিরভাগ তেমন ভালো কোম্পানি নয়। এর মধ্যে বেশি আছে বস্ত্র ও ইন্সুরেন্স খাতের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
কোম্পানি বাছাই নিয়ে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক গণমাধ্যমে বলেছেন, বাজারে লেনদেন কম হওয়া, লেনদেনে যাদের অংশ তুলনামূলক অনেক কম এবং ফ্লোরপ্রাইস তুলে দিলে পুঁজিবাজারে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব পড়বে না এমন ক্যাটাগরি থেকে তালিকাটি করা হয়েছে।
তবে বিএসইসির এমন সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা বুঝে উঠতে পারছেন না বাজারসংশ্লিষ্টদের অনেকে। বাজারের যেসব কোম্পানির প্রভাব নেই সেগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়ে আদৌ সুফল মিলবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
নাম প্রকাশ না করে এক ব্রোকারেজ হাউজের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএসইসির এই নির্দেশনায় কোম্পানি বাছাইয়ের যৌক্তিকতা স্পষ্ট হয়নি। নির্দেশনার মধ্যে এবিষয়ে একটি ব্যাখ্যা থাকা দরকার ছিল।’
ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সিদ্ধান্তের ফল ভালো না মন্দ হবে তা এই মুহূর্তে বলা আছে না। এসইসি নিজেও এখন বলতে পারবে না, তাঁরাও পরীক্ষামূলকভাবে এটা করছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে বাজার স্থবির হয়ে আছে, লেনদেন কমে যাচ্ছে; বড় বিনিয়োগকারীরা আসছে না। এখন ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার ফলে দুই-তিন দিন দাম কমার পর বড় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার কেনার আগ্রহ তৈরি হবে। তাতে বাজারে একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।’
তবে পুঁজিবাজারে সব সময় নিয়ন্ত্রণের ফল ভালো হয় না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থা হয়তো বাজারের ভালোর জন্যই একসময় ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল। এখন তাঁরা বুঝতে পারছেন যে এটার পরিবর্তন দরকার। তাই হয়তো এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৬৫৮টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড, ট্রেজারি বন্ড, করপোরেট বন্ড ও কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। গত ২৮ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফার ফ্লোর প্রাইসের কারণে এসব শেয়ারের দর এখন সর্বনিম্ন একটা সীমা পর্যন্ত নামতে পারে।
বৈশ্বিক অর্থনীতির অর্থনীতির অস্থিতিশীলতার মধ্যে পুঁজিবাজারে টানা দরপতন শুরু হলে দেশের অর্থনীতির জন্য সতর্ক পদক্ষেপ হিসেবে গত ২৮ জুলাই ফ্লোরপ্রাইস আরোপ করা হয়। এটা নিয়ে শুরু থেকেই সমালোচনা করছেন বাজারসংশ্লিষ্ট একটি অংশ। এবার তোলার সময় লেনদেন কমে যাওয়ায় প্রেক্ষাপটে তা তুলে নেওয়ার কথা বলেছেন সংস্থার কর্মকর্তারা।
করোনা মহামারী শুরু পর বাজারে ধস ঠেকাতে ২০২০ সালের ১৯ মার্চ প্রথম ফ্লোর প্রাইস চালু করা হয়। পরে তা কয়েক ধাপে তালিকা করে তুলে নেওয়া হয়।
কয়েকমাস ধরে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ সিকিউরিটিজের দর ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসে। তাতে এসব প্রতিষ্ঠানের লেনদেন একপ্রকার বন্ধ হয়ে গিয়ে বাজারের লেনদেন কমে যায়। এমন পরিস্থিতিতে বাজারসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিল।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যেসব সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছে সম্মিলিতভাবে তা মোট মূলধনের ৫ শতাংশের বেশি নয়। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমলেও তার বড় ধরনের কোনো প্রভাব সূচকে পড়বে না।
ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া ১৬৯ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের তালিক দেখুন:-
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৪ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে