নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশ নিয়ে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) হাজির হয়েছেন কিছু বিনিয়োগকারী। গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর নিকুঞ্জে অবস্থিত ডিএসইর কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (সিআরও) খায়রুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদের খোঁজ করেন এবং তাঁকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
তবে বিনিয়োগকারীদের বুঝিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন ডিএসইর প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) ও ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ জি এম সাত্বিক আহমেদ শাহ।
জানা গেছে, সরেজমিনে যাচাই না করায় ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান মশিউর সিকিউরিটিজ বিনিয়োগকারীদের ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এর মধ্যে গ্রাহকের সমন্বিত হিসাবে (সিসিএ) ঘাটতি ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং শেয়ার বিক্রি করে নিয়েছে ৯২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। দেশের পুঁজিবাজারের ইতিহাসে একক কোনো ব্রোকারেজ হাউসের এটিই সবচেয়ে বড় জালিয়াতি।
ব্রোকারেজ হাউসটি সরেজমিনে পরিদর্শন এবং অনিয়ম যাতে না ঘটতে পারে, তা তদারকির দায়িত্ব ছিল সিআরও খায়রুল বাশারের। তবে তিনি এ কাজে ব্যর্থ হয়েছেন। এ ঘটনায় গত ২৩ সেপ্টেম্বর খায়রুল বাশারকে শোকজ করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
ওই ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত ছয়-সাতজন বিনিয়োগকারী এদিন ডিএসইতে যান কিছু পুলিশ সদস্য সঙ্গে নিয়ে। এ সময় তাঁরা বাশারকে আটক করে পুলিশে দেওয়ার চেষ্টা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিনিয়োগকারীরা পুলিশের কাছে লিখিত কোনো অভিযোগ করেছেন বলে মনে হয়নি। পুলিশ কারও অনুরোধে এসেছিল বলে মনে হয়েছে। তবে কার অনুরোধে এসেছিল, তা জানায়নি।
বিনিয়োগকারীরা দাবি করেন, বাশারের কারণেই বিশাল ক্ষতি হয়েছে তাঁদের। বাশার ঘুষ খেয়ে ব্রোকারেজ হাউসটিতে তদন্ত বন্ধ করেছেন। তা না হলে হাউসটি বিনিয়োগকারীদের টাকা মেরে দিতে পারত না। বাশারের এই কাজে ডিএসইর কিছু অসৎ কর্মকর্তা জড়িত ছিলেন বলে দাবি করেন বিনিয়োগকারীরা।
এ সময় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করেন ভারপ্রাপ্ত এমডি সাত্বিক আহমেদ শাহ। তিনি বলেন, ‘আপনারা যেসব দাবি নিয়ে এসেছেন, সেগুলো এক দিনে সমাধান করা সম্ভব নয়। এখন পরিবর্তনের সুযোগ এসেছে। বিনিয়োগকারী, ডিএসই ও বিএসইসি—আমরা সবাই মিলে সমস্যার সমাধান করব।’
এ বিষয়ে সাত্বিক আহমেদ শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি ডিএসইর চেয়ারম্যানকে অবহিত করা হয়েছে। বিষয়টি পরবর্তী পর্ষদ সভায় উপস্থাপনের জন্য বলেছেন তিনি।
পুলিশ নিয়ে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) হাজির হয়েছেন কিছু বিনিয়োগকারী। গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর নিকুঞ্জে অবস্থিত ডিএসইর কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (সিআরও) খায়রুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদের খোঁজ করেন এবং তাঁকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
তবে বিনিয়োগকারীদের বুঝিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন ডিএসইর প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) ও ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ জি এম সাত্বিক আহমেদ শাহ।
জানা গেছে, সরেজমিনে যাচাই না করায় ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান মশিউর সিকিউরিটিজ বিনিয়োগকারীদের ১৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এর মধ্যে গ্রাহকের সমন্বিত হিসাবে (সিসিএ) ঘাটতি ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং শেয়ার বিক্রি করে নিয়েছে ৯২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। দেশের পুঁজিবাজারের ইতিহাসে একক কোনো ব্রোকারেজ হাউসের এটিই সবচেয়ে বড় জালিয়াতি।
ব্রোকারেজ হাউসটি সরেজমিনে পরিদর্শন এবং অনিয়ম যাতে না ঘটতে পারে, তা তদারকির দায়িত্ব ছিল সিআরও খায়রুল বাশারের। তবে তিনি এ কাজে ব্যর্থ হয়েছেন। এ ঘটনায় গত ২৩ সেপ্টেম্বর খায়রুল বাশারকে শোকজ করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
ওই ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত ছয়-সাতজন বিনিয়োগকারী এদিন ডিএসইতে যান কিছু পুলিশ সদস্য সঙ্গে নিয়ে। এ সময় তাঁরা বাশারকে আটক করে পুলিশে দেওয়ার চেষ্টা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিনিয়োগকারীরা পুলিশের কাছে লিখিত কোনো অভিযোগ করেছেন বলে মনে হয়নি। পুলিশ কারও অনুরোধে এসেছিল বলে মনে হয়েছে। তবে কার অনুরোধে এসেছিল, তা জানায়নি।
বিনিয়োগকারীরা দাবি করেন, বাশারের কারণেই বিশাল ক্ষতি হয়েছে তাঁদের। বাশার ঘুষ খেয়ে ব্রোকারেজ হাউসটিতে তদন্ত বন্ধ করেছেন। তা না হলে হাউসটি বিনিয়োগকারীদের টাকা মেরে দিতে পারত না। বাশারের এই কাজে ডিএসইর কিছু অসৎ কর্মকর্তা জড়িত ছিলেন বলে দাবি করেন বিনিয়োগকারীরা।
এ সময় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করেন ভারপ্রাপ্ত এমডি সাত্বিক আহমেদ শাহ। তিনি বলেন, ‘আপনারা যেসব দাবি নিয়ে এসেছেন, সেগুলো এক দিনে সমাধান করা সম্ভব নয়। এখন পরিবর্তনের সুযোগ এসেছে। বিনিয়োগকারী, ডিএসই ও বিএসইসি—আমরা সবাই মিলে সমস্যার সমাধান করব।’
এ বিষয়ে সাত্বিক আহমেদ শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি ডিএসইর চেয়ারম্যানকে অবহিত করা হয়েছে। বিষয়টি পরবর্তী পর্ষদ সভায় উপস্থাপনের জন্য বলেছেন তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৩ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
৮ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
৮ ঘণ্টা আগে