বিজ্ঞপ্তি
আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে প্রতি বছর বন্যা, খরা, সাইক্লোনের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় বেড়েই চলেছে। যার কারণে আমাদের জান-মাল ও স্বাভাবিক জীবনযাপন যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি পৃথিবীও ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে ধ্বংসের দিকে। একটি ইকোলজিক্যাল থ্রেট রেজিস্টার রিপোর্ট অনুযায়ী ১৯৬০ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা দশগুণ বেড়েছে।
বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম আলোচিত বিষয় এই জলবায়ু পরিবর্তন। বিশ্বব্যাপী এই নিয়ে চলছে নানান তর্ক-বিতর্ক, সভা-সম্মেলন এবং সচেতনতা কার্যক্রম।
আমরা যেভাবে প্রতিনিয়ত পরিবেশকে দূষিত করে আসছি, নিঃসন্দেহে প্রকৃতির এমন বৈরী আচরণের পেছনে অন্য অনেক কারণের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলোও অনেকাংশে দায়ী। প্রতিদিনের জীবনযাপনে আমরা নানাভাবে প্লাস্টিক ব্যবহার করছি। আর ব্যবহারের পর সেই প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলে দিচ্ছি যত্রতত্র-মাটি, পানি এমনকি বাতাসেও ভেসে বেড়াচ্ছে প্লাস্টিক। এই সমস্যার কোনোভাবেই সমাধান হবে না, যদি না আমরা সচেতন হই।
প্লাস্টিক অপচনশীল হওয়ায় দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব পড়ছে আবহাওয়া ও জলবায়ুতে; যা আমাদের ইকো-সিস্টেম এবং সামগ্রিক পরিবেশের ক্ষতি করছে। ভরপুর বর্ষায় কাঠফাটা রোদ, খরা, শীতের সময় গরম, মাত্রাতিরিক্ত তুষারপাত, পানি দূষণ, জলজ ও স্থলজ প্রাণীর ওপর প্রভাব, রাসায়নিক দূষণ, বাসস্থান ধ্বংস, মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষণ, গ্রিন হাউস ইফেক্টের কারণে বৈশ্বিক তাপমাত্রা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি-সহ মানবজীবনেও ফেলছে বিরূপ প্রভাব। তাই, এখনই সময় প্রকৃতির জন্য কিছু করার।
হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস, শ্রীলঙ্কার সুপ্রতিষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক কোম্পানি, বেশ অল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড কুমারিকার মাধ্যমে বাংলাদেশের বাজারে আস্থা ও ভালোবাসার একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। কুমারিকা’ শুরু থেকেই প্রাকৃতিক যত্ন নিয়ে কথা বলে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণে ‘কুমারিকা’র উদ্যোগ ‘সেভ দ্য নেচার’।
‘সেভ দ্য নেচার’ উদ্যোগটির কার্যক্রম চলবে তিন ধাপে, যেগুলো প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণে আরও ব্যাপকভাবে কার্যকর হবে। প্রথম পর্যায়ে গার্বেজম্যানের সঙ্গে পার্টনারশিপের মাধ্যমে ডোর-টু-ডোর কার্যক্রমে প্লাস্টিক সংগ্রহ করে রিসাইক্লিং করা হবে, দ্বিতীয় ধাপে প্রাকৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হবে এবং শেষ ধাপে প্রকৃতির ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বৃক্ষরোপণ করা হবে। এই পুরো উদ্যোগটির কমিউনিকেশন পার্টনার হিসেবে সঙ্গে থাকবে এশিয়াটিক এমইসি।
নির্দিষ্ট কিউআর কোড স্ক্যান করার মাধ্যমে অথবা ওয়েব লিংকে গিয়ে যে-কোনো সচেতন নাগরিকই এই ‘সেভ দ্য নেচার’ উদ্যোগটির জন্য প্লাস্টিক সংগ্রহ ও রিসাইকেল করার এই কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে সাইন আপ করতে পারবেন। সাইন আপ করার পর গার্বেজম্যানের পক্ষ থেকে তাদেরকে প্লাস্টিক কীভাবে সংরক্ষণ করতে হয়, সেই ব্যাপারে অবহিত করা হবে। পরবর্তীতে রিসাইক্লিং করার জন্য গার্বেজম্যান তাদের কাছ থেকে প্লাস্টিকগুলো সংগ্রহ করে আনবে।
এশিয়াটিক এমইসির অফিসে হেমাস, এশিয়াটিক এমইসি ও গার্বেজম্যানের মধ্যে ‘সেভ দ্য নেচার’ কার্যক্রমের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাভীদুল ইসলাম খান, চিফ অপারেটিং অফিসার মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন সিদ্দিকী, হেড অব মার্কেটিং তুষার কুমার কর্মকার, ব্র্যান্ড ম্যানেজার রিয়াদ মোর্শেদ, এশিয়াটিক এমইসির পক্ষ থেকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোরশেদ আলম, এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর তাসনুভা আহমেদ টিনা এবং গার্বেজম্যানের পক্ষ থেকে ফাউন্ডার অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফাহিম উদ্দিন শুভ, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক লিড জারা রহমান-সহ আরও অনেকে।
চুক্তি সই প্রসঙ্গে হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাভীদুল ইসলাম খান বলেন, ‘সবুজ, সুন্দর আগামী গড়ার লক্ষ্যে আমাদের নতুন উদ্যোগ ‘সেভ দ্য নেচার’। আমাদের অসচেতনতা ও উদাসীনতায় পৃথিবী আজ হুমকির মুখে, প্রকৃতি হারাচ্ছে প্রাণ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। তাই আসুন আমরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হই আরেকবার, ব্যবহৃত প্লাস্টিক যেখানে-সেখানে না ফেলে রিসাইকেল অথবা রিইউজ করে পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধে নিজেদের সচেতন ভূমিকা নিশ্চিত করি।’
প্রাথমিকভাবে ঢাকা থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে এই ‘সেভ দ্য নেচার’ কার্যক্রমটি দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যাশা জ্ঞাপন করা হচ্ছে। ‘কুমারিকা’ আশা করে-প্রকৃতি বাঁচানোর এই অভিযানে প্রত্যেকেই অংশগ্রহণ করবে এবং সামনের সময়ে আরও সচেতন হয়ে উঠবে।
আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে প্রতি বছর বন্যা, খরা, সাইক্লোনের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় বেড়েই চলেছে। যার কারণে আমাদের জান-মাল ও স্বাভাবিক জীবনযাপন যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি পৃথিবীও ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে ধ্বংসের দিকে। একটি ইকোলজিক্যাল থ্রেট রেজিস্টার রিপোর্ট অনুযায়ী ১৯৬০ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা দশগুণ বেড়েছে।
বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম আলোচিত বিষয় এই জলবায়ু পরিবর্তন। বিশ্বব্যাপী এই নিয়ে চলছে নানান তর্ক-বিতর্ক, সভা-সম্মেলন এবং সচেতনতা কার্যক্রম।
আমরা যেভাবে প্রতিনিয়ত পরিবেশকে দূষিত করে আসছি, নিঃসন্দেহে প্রকৃতির এমন বৈরী আচরণের পেছনে অন্য অনেক কারণের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলোও অনেকাংশে দায়ী। প্রতিদিনের জীবনযাপনে আমরা নানাভাবে প্লাস্টিক ব্যবহার করছি। আর ব্যবহারের পর সেই প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলে দিচ্ছি যত্রতত্র-মাটি, পানি এমনকি বাতাসেও ভেসে বেড়াচ্ছে প্লাস্টিক। এই সমস্যার কোনোভাবেই সমাধান হবে না, যদি না আমরা সচেতন হই।
প্লাস্টিক অপচনশীল হওয়ায় দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব পড়ছে আবহাওয়া ও জলবায়ুতে; যা আমাদের ইকো-সিস্টেম এবং সামগ্রিক পরিবেশের ক্ষতি করছে। ভরপুর বর্ষায় কাঠফাটা রোদ, খরা, শীতের সময় গরম, মাত্রাতিরিক্ত তুষারপাত, পানি দূষণ, জলজ ও স্থলজ প্রাণীর ওপর প্রভাব, রাসায়নিক দূষণ, বাসস্থান ধ্বংস, মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষণ, গ্রিন হাউস ইফেক্টের কারণে বৈশ্বিক তাপমাত্রা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি-সহ মানবজীবনেও ফেলছে বিরূপ প্রভাব। তাই, এখনই সময় প্রকৃতির জন্য কিছু করার।
হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস, শ্রীলঙ্কার সুপ্রতিষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক কোম্পানি, বেশ অল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড কুমারিকার মাধ্যমে বাংলাদেশের বাজারে আস্থা ও ভালোবাসার একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। কুমারিকা’ শুরু থেকেই প্রাকৃতিক যত্ন নিয়ে কথা বলে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণে ‘কুমারিকা’র উদ্যোগ ‘সেভ দ্য নেচার’।
‘সেভ দ্য নেচার’ উদ্যোগটির কার্যক্রম চলবে তিন ধাপে, যেগুলো প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণে আরও ব্যাপকভাবে কার্যকর হবে। প্রথম পর্যায়ে গার্বেজম্যানের সঙ্গে পার্টনারশিপের মাধ্যমে ডোর-টু-ডোর কার্যক্রমে প্লাস্টিক সংগ্রহ করে রিসাইক্লিং করা হবে, দ্বিতীয় ধাপে প্রাকৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হবে এবং শেষ ধাপে প্রকৃতির ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বৃক্ষরোপণ করা হবে। এই পুরো উদ্যোগটির কমিউনিকেশন পার্টনার হিসেবে সঙ্গে থাকবে এশিয়াটিক এমইসি।
নির্দিষ্ট কিউআর কোড স্ক্যান করার মাধ্যমে অথবা ওয়েব লিংকে গিয়ে যে-কোনো সচেতন নাগরিকই এই ‘সেভ দ্য নেচার’ উদ্যোগটির জন্য প্লাস্টিক সংগ্রহ ও রিসাইকেল করার এই কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে সাইন আপ করতে পারবেন। সাইন আপ করার পর গার্বেজম্যানের পক্ষ থেকে তাদেরকে প্লাস্টিক কীভাবে সংরক্ষণ করতে হয়, সেই ব্যাপারে অবহিত করা হবে। পরবর্তীতে রিসাইক্লিং করার জন্য গার্বেজম্যান তাদের কাছ থেকে প্লাস্টিকগুলো সংগ্রহ করে আনবে।
এশিয়াটিক এমইসির অফিসে হেমাস, এশিয়াটিক এমইসি ও গার্বেজম্যানের মধ্যে ‘সেভ দ্য নেচার’ কার্যক্রমের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাভীদুল ইসলাম খান, চিফ অপারেটিং অফিসার মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন সিদ্দিকী, হেড অব মার্কেটিং তুষার কুমার কর্মকার, ব্র্যান্ড ম্যানেজার রিয়াদ মোর্শেদ, এশিয়াটিক এমইসির পক্ষ থেকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোরশেদ আলম, এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর তাসনুভা আহমেদ টিনা এবং গার্বেজম্যানের পক্ষ থেকে ফাউন্ডার অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফাহিম উদ্দিন শুভ, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক লিড জারা রহমান-সহ আরও অনেকে।
চুক্তি সই প্রসঙ্গে হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাভীদুল ইসলাম খান বলেন, ‘সবুজ, সুন্দর আগামী গড়ার লক্ষ্যে আমাদের নতুন উদ্যোগ ‘সেভ দ্য নেচার’। আমাদের অসচেতনতা ও উদাসীনতায় পৃথিবী আজ হুমকির মুখে, প্রকৃতি হারাচ্ছে প্রাণ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। তাই আসুন আমরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হই আরেকবার, ব্যবহৃত প্লাস্টিক যেখানে-সেখানে না ফেলে রিসাইকেল অথবা রিইউজ করে পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধে নিজেদের সচেতন ভূমিকা নিশ্চিত করি।’
প্রাথমিকভাবে ঢাকা থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে এই ‘সেভ দ্য নেচার’ কার্যক্রমটি দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যাশা জ্ঞাপন করা হচ্ছে। ‘কুমারিকা’ আশা করে-প্রকৃতি বাঁচানোর এই অভিযানে প্রত্যেকেই অংশগ্রহণ করবে এবং সামনের সময়ে আরও সচেতন হয়ে উঠবে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে ৮৩ জন নারী উদ্যোক্তার সফলতা উদ্যাপন করা হয়েছে। অ্যাকাডেমি ফর উইমেন এন্টারপ্রেনার্স (এডব্লিউই) প্রোগ্রামের সমাপনী অনুষ্ঠানে নারী উদ্যোক্তাদের এই সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স মেগান বোলডিন, পাবলিক এনগ
৫ মিনিট আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউএফটি) ফ্যাশন ক্লাব ‘ফ্যাশনের ভবিষ্যৎ: উদ্ভাবন, গতিধারা এবং নতুন আঙ্গিক’ শীর্ষক দিনব্যাপী ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস হলে এই অনুষ্ঠান করা হয়।
২০ মিনিট আগেতরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি আমদানির জন্য কার্গো সন্ধান করছে বাংলাদেশ। এলএনজি আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশের রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড (আরপিজিসিএল) আগামী ডিসেম্বর মাসে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানির জন্য কার্গো খুঁজছে
৪ ঘণ্টা আগেবিটকয়েনের মূল্য রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। একেকটি বিটকয়েনের মূল্য ছাড়িয়েছে ৯৪ হাজার মার্কিন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কোম্পানি ট্রুথ সোশ্যাল ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন প্রতিষ্ঠান বাক্ট (বিএকেকেটি) কিনবে আলোচনা করছে—এমন প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিটকয়েনের দামের এই উত্থান ঘটেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের
৫ ঘণ্টা আগে