বিজ্ঞপ্তি
নিত্য-ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় ‘অ্যাওয়্যারওয়েভ’ শীর্ষক ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে। প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের স্বেচ্ছাসেবী প্ল্যাটফর্ম ‘প্রয়াস’-এর আওতায় ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল অ্যাকশন (ইপসা) ও সানসিল্ককে সঙ্গে নিয়ে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব পরিবেশ দিবসের সঙ্গে সংগতি রেখে ২ থেকে ৬ জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও ঢাকার ১০টি স্কুলের ১ হাজার শিক্ষার্থীকে নিয়ে এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীদের শুধু প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে জানানো এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য নয়, বরং এর লক্ষ্য হলো প্লাস্টিকের দূষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পরবর্তী প্রজন্মের ক্ষমতায়ন করা।
ক্যাম্পেইনের আওতায়, ইউনিলিভার বাংলাদেশের (ইউবিএল) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার এবং ফাইন্যান্স ডিরেক্টর জিনিয়া তানজিনা হকসহ ইউনিলিভারের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা রাজধানীর শেরে বাংলা নগর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে যান এবং ক্যাম্পেইনটি পরিচালনা করেন। এই ক্যাম্পেইনে জাভেদ আখতার শিক্ষার্থীদের কাছে তাঁর সমুদ্রের তলদেশে ঘুরে দেখার একটি দারুণ গল্প শেয়ার করেন। পানির নিচে বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিকের উপস্থিতি থাকার বিষয়টি তাঁর গল্পে উঠে আসে। ফলে শিক্ষার্থীরা প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলার গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝতে পারে।
ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনের পরপরই স্কুলের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক বিষয়ে অবহিত করতে একটি লার্নিং সেশনের আয়োজন করা হয়। স্বেচ্ছাসেবকেরা প্লাস্টিক না পচার সমস্যার কথা উল্লেখ করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরেন। একই সঙ্গে, দৈনন্দিন জীবনযাপনে শিক্ষকেরা ও শিক্ষার্থীরা কীভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ৩ আর অর্থাৎ ‘রিডিউস, রিইউজ ও রিসাইকেল’ অনুসরণ করে কার্যকর প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অবদান রাখতে পারে, এর বিভিন্ন ব্যবহারিক উপায় নিয়েও তাঁরা আলোচনা করেন।
ক্যাম্পেইনের সঙ্গে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মননের সংযোগ ঘটাতে একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীরা সেখানে পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়। প্রতি সঠিক উত্তর দেওয়া শিক্ষার্থীকে পুরস্কার হিসেবে গাছ দেওয়া হয়, যা একটি টেকসই ভবিষ্যৎ তৈরিতে ইউনিলিভারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অংশগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল রিফিল মেশিনের প্রদর্শনী। এটি নতুন প্লাস্টিক প্যাকেজিং তৈরি কমাতে ইউনিলিভারের তৈরি একটি উদ্ভাবনী সমাধান।
ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, ‘প্লাস্টিক প্যাকেজিং এবং এই বর্জ্যের অব্যবস্থাপনা এখন পরিবেশের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিত্যব্যবহার্য পণ্য প্রস্তুতকারক হিসেবে আমরাও প্যাকেজিংয়ে প্লাস্টিক ব্যবহার করি। তাই দায়বদ্ধতা থেকেই আমরা নতুন ব্যবসায়িক কৌশল ‘দ্য গ্রোথ অ্যাকশন প্ল্যান’-এ প্লাস্টিক ইস্যুকে সাসটেইনেবিলিটির একটি প্রধান অগ্রাধিকার হিসেবে চিহ্নিত করেছি। উদ্ভাবনী সক্ষমতা ব্যবহার করে পরিবেশে প্লাস্টিকের পরিমাণ কমানোর লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।’
নিত্য-ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় ‘অ্যাওয়্যারওয়েভ’ শীর্ষক ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে। প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের স্বেচ্ছাসেবী প্ল্যাটফর্ম ‘প্রয়াস’-এর আওতায় ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল অ্যাকশন (ইপসা) ও সানসিল্ককে সঙ্গে নিয়ে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব পরিবেশ দিবসের সঙ্গে সংগতি রেখে ২ থেকে ৬ জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও ঢাকার ১০টি স্কুলের ১ হাজার শিক্ষার্থীকে নিয়ে এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীদের শুধু প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে জানানো এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য নয়, বরং এর লক্ষ্য হলো প্লাস্টিকের দূষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পরবর্তী প্রজন্মের ক্ষমতায়ন করা।
ক্যাম্পেইনের আওতায়, ইউনিলিভার বাংলাদেশের (ইউবিএল) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার এবং ফাইন্যান্স ডিরেক্টর জিনিয়া তানজিনা হকসহ ইউনিলিভারের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা রাজধানীর শেরে বাংলা নগর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে যান এবং ক্যাম্পেইনটি পরিচালনা করেন। এই ক্যাম্পেইনে জাভেদ আখতার শিক্ষার্থীদের কাছে তাঁর সমুদ্রের তলদেশে ঘুরে দেখার একটি দারুণ গল্প শেয়ার করেন। পানির নিচে বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিকের উপস্থিতি থাকার বিষয়টি তাঁর গল্পে উঠে আসে। ফলে শিক্ষার্থীরা প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলার গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝতে পারে।
ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনের পরপরই স্কুলের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক বিষয়ে অবহিত করতে একটি লার্নিং সেশনের আয়োজন করা হয়। স্বেচ্ছাসেবকেরা প্লাস্টিক না পচার সমস্যার কথা উল্লেখ করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার গুরুত্বের বিষয়টি তুলে ধরেন। একই সঙ্গে, দৈনন্দিন জীবনযাপনে শিক্ষকেরা ও শিক্ষার্থীরা কীভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ৩ আর অর্থাৎ ‘রিডিউস, রিইউজ ও রিসাইকেল’ অনুসরণ করে কার্যকর প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অবদান রাখতে পারে, এর বিভিন্ন ব্যবহারিক উপায় নিয়েও তাঁরা আলোচনা করেন।
ক্যাম্পেইনের সঙ্গে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মননের সংযোগ ঘটাতে একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীরা সেখানে পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়। প্রতি সঠিক উত্তর দেওয়া শিক্ষার্থীকে পুরস্কার হিসেবে গাছ দেওয়া হয়, যা একটি টেকসই ভবিষ্যৎ তৈরিতে ইউনিলিভারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অংশগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল রিফিল মেশিনের প্রদর্শনী। এটি নতুন প্লাস্টিক প্যাকেজিং তৈরি কমাতে ইউনিলিভারের তৈরি একটি উদ্ভাবনী সমাধান।
ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, ‘প্লাস্টিক প্যাকেজিং এবং এই বর্জ্যের অব্যবস্থাপনা এখন পরিবেশের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিত্যব্যবহার্য পণ্য প্রস্তুতকারক হিসেবে আমরাও প্যাকেজিংয়ে প্লাস্টিক ব্যবহার করি। তাই দায়বদ্ধতা থেকেই আমরা নতুন ব্যবসায়িক কৌশল ‘দ্য গ্রোথ অ্যাকশন প্ল্যান’-এ প্লাস্টিক ইস্যুকে সাসটেইনেবিলিটির একটি প্রধান অগ্রাধিকার হিসেবে চিহ্নিত করেছি। উদ্ভাবনী সক্ষমতা ব্যবহার করে পরিবেশে প্লাস্টিকের পরিমাণ কমানোর লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।’
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৮ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১২ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে