বিজ্ঞপ্তি
বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেড (বিপিএমএল) ও বসুন্ধরা মাল্টি পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (বিএমপিআইএল) নিজ নিজ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রথম সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এই রিপোর্টে পরিবেশগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুব্যবস্থাপনার (ইএসজি) প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটির প্রতিশ্রুতি তুলে ধরা হয়েছে।
গত সোমবার বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টার-২-এ উন্মোচিত এই প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠান দুটির টেকসই ও দায়িত্বশীল ব্যবসায় পরিচালনার প্রতি গুরুত্বের প্রতিফলন ফুটে উঠেছে।
রিপোর্ট বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে ব্যবসাক্ষেত্রে সাসটেইনেবিলিটি উদ্যোগগুলো প্রচারের ব্যাপারে বসুন্ধরা গ্রুপের মুখ্য ভূমিকার উদাহরণ তুলে ধরা হয়।
এই বিস্তারিত প্রতিবেদনটি তৈরিতে ইএসজি রিপোর্টিংয়ের বিষয়গুলো নিরূপণের জন্য ‘ডাবল ম্যাটেরিয়ালিটি’ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। এই নীতি অনুযায়ী, আর্থিক এবং অ-আর্থিক উভয় দৃষ্টিকোণ থেকে কোম্পানির সাসটেইনেবিলিটি বিষয়ে ঝুঁকি এবং সুযোগ বিবেচনা করা হয়েছে। এই দ্বৈত দৃষ্টিভঙ্গির ফলে কোম্পানির স্থায়িত্বে একটি ভারসাম্যপূর্ণ উপস্থাপনা নিশ্চিত হয়।
বাংলাদেশের কাগজশিল্পের জন্য এই সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট একটি যুগান্তকারী নথি হিসেবে সংরক্ষিত থাকবে। এটি বিশ্বব্যাপী অনুসৃত সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলের (এসডিজি) সঙ্গে মিল রেখে এবং গ্লোবাল রিপোর্টিং ইনিশিয়েটিভ (জিআরআই) স্ট্যান্ডার্ডের নির্দেশিকা অনুযায়ী তৈরি হয়েছে। তাই এটি যে শুধু বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেড এবং বসুন্ধরা মাল্টি পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের আর্থসামাজিক ও পরিবেশের প্রতি অবদানের কথা বলে তা-ই না, বরং সাসটেইনেবিলিটি বা টেকসই উন্নয়নে তাদের দৃঢ়তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।
এই প্রতিবেদনটির মূল লক্ষ্য হলো, পেপার সেক্টরের কাঁচামাল সংগ্রহ, পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সর্বক্ষেত্রেই সাসটেইনেবিলিটি প্র্যাকটিসের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরে এই শিল্পের গুরুত্ব প্রচার ও প্রসার করা। এই প্রতিবেদনে কোম্পানি দুটির উদ্যোগের যে বিবরণ দেওয়া হয়েছে, তা উল্লেখযোগ্য সামাজিক ও পরিবেশগত প্রভাব ফেলেছে বলে প্রমাণিত।
এই রিপোর্টে ২০৩০ সাল অবধি লক্ষ্য ধার্য করে এবং এটি অর্জনের করণীয় সব পদক্ষেপের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি জীবনভিত্তিক বিভিন্ন কেস স্টাডি এবং নানামুখী সাসটেইনেবিলিটি ক্যাম্পেইনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৮-১৯-এর প্রাক্-কোভিড সময় থেকে শুরু করে ২০২১-২২ সালের সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডকে এই রিপোর্টে স্থান দেওয়া হয়েছে।
বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেড (বিপিএমএল) ও বসুন্ধরা মাল্টি পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (বিএমপিআইএল) নিজ নিজ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রথম সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এই রিপোর্টে পরিবেশগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুব্যবস্থাপনার (ইএসজি) প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটির প্রতিশ্রুতি তুলে ধরা হয়েছে।
গত সোমবার বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টার-২-এ উন্মোচিত এই প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠান দুটির টেকসই ও দায়িত্বশীল ব্যবসায় পরিচালনার প্রতি গুরুত্বের প্রতিফলন ফুটে উঠেছে।
রিপোর্ট বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে ব্যবসাক্ষেত্রে সাসটেইনেবিলিটি উদ্যোগগুলো প্রচারের ব্যাপারে বসুন্ধরা গ্রুপের মুখ্য ভূমিকার উদাহরণ তুলে ধরা হয়।
এই বিস্তারিত প্রতিবেদনটি তৈরিতে ইএসজি রিপোর্টিংয়ের বিষয়গুলো নিরূপণের জন্য ‘ডাবল ম্যাটেরিয়ালিটি’ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। এই নীতি অনুযায়ী, আর্থিক এবং অ-আর্থিক উভয় দৃষ্টিকোণ থেকে কোম্পানির সাসটেইনেবিলিটি বিষয়ে ঝুঁকি এবং সুযোগ বিবেচনা করা হয়েছে। এই দ্বৈত দৃষ্টিভঙ্গির ফলে কোম্পানির স্থায়িত্বে একটি ভারসাম্যপূর্ণ উপস্থাপনা নিশ্চিত হয়।
বাংলাদেশের কাগজশিল্পের জন্য এই সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট একটি যুগান্তকারী নথি হিসেবে সংরক্ষিত থাকবে। এটি বিশ্বব্যাপী অনুসৃত সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলের (এসডিজি) সঙ্গে মিল রেখে এবং গ্লোবাল রিপোর্টিং ইনিশিয়েটিভ (জিআরআই) স্ট্যান্ডার্ডের নির্দেশিকা অনুযায়ী তৈরি হয়েছে। তাই এটি যে শুধু বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেড এবং বসুন্ধরা মাল্টি পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের আর্থসামাজিক ও পরিবেশের প্রতি অবদানের কথা বলে তা-ই না, বরং সাসটেইনেবিলিটি বা টেকসই উন্নয়নে তাদের দৃঢ়তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।
এই প্রতিবেদনটির মূল লক্ষ্য হলো, পেপার সেক্টরের কাঁচামাল সংগ্রহ, পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সর্বক্ষেত্রেই সাসটেইনেবিলিটি প্র্যাকটিসের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরে এই শিল্পের গুরুত্ব প্রচার ও প্রসার করা। এই প্রতিবেদনে কোম্পানি দুটির উদ্যোগের যে বিবরণ দেওয়া হয়েছে, তা উল্লেখযোগ্য সামাজিক ও পরিবেশগত প্রভাব ফেলেছে বলে প্রমাণিত।
এই রিপোর্টে ২০৩০ সাল অবধি লক্ষ্য ধার্য করে এবং এটি অর্জনের করণীয় সব পদক্ষেপের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি জীবনভিত্তিক বিভিন্ন কেস স্টাডি এবং নানামুখী সাসটেইনেবিলিটি ক্যাম্পেইনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৮-১৯-এর প্রাক্-কোভিড সময় থেকে শুরু করে ২০২১-২২ সালের সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডকে এই রিপোর্টে স্থান দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের ঋণমান আরও কমিয়েছে মুডিস। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার রেটিংসে গত ছয় মাসের ব্যবধানে সরকারের ঋণমান ‘বি১’ থেকে নামিয়ে ‘বি২’ করা হয়েছে। এতেই দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘ঋণাত্মক’ হয়েছে।
২০ মিনিট আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও দেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি সহজেই পরিশোধ করা যাচ্ছে বিকাশে। ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থী বা তাঁদের অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজে ভর্তির ওয়েবসাইটে আবেদন করে বিকাশের মাধ্যমে এই ফি দিতে পারছেন ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর সঙ্গে পাচ্ছেন ৫০ টাকার ডিসকাউন্ট কুপন। পরবর্তী পাঁচ দি
২ ঘণ্টা আগে২০২১ সালের জুন মাস। কোভিড-১৯ মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর ব্যবসা সামলাচ্ছিলেন ভারতের তিরুপ্পুর-ভিত্তিক টেকনো স্পোর্টসওয়্যার প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুনীল ঝুঞ্জুনওয়ালা। হঠাৎ তিনি লক্ষ্য করলেন, পোন্ডিচেরির খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে তাঁদের কোম্পানির ‘রাউন্ড-নেক ফুল-স্লিভ’ পলিয়েস্টার..
২ ঘণ্টা আগেআসন্ন বিজিএমইএ নির্বাচন উপলক্ষে সম্মিলিত পরিষদের উদ্যোগে এবং চৈতী গ্রুপের সিইও আবুল কালামের ব্যবস্থাপনায় সম্প্রতি আলোচনা সভা ও মেজবানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মিলিত পরিষদের সভাপতি ও বিজিএমইএয়ের সাবেক সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন চৈতী গ্রুপের সিইও ও সম্মিলিত পরিষদের স
৩ ঘণ্টা আগে