বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশে আর্থিক পরিষেবার পরিধি সম্প্রসারিত করতে ব্র্যাক ব্যাংক ও গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তি সই করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে অংশীদারত্বের এই চুক্তি সই ২৭ ডিসেম্বর গ্রিন ডেল্টার হেড অফিসে হয়।
ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহকেরা গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সের বিভিন্ন ননলাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে কিনতে পারবেন। এই ইনস্যুরেন্স পলিসিগুলোর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য বিমা, মোটরযান বিমা, শস্য বিমা, ভ্রমণ বিমাসহ বিভিন্ন বিমা। যা বাংলাদেশের বিভিন্ন শ্রেণির গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন আর্থিক ঝুঁকি নিরসনের ক্ষেত্রে সহায়তা করবে।
গ্রাহকেরা ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা, এসএমই ইউনিট ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটসহ বিস্তৃত নেটওয়ার্ক জুড়ে এই ইনস্যুরেন্স পরিষেবাগুলো নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রত্যয়িত শর্ত হলো ব্র্যাক ব্যাংকের সেলিং পয়েন্টগুলোতে ব্যাংকাস্যুরেন্স অফিসার বা ম্যানেজারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
তিন বছর মেয়াদকালীন প্রাথমিক ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তিটি ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী সেলিম আর এফ হোসেন এবং গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ফারজানা চৌধুরী, নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করেছেন। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তির মধ্যে বাংলাদেশের বিমা শিল্পের কিংবদন্তি, গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসির আহমেদ চৌধুরী, ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও এসএমই ব্যাংকিং প্রধান সৈয়দ আবদুল মোমেন, ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও রিটেইল ব্যাংকিং প্রধান মাহীয়ুল ইসলাম, গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মঈনউদ্দীন আহমেদ, গ্রিন ডেল্টা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ওয়াফী শফিক মিনহাজ খান এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে ব্যাংকাস্যুরেন্স বাস্তবায়িত করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সেলিম আর এফ হোসেন এই অংশীদারত্বের ধরন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘আমরা গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির সঙ্গে এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে সাসটেইনেবল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংয়ের যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। এই চুক্তির শুধু একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ নয়, এটি আমাদের জনগণের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের যাত্রায় একটি প্রতিশ্রুতি। আমি মনে করি, বিমার সঙ্গে ব্যাংকিংকে সমন্বয় করে আমরা বাংলাদেশের মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও ঝুঁকি নিরসনের সমাধান দেওয়ার মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে আমাদের যাত্রাকে বেগবান করতে পারব।’
গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরীও এই উদ্যোগ সম্পর্কে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স ও ব্র্যাক ব্যাংকের মধ্যে ব্যাংকাস্যুরেন্স নিয়ে এই অংশীদারত্ব নিঃসন্দেহে সমন্বিত আর্থিক পরিষেবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়ে আরও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং উন্নত অর্থনীতি গড়ে তোলার পথে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।’
বাংলাদেশে আর্থিক পরিষেবার পরিধি সম্প্রসারিত করতে ব্র্যাক ব্যাংক ও গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তি সই করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে অংশীদারত্বের এই চুক্তি সই ২৭ ডিসেম্বর গ্রিন ডেল্টার হেড অফিসে হয়।
ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহকেরা গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সের বিভিন্ন ননলাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে কিনতে পারবেন। এই ইনস্যুরেন্স পলিসিগুলোর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য বিমা, মোটরযান বিমা, শস্য বিমা, ভ্রমণ বিমাসহ বিভিন্ন বিমা। যা বাংলাদেশের বিভিন্ন শ্রেণির গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন আর্থিক ঝুঁকি নিরসনের ক্ষেত্রে সহায়তা করবে।
গ্রাহকেরা ব্র্যাক ব্যাংকের শাখা, এসএমই ইউনিট ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটসহ বিস্তৃত নেটওয়ার্ক জুড়ে এই ইনস্যুরেন্স পরিষেবাগুলো নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রত্যয়িত শর্ত হলো ব্র্যাক ব্যাংকের সেলিং পয়েন্টগুলোতে ব্যাংকাস্যুরেন্স অফিসার বা ম্যানেজারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
তিন বছর মেয়াদকালীন প্রাথমিক ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তিটি ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী সেলিম আর এফ হোসেন এবং গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ফারজানা চৌধুরী, নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করেছেন। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তির মধ্যে বাংলাদেশের বিমা শিল্পের কিংবদন্তি, গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসির আহমেদ চৌধুরী, ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও এসএমই ব্যাংকিং প্রধান সৈয়দ আবদুল মোমেন, ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও রিটেইল ব্যাংকিং প্রধান মাহীয়ুল ইসলাম, গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মঈনউদ্দীন আহমেদ, গ্রিন ডেল্টা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ওয়াফী শফিক মিনহাজ খান এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে ব্যাংকাস্যুরেন্স বাস্তবায়িত করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সেলিম আর এফ হোসেন এই অংশীদারত্বের ধরন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘আমরা গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানির সঙ্গে এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে সাসটেইনেবল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংয়ের যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। এই চুক্তির শুধু একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ নয়, এটি আমাদের জনগণের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের যাত্রায় একটি প্রতিশ্রুতি। আমি মনে করি, বিমার সঙ্গে ব্যাংকিংকে সমন্বয় করে আমরা বাংলাদেশের মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও ঝুঁকি নিরসনের সমাধান দেওয়ার মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে আমাদের যাত্রাকে বেগবান করতে পারব।’
গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরীও এই উদ্যোগ সম্পর্কে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স ও ব্র্যাক ব্যাংকের মধ্যে ব্যাংকাস্যুরেন্স নিয়ে এই অংশীদারত্ব নিঃসন্দেহে সমন্বিত আর্থিক পরিষেবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়ে আরও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং উন্নত অর্থনীতি গড়ে তোলার পথে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশে এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে। এখান থেকে পেছনে ফেরা যাবে না। বর্তমান সরকারের ১০০ দিনের অর্জন প্রত্যাশামাফিক হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঋণমান আরও কমিয়েছে মুডিস। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার রেটিংসে গত ছয় মাসের ব্যবধানে সরকারের ঋণমান ‘বি১’ থেকে নামিয়ে ‘বি২’ করা হয়েছে। এতেই দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘ঋণাত্মক’ হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও দেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি সহজেই পরিশোধ করা যাচ্ছে বিকাশে। ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থী বা তাঁদের অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজে ভর্তির ওয়েবসাইটে আবেদন করে বিকাশের মাধ্যমে এই ফি দিতে পারছেন ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর সঙ্গে পাচ্ছেন ৫০ টাকার ডিসকাউন্ট কুপন। পরবর্তী পাঁচ দি
৮ ঘণ্টা আগে২০২১ সালের জুন মাস। কোভিড-১৯ মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর ব্যবসা সামলাচ্ছিলেন ভারতের তিরুপ্পুর-ভিত্তিক টেকনো স্পোর্টসওয়্যার প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুনীল ঝুঞ্জুনওয়ালা। হঠাৎ তিনি লক্ষ্য করলেন, পোন্ডিচেরির খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে তাঁদের কোম্পানির ‘রাউন্ড-নেক ফুল-স্লিভ’ পলিয়েস্টার..
৮ ঘণ্টা আগে