বিজ্ঞপ্তি
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা আমদানি ও সরবরাহের দরপত্র প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগে একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডিতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৩ জুন সিপিজিসিবিএলকে শুনানিতে অংশ নেওয়ার জন্য প্রথমবার চিঠি দেয় আইএমইডি।
সূত্র জানায়, গত সোমবার প্রকল্পটি বাস্তবায়নকারী রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির (সিপিজিসিবিএল) সচিবকে বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) মূল্যায়ন প্যানেলের প্রধান ফারুক হোসেন চিঠি পাঠান। চিঠিতে কয়লা ক্রয় প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানকে দরপত্রসংশ্লিষ্ট কাগজপত্র, ক্রয় পরিকল্পনা, বিজ্ঞাপন, দরপত্র, পুনর্মূল্যায়ন প্রতিবেদন এবং অভিযোগের লিখিত প্রতি-উত্তর নিয়ে শুনানিতে অংশ নিতে বলা হয়।
শুনানির প্যানেলে থাকেন মূল্যায়ন প্যানেল ২-এর চেয়ারম্যান মো. এনামুল কবির, অবসরপ্রাপ্ত বিচারক সৈয়দ এনায়েত হোসেন, এফবিসিসিআই পরিচালক আবুল কাশেম খান, অবরপ্রাপ্ত সচিব ফারুক হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ নুরুজ্জামান এবং এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নাদিয়া বিনতে আমীন।
এর আগে গত ১৩ জুন সিপিজিসিবিএলকে শুনানিতে অংশ নেওয়ার জন্য প্রথমবার চিঠি দেয় আইএমইডি।
চিঠিতে বলা হয়, একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের পক্ষে মাতারবাড়ী প্রকল্পে কয়লা সরবরাহে দরপত্র প্রক্রিয়ায় নীতিমালা ভেঙে ‘বিশেষ সুবিধা’ পেতে অযোগ্য প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। মূল্যায়ন বিভাগে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার সব পক্ষের অংশগ্রহণে শুনানির দিন নির্ধারণ করা হয়। পরবর্তীতে আরেকটি চিঠিতে শুনানির দিন এক দিন এগিয়ে আনা হয়।
এদিকে গত ১১ জুন এক চিঠির মাধ্যমে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা আমদানি ও সরবরাহের দরপত্র প্রক্রিয়ায় কোনো চুক্তি সম্পাদন না করতে নির্দেশ দিয়েছিল আইএমইডি। চিঠিতে বলা হয়, পাবলিক প্রকিউরম্যান বিধিমালা, ২০০৮ অনুযায়ী সরকার কর্তৃক গঠিত রিভিউ প্যানেল থেকে একটি আপিল চলমান থাকায় বিধিমালা অনুযায়ী চুক্তি সম্পাদনের নোটিশ জারি থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করা হলো। সম্প্রতি দরপত্র প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ জমা দিয়েছে দরপত্রে অংশ নেওয়া একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়াম। একই কনসোর্টিয়াম সম্প্রতি আইএমইডিতেও সংশ্লিষ্ট দরপত্র পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করে।
দরপত্রে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো সূত্রে জানা গেছে, দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি চার প্রতিষ্ঠান যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রস্তাবনা দাখিল করলেও ‘আর্থিক সক্ষমতা নেই’ অজুহাতে প্রথমেই তিন প্রতিষ্ঠানকে বাদ দেওয়া হয়। পরে ২৭ মে কারিগরি কমটির সভায় চারটি কনসোর্টিয়ামের সবগুলোর আর্থিক প্রস্তাব বাতিল হয়। সর্বশেষ ৩১ মে সিপিজিসিবিএলের বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জাতীয় গুরুত্ব বিবেচনায় বাতিল করা ইউনিক সিমেন্ট কনসোর্টিয়ামকে নিয়ে সমঝোতা করার অনুমোদন দেওয়া হয়।
যদিও প্রকল্প কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারিতা বাতিল হওয়া তিন কনসোর্টিয়ামের একটি গত ২৯ মে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিবের কাছে দরপত্র পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি কোনো প্রকার উত্তর পায়নি।
দরপত্রের প্রাথমিক শর্তানুযায়ী, কমপক্ষে ১২ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা আমদানির অভিজ্ঞতার শর্ত উল্লেখ ছিল, যা কয়লা আমদানি সংশ্লিষ্ট দরপত্রের জন্য একটি প্রাসঙ্গিক শর্ত। কিন্তু একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠানকে অনৈতিক সুবিধা প্রদানের উদ্দেশ্যে শর্ত শিথিল করে ১২ মিলিয়ন মেট্রিক টন লোহা, সার, কেমিক্যাল, সিমেন্ট অথবা খাদ্যশস্য আমদানির অভিজ্ঞতাকে যোগ্যতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা একটি অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করে।
কয়লা আমদানি দরপত্রের অনিয়মের পাশাপাশি বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে সম্প্রতি মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য সাধারণ কিছু ‘হ্যান্ড টুলস’ আমদানিতে বড় ধরনের অনিয়মের বিষয় উঠে এসেছে। এতে ছোট ছোট পাইপ কাটার, হাতুড়ি, মেটালসহ মোট ১৯টি সাধারণ যন্ত্রপাতি কিনতে হাজার গুণ পর্যন্ত বেশি মূল্য ধরা হয়েছে।
জানা গেছে, একটি পাইপ কাটারের দাম ধরা হয়েছে ৪৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, যেটার সাধারণ বাজারমূল্য সাকল্যে ৭ হাজার টাকা। একটি হাতুড়ির দাম ধরা হয়েছে ৯১ হাজার টাকা। যেটার বাজারমূল্য ৮৩৪ টাকা। গত ৯ জানুয়ারি সিপিজিসিবিএলের অনুকূলে জার্মানি থেকে ৩৪৪ দশমিক ৫ কিলোগ্রাম ওজনের একটি চালান আসে। এই চালানের আমদানিমূল্য মোট ২ দশমিক ৭৫ কোটি টাকা। যেখানে দুটি পাইপ কাটারের দাম দেখানো হয়েছে ৯২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা।
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা আমদানি ও সরবরাহের দরপত্র প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগে একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডিতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৩ জুন সিপিজিসিবিএলকে শুনানিতে অংশ নেওয়ার জন্য প্রথমবার চিঠি দেয় আইএমইডি।
সূত্র জানায়, গত সোমবার প্রকল্পটি বাস্তবায়নকারী রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির (সিপিজিসিবিএল) সচিবকে বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) মূল্যায়ন প্যানেলের প্রধান ফারুক হোসেন চিঠি পাঠান। চিঠিতে কয়লা ক্রয় প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানকে দরপত্রসংশ্লিষ্ট কাগজপত্র, ক্রয় পরিকল্পনা, বিজ্ঞাপন, দরপত্র, পুনর্মূল্যায়ন প্রতিবেদন এবং অভিযোগের লিখিত প্রতি-উত্তর নিয়ে শুনানিতে অংশ নিতে বলা হয়।
শুনানির প্যানেলে থাকেন মূল্যায়ন প্যানেল ২-এর চেয়ারম্যান মো. এনামুল কবির, অবসরপ্রাপ্ত বিচারক সৈয়দ এনায়েত হোসেন, এফবিসিসিআই পরিচালক আবুল কাশেম খান, অবরপ্রাপ্ত সচিব ফারুক হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ নুরুজ্জামান এবং এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নাদিয়া বিনতে আমীন।
এর আগে গত ১৩ জুন সিপিজিসিবিএলকে শুনানিতে অংশ নেওয়ার জন্য প্রথমবার চিঠি দেয় আইএমইডি।
চিঠিতে বলা হয়, একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়ামের পক্ষে মাতারবাড়ী প্রকল্পে কয়লা সরবরাহে দরপত্র প্রক্রিয়ায় নীতিমালা ভেঙে ‘বিশেষ সুবিধা’ পেতে অযোগ্য প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। মূল্যায়ন বিভাগে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার সব পক্ষের অংশগ্রহণে শুনানির দিন নির্ধারণ করা হয়। পরবর্তীতে আরেকটি চিঠিতে শুনানির দিন এক দিন এগিয়ে আনা হয়।
এদিকে গত ১১ জুন এক চিঠির মাধ্যমে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা আমদানি ও সরবরাহের দরপত্র প্রক্রিয়ায় কোনো চুক্তি সম্পাদন না করতে নির্দেশ দিয়েছিল আইএমইডি। চিঠিতে বলা হয়, পাবলিক প্রকিউরম্যান বিধিমালা, ২০০৮ অনুযায়ী সরকার কর্তৃক গঠিত রিভিউ প্যানেল থেকে একটি আপিল চলমান থাকায় বিধিমালা অনুযায়ী চুক্তি সম্পাদনের নোটিশ জারি থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করা হলো। সম্প্রতি দরপত্র প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ জমা দিয়েছে দরপত্রে অংশ নেওয়া একটি আন্তর্জাতিক কনসোর্টিয়াম। একই কনসোর্টিয়াম সম্প্রতি আইএমইডিতেও সংশ্লিষ্ট দরপত্র পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করে।
দরপত্রে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো সূত্রে জানা গেছে, দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি চার প্রতিষ্ঠান যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রস্তাবনা দাখিল করলেও ‘আর্থিক সক্ষমতা নেই’ অজুহাতে প্রথমেই তিন প্রতিষ্ঠানকে বাদ দেওয়া হয়। পরে ২৭ মে কারিগরি কমটির সভায় চারটি কনসোর্টিয়ামের সবগুলোর আর্থিক প্রস্তাব বাতিল হয়। সর্বশেষ ৩১ মে সিপিজিসিবিএলের বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জাতীয় গুরুত্ব বিবেচনায় বাতিল করা ইউনিক সিমেন্ট কনসোর্টিয়ামকে নিয়ে সমঝোতা করার অনুমোদন দেওয়া হয়।
যদিও প্রকল্প কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারিতা বাতিল হওয়া তিন কনসোর্টিয়ামের একটি গত ২৯ মে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিবের কাছে দরপত্র পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি কোনো প্রকার উত্তর পায়নি।
দরপত্রের প্রাথমিক শর্তানুযায়ী, কমপক্ষে ১২ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা আমদানির অভিজ্ঞতার শর্ত উল্লেখ ছিল, যা কয়লা আমদানি সংশ্লিষ্ট দরপত্রের জন্য একটি প্রাসঙ্গিক শর্ত। কিন্তু একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠানকে অনৈতিক সুবিধা প্রদানের উদ্দেশ্যে শর্ত শিথিল করে ১২ মিলিয়ন মেট্রিক টন লোহা, সার, কেমিক্যাল, সিমেন্ট অথবা খাদ্যশস্য আমদানির অভিজ্ঞতাকে যোগ্যতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা একটি অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করে।
কয়লা আমদানি দরপত্রের অনিয়মের পাশাপাশি বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে সম্প্রতি মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য সাধারণ কিছু ‘হ্যান্ড টুলস’ আমদানিতে বড় ধরনের অনিয়মের বিষয় উঠে এসেছে। এতে ছোট ছোট পাইপ কাটার, হাতুড়ি, মেটালসহ মোট ১৯টি সাধারণ যন্ত্রপাতি কিনতে হাজার গুণ পর্যন্ত বেশি মূল্য ধরা হয়েছে।
জানা গেছে, একটি পাইপ কাটারের দাম ধরা হয়েছে ৪৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, যেটার সাধারণ বাজারমূল্য সাকল্যে ৭ হাজার টাকা। একটি হাতুড়ির দাম ধরা হয়েছে ৯১ হাজার টাকা। যেটার বাজারমূল্য ৮৩৪ টাকা। গত ৯ জানুয়ারি সিপিজিসিবিএলের অনুকূলে জার্মানি থেকে ৩৪৪ দশমিক ৫ কিলোগ্রাম ওজনের একটি চালান আসে। এই চালানের আমদানিমূল্য মোট ২ দশমিক ৭৫ কোটি টাকা। যেখানে দুটি পাইপ কাটারের দাম দেখানো হয়েছে ৯২ লাখ ৯৯ হাজার টাকা।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৩ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে