বিজ্ঞপ্তি
দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও নির্মাণসামগ্রী খাতে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মোচন করে, মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ (ইউসিআইএল) বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নিয়ে এসেছে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট। যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ও অত্যধিক কার্যকরী এই ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, বাংলাদেশের নির্মাণসামগ্রী খাতে একটি যুগান্তকারী সূচনা।
রোববার (৫ মে) কুষ্টিয়ায় ঢালাই স্পেশাল সিমেন্টের ডিলার ‘সোনালী ট্রেডিং’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমজিআই এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, সিনিয়র জিএম (ব্র্যান্ড) কাজী মো. মহিউদ্দিন, সিনিয়র ডিজিএম (টিএসডি) সুদীপ্ত রায়, ডিজিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) মো. জিয়ারুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুর রহমান লস্কর, গণপূর্ত অধিদপ্তর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান মো. ইয়ামিন, গণপূর্ত অধিদপ্তর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান মো. ইয়ামিন, সোনালী ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. আবুল বাশারসহ অন্যান্যরা।
ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট হচ্ছে স্পেশাল ধরনের ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, যাতে সমন্বিত হয়েছে ওপিসি এবং পিসিসি সিমেন্টের বিশেষ বৈশিষ্ট্যসমূহ। এই সিমেন্ট একদিকে যেমন স্বল্প সময়ে সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত দৃঢ়তা লাভ করে, তেমনি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদে স্থাপনাকে করে আরও সুদৃঢ়। তাই দ্রুত সময়ে যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের সেরা নির্মাণ নিশ্চিত করতে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট বিশেষভাবে কার্যকরী। ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট প্রথম ২ দিনেই ওপিসি সিমেন্টের সমান দৃঢ়তা অর্জন করে, সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের ২৮ দিনের দৃঢ়তার প্রায় ৫০% প্রথম ২ দিনে এবং প্রায় ৮৫% প্রথম ৭ দিনে অর্জন করে, দ্রুত দৃঢ়তা অর্জনের (র্যাপিড হার্ডেনিং) কারণে দীর্ঘমেয়াদি শাটারিংয়ের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে খরচ বাঁচায়, সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় প্রায় ২৫% বেশি দৃঢ়তা দেয় এবং দ্রুত দৃঢ়তা অর্জন (র্যাপিড হার্ডেনিং) ও দীর্ঘমেয়াদি শাটারের প্রয়োজনীয়তা না থাকার কারণে অভ্যন্তরীণ ইটের গাঁথুনি দ্রুত শুরু করা যায়।
দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও নির্মাণসামগ্রী খাতে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মোচন করে, মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ (ইউসিআইএল) বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নিয়ে এসেছে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট। যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ও অত্যধিক কার্যকরী এই ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, বাংলাদেশের নির্মাণসামগ্রী খাতে একটি যুগান্তকারী সূচনা।
রোববার (৫ মে) কুষ্টিয়ায় ঢালাই স্পেশাল সিমেন্টের ডিলার ‘সোনালী ট্রেডিং’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমজিআই এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, সিনিয়র জিএম (ব্র্যান্ড) কাজী মো. মহিউদ্দিন, সিনিয়র ডিজিএম (টিএসডি) সুদীপ্ত রায়, ডিজিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) মো. জিয়ারুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুর রহমান লস্কর, গণপূর্ত অধিদপ্তর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান মো. ইয়ামিন, গণপূর্ত অধিদপ্তর সাবেক প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান মো. ইয়ামিন, সোনালী ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. আবুল বাশারসহ অন্যান্যরা।
ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট হচ্ছে স্পেশাল ধরনের ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, যাতে সমন্বিত হয়েছে ওপিসি এবং পিসিসি সিমেন্টের বিশেষ বৈশিষ্ট্যসমূহ। এই সিমেন্ট একদিকে যেমন স্বল্প সময়ে সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত দৃঢ়তা লাভ করে, তেমনি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদে স্থাপনাকে করে আরও সুদৃঢ়। তাই দ্রুত সময়ে যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের সেরা নির্মাণ নিশ্চিত করতে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট বিশেষভাবে কার্যকরী। ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট প্রথম ২ দিনেই ওপিসি সিমেন্টের সমান দৃঢ়তা অর্জন করে, সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের ২৮ দিনের দৃঢ়তার প্রায় ৫০% প্রথম ২ দিনে এবং প্রায় ৮৫% প্রথম ৭ দিনে অর্জন করে, দ্রুত দৃঢ়তা অর্জনের (র্যাপিড হার্ডেনিং) কারণে দীর্ঘমেয়াদি শাটারিংয়ের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে খরচ বাঁচায়, সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় প্রায় ২৫% বেশি দৃঢ়তা দেয় এবং দ্রুত দৃঢ়তা অর্জন (র্যাপিড হার্ডেনিং) ও দীর্ঘমেয়াদি শাটারের প্রয়োজনীয়তা না থাকার কারণে অভ্যন্তরীণ ইটের গাঁথুনি দ্রুত শুরু করা যায়।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উ
১ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে