বিজ্ঞপ্তি
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) বিবিএ প্রোগ্রাম অফিসের উদ্যোগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট-পরবর্তী আলোচনা সভা হয়েছে। গত শনিবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই আলোচনা সভা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সংসদ সদস্য এ কে আজাদ। প্রধান বক্তা ছিলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ডিস্টিংগুইশড ফেলো প্রফেসর মুস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউআইইউর বিবিএ প্রোগ্রামের পরিচালক প্রফেসর সালমা করিম এবং ধন্যবাদ জানান ইউআইইউর স্কুল অব বিজনেস অব ইকোনমিকসের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ মুসা।
এ ছাড়া অধিবেশনে আলোচনায় ছিলেন রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (আরএপিআইডি) চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সেক্রেটারি (ফিন্যান্স) মাহবুব আহম্মেদ এবং ইউআইইউ ডিপার্টমেন্ট অব ইকোনমিকসের প্রধান প্রফেসর মোহাম্মাদ ওমর ফারুক। আলোচকেরা বাংলাদেশের ২০২৪-২৫ বাজেটের ওপর বিশদ আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন সম্ভাবনা ও সমস্যা সম্পর্কে তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
প্রধান অতিথি এ কে আজাদ বলেন, ‘দেশকে শক্তিশালী করতে উন্নয়ন খাতের বাজেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশের এবারের বাজেটে উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ কম রাখা হয়েছে। জনকল্যাণমূলক বাজেটের জন্য সব ধরেনর অনিয়ম দূর করে সবকিছুর মধ্যে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মধ্যে সামাজিক বৈষম্য দূর করতে হবে, তা না হলে সমাজ বা রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। এ জন্য বাজেটে সবাইকে সমান গুরুত্ব দিতে হবে।’
প্রধান বক্তা প্রফেসর মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চেয়ে আমাদের বাজেট অনেক কম। এবারের বাজেট বাস্তব কাজের সঙ্গে মিল না রেখে করা হয়েছে। আমাদের দেশে বড় বড় প্রজেক্ট শেষ হওয়ার আগেই পেমেন্ট শুরু হয়ে যায়। এ জন্য আয়ের বড় একটি অংশ ঋণ পরিষেবা কাজে লাগাতে হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া বলেন, ‘বর্তমানে দেশে মধ্যম শ্রেণির মানুষ খুবই কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই দুর্নীতি চিহ্নিত করে দূর করা যায়।’
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) বিবিএ প্রোগ্রাম অফিসের উদ্যোগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট-পরবর্তী আলোচনা সভা হয়েছে। গত শনিবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই আলোচনা সভা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সংসদ সদস্য এ কে আজাদ। প্রধান বক্তা ছিলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ডিস্টিংগুইশড ফেলো প্রফেসর মুস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউআইইউর বিবিএ প্রোগ্রামের পরিচালক প্রফেসর সালমা করিম এবং ধন্যবাদ জানান ইউআইইউর স্কুল অব বিজনেস অব ইকোনমিকসের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ মুসা।
এ ছাড়া অধিবেশনে আলোচনায় ছিলেন রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (আরএপিআইডি) চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সেক্রেটারি (ফিন্যান্স) মাহবুব আহম্মেদ এবং ইউআইইউ ডিপার্টমেন্ট অব ইকোনমিকসের প্রধান প্রফেসর মোহাম্মাদ ওমর ফারুক। আলোচকেরা বাংলাদেশের ২০২৪-২৫ বাজেটের ওপর বিশদ আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন সম্ভাবনা ও সমস্যা সম্পর্কে তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
প্রধান অতিথি এ কে আজাদ বলেন, ‘দেশকে শক্তিশালী করতে উন্নয়ন খাতের বাজেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশের এবারের বাজেটে উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ কম রাখা হয়েছে। জনকল্যাণমূলক বাজেটের জন্য সব ধরেনর অনিয়ম দূর করে সবকিছুর মধ্যে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মধ্যে সামাজিক বৈষম্য দূর করতে হবে, তা না হলে সমাজ বা রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। এ জন্য বাজেটে সবাইকে সমান গুরুত্ব দিতে হবে।’
প্রধান বক্তা প্রফেসর মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চেয়ে আমাদের বাজেট অনেক কম। এবারের বাজেট বাস্তব কাজের সঙ্গে মিল না রেখে করা হয়েছে। আমাদের দেশে বড় বড় প্রজেক্ট শেষ হওয়ার আগেই পেমেন্ট শুরু হয়ে যায়। এ জন্য আয়ের বড় একটি অংশ ঋণ পরিষেবা কাজে লাগাতে হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া বলেন, ‘বর্তমানে দেশে মধ্যম শ্রেণির মানুষ খুবই কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই দুর্নীতি চিহ্নিত করে দূর করা যায়।’
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৮ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১২ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে