বিজ্ঞপ্তি
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা জয়িতা নারী উদ্যোক্তাদের স্বল্প সুদের ঋণে টিভিএস স্কুটার ও ঋণের চেক হস্তান্তর করেছেন। ঢাকার ধানমন্ডিতে রাপা প্লাজায় অবস্থিত জয়িতা ফাউন্ডেশনের ফুড কোর্টে এক অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী পাঁচজন নারীর হাতে মোট ৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকার ঋণের আওতায় পাঁচটি টিভিএস উইগো স্কুটার হস্তান্তর করেন। এ ছাড়া তিনি জয়িতা ফাউন্ডেশনের ৭৫ জন নারী উদ্যোক্তাকে মোট ১১ কোটি ৩০ লাখ ৮০ হাজার টাকার এসএমই ঋণের চেক বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নারী স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান স্মরণ করে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্য ও সেবা বিপণন এবং বাজারজাতকরণের জন্য দেশব্যাপী নারীবান্ধব অবকাঠামো প্রধানমন্ত্রী গড়ে তুলেছেন। প্রতিটি নারী উদ্যোক্তাকে ৫০ হাজার থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার বিষয়টিও তিনি উল্লেখ করেন।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বক্তব্যে নারী উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বিনির্মাণে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন। পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পণ্য বিক্রয়ের প্রতিটি পর্যায়ে নারী উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তিনি জয়িতা ফাউন্ডেশনের ভূমিকার প্রশংসা করেন। এ ছাড়াও তিনি জয়িতা ফুড কোর্ট ও বিপণন কেন্দ্রের আমূল পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেন।
জয়িতা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা খান বলেন, ‘অনেক নারী জয়িতার লোগো সংবলিত স্কুটার চালিয়ে মেয়েকে স্কুলে নিয়ে যাবে, নিজের তৈরি পণ্য দোকানে নিয়ে আসবে, রাইড শেয়ার করে অনেক নারী পথ চলা সুগম করবে, রাস্তায় তাকালে এমন অনেক নারীকে আমরা দেখতে পাব এ প্রত্যাশা আমাদের সকলের।’
জয়িতা ফাউন্ডেশনের রিভলভিং ক্যাপিটাল সাপোর্ট ফান্ড থেকে মাত্র শতকরা ৫ ভাগ সুদে এই ঋণ দেওয়া হচ্ছে। সিটি ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও ওয়ান ব্যাংক লিমিটেডের মাধ্যমে ঋণসমূহ বিতরণ করা হচ্ছে। ফান্ডে বর্তমানে বিদ্যমান ৩৭ কোটি টাকার মধ্যে সাড়ে ১১ কোটি টাকা নারী উদ্যোক্তাদের দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া করোনার সময় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ৩৮২ জন নারী উদ্যোক্তাকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা জয়িতা নারী উদ্যোক্তাদের স্বল্প সুদের ঋণে টিভিএস স্কুটার ও ঋণের চেক হস্তান্তর করেছেন। ঢাকার ধানমন্ডিতে রাপা প্লাজায় অবস্থিত জয়িতা ফাউন্ডেশনের ফুড কোর্টে এক অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী পাঁচজন নারীর হাতে মোট ৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকার ঋণের আওতায় পাঁচটি টিভিএস উইগো স্কুটার হস্তান্তর করেন। এ ছাড়া তিনি জয়িতা ফাউন্ডেশনের ৭৫ জন নারী উদ্যোক্তাকে মোট ১১ কোটি ৩০ লাখ ৮০ হাজার টাকার এসএমই ঋণের চেক বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নারী স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান স্মরণ করে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্য ও সেবা বিপণন এবং বাজারজাতকরণের জন্য দেশব্যাপী নারীবান্ধব অবকাঠামো প্রধানমন্ত্রী গড়ে তুলেছেন। প্রতিটি নারী উদ্যোক্তাকে ৫০ হাজার থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার বিষয়টিও তিনি উল্লেখ করেন।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বক্তব্যে নারী উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বিনির্মাণে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন। পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পণ্য বিক্রয়ের প্রতিটি পর্যায়ে নারী উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তিনি জয়িতা ফাউন্ডেশনের ভূমিকার প্রশংসা করেন। এ ছাড়াও তিনি জয়িতা ফুড কোর্ট ও বিপণন কেন্দ্রের আমূল পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেন।
জয়িতা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা খান বলেন, ‘অনেক নারী জয়িতার লোগো সংবলিত স্কুটার চালিয়ে মেয়েকে স্কুলে নিয়ে যাবে, নিজের তৈরি পণ্য দোকানে নিয়ে আসবে, রাইড শেয়ার করে অনেক নারী পথ চলা সুগম করবে, রাস্তায় তাকালে এমন অনেক নারীকে আমরা দেখতে পাব এ প্রত্যাশা আমাদের সকলের।’
জয়িতা ফাউন্ডেশনের রিভলভিং ক্যাপিটাল সাপোর্ট ফান্ড থেকে মাত্র শতকরা ৫ ভাগ সুদে এই ঋণ দেওয়া হচ্ছে। সিটি ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও ওয়ান ব্যাংক লিমিটেডের মাধ্যমে ঋণসমূহ বিতরণ করা হচ্ছে। ফান্ডে বর্তমানে বিদ্যমান ৩৭ কোটি টাকার মধ্যে সাড়ে ১১ কোটি টাকা নারী উদ্যোক্তাদের দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া করোনার সময় প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ৩৮২ জন নারী উদ্যোক্তাকে ৩০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১৩ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে