অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ৩ হাজার ৬৩৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা আয় করেছে গ্রামীণফোন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪.৪ শতাংশ বেশি। প্রথম তিন মাসে ৫ লাখ নতুন গ্রাহক গ্রামীণফোনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। ফলে এ বছরের প্রথম প্রান্তিকের শেষে গ্রামীণফোনের গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৩৭ লাখ। গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকের ৫৩.২ শতাংশ বা ৪ কোটি ৪৬ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট-সেবা ব্যবহার করেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬.৮ শতাংশ বেশি।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক গ্রামীণফোনের জন্য বিভিন্ন কারণে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। গত ২৬ মার্চ গ্রামীণফোন বাংলাদেশে পথচলার ২৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে। সুদীর্ঘ এই পথচলায় সমাজের ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেকটিভিটি পার্টনার হিসেবে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গত মার্চে নিয়ন্ত্রক সংস্থা দেশের সর্ববৃহৎ তরঙ্গ নিলামের আয়োজন করে, যেখানে গ্রামীণফোন অংশ নিয়ে ২.৬ গিগাহার্টজ ব্যান্ডে সর্বোচ্চ বরাদ্দকৃত ৬০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ ক্রয় করে। সম্প্রতি দেশে প্রথমবারের মতো ই-সিম উন্মোচন করে গ্রামীণফোন। এর ফলে গ্রাহকেরা তাদের হ্যান্ডসেটে প্রচলিত সিম কার্ড ছাড়াই ই-সিমের মাধ্যমে মোবাইল কানেকটিভিটি সুবিধা পাবেন।’
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘করোনা মহামারির তৃতীয় বছরে আমরা প্রবেশ করেছি, বাংলাদেশে করোনার অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি গতিশীল হয়েছে। কারণ বাংলাদেশে করোনা শনাক্তের সংখ্যা অনেক কমে গেছে। এই প্রান্তিকে গ্রাহকদের উন্নত ও গুণগত মানের সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আমরা নেটওয়ার্ক উন্নীত ও তরঙ্গ বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছি। এর ফলে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক শেষে আমাদের গ্রাহকসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৩৭ লাখ। আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে চলমান মডার্নাইজেশন ও ট্রান্সফরমেশনের ফল দেখতে পাচ্ছি, যা আমাদের দক্ষতা, সক্ষমতা, টুলস ও পার্টনারশিপের সমন্বয়ে একটি ভবিষ্যৎ উপযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করবে এবং সামনের দিনগুলোতে আমাদের প্রবৃদ্ধির জন্য চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।’
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা ইয়েন্স বেকার বলেন, ‘ইবিআইটিডিএর ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে ২০২২ সালে প্রথম তিন মাসে সামগ্রিক ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। প্রতিবছর ৪.৪ শতাংশ সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে এই প্রান্তিকে আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৬৩৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা। গত বছর একই সময়ের তুলনায় সাবস্ক্রিপশন ও ট্র্যাফিক আয় বেড়েছে ৪.৬ শতাংশ। বছরপ্রতি ডেটা আয় বেড়েছে ৭.৫ শতাংশ ও ডেটা ব্যবহার বেড়েছে ৭৬.৮ শতাংশ।’
ইয়েন্স বেকার বলেন, ‘প্রথম প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ গত বছরের একই সময় থেকে ১.৭ শতাংশ বেড়েছে এবং ইবিআইটিডিএ মার্জিন দাঁড়িয়েছে ৬১.১ শতাংশে। আধুনিকায়ন ব্যয় ও মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে কর-পরবর্তী মুনাফায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯.১ শতাংশ হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৮০৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা। ২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকে নিট মুনাফা মার্জিন দাঁড়িয়েছে ২২.৩ শতাংশ।’
২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকে গ্রামীণফোন ৩৯১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা নেটওয়ার্ক কাভারেজ ও বিস্তৃতিতে বিনিয়োগ করেছে। এ প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট নেটওয়ার্ক সাইটের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭২৪। প্রতিষ্ঠানটি ২০২২ সালের প্রথম তিন মাসে কর, ভ্যাট, শুল্ক, ফি, ফোরজি লাইসেন্স এবং তরঙ্গ বরাদ্দ বাবদ ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে, যা এর মোট রাজস্বের ৬৩.৩ শতাংশ।
চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে ৩ হাজার ৬৩৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা আয় করেছে গ্রামীণফোন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪.৪ শতাংশ বেশি। প্রথম তিন মাসে ৫ লাখ নতুন গ্রাহক গ্রামীণফোনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। ফলে এ বছরের প্রথম প্রান্তিকের শেষে গ্রামীণফোনের গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৩৭ লাখ। গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকের ৫৩.২ শতাংশ বা ৪ কোটি ৪৬ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট-সেবা ব্যবহার করেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬.৮ শতাংশ বেশি।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক গ্রামীণফোনের জন্য বিভিন্ন কারণে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। গত ২৬ মার্চ গ্রামীণফোন বাংলাদেশে পথচলার ২৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে। সুদীর্ঘ এই পথচলায় সমাজের ক্ষমতায়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেকটিভিটি পার্টনার হিসেবে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গত মার্চে নিয়ন্ত্রক সংস্থা দেশের সর্ববৃহৎ তরঙ্গ নিলামের আয়োজন করে, যেখানে গ্রামীণফোন অংশ নিয়ে ২.৬ গিগাহার্টজ ব্যান্ডে সর্বোচ্চ বরাদ্দকৃত ৬০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ ক্রয় করে। সম্প্রতি দেশে প্রথমবারের মতো ই-সিম উন্মোচন করে গ্রামীণফোন। এর ফলে গ্রাহকেরা তাদের হ্যান্ডসেটে প্রচলিত সিম কার্ড ছাড়াই ই-সিমের মাধ্যমে মোবাইল কানেকটিভিটি সুবিধা পাবেন।’
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘করোনা মহামারির তৃতীয় বছরে আমরা প্রবেশ করেছি, বাংলাদেশে করোনার অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি গতিশীল হয়েছে। কারণ বাংলাদেশে করোনা শনাক্তের সংখ্যা অনেক কমে গেছে। এই প্রান্তিকে গ্রাহকদের উন্নত ও গুণগত মানের সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আমরা নেটওয়ার্ক উন্নীত ও তরঙ্গ বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছি। এর ফলে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক শেষে আমাদের গ্রাহকসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৩৭ লাখ। আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে চলমান মডার্নাইজেশন ও ট্রান্সফরমেশনের ফল দেখতে পাচ্ছি, যা আমাদের দক্ষতা, সক্ষমতা, টুলস ও পার্টনারশিপের সমন্বয়ে একটি ভবিষ্যৎ উপযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করবে এবং সামনের দিনগুলোতে আমাদের প্রবৃদ্ধির জন্য চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে।’
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা ইয়েন্স বেকার বলেন, ‘ইবিআইটিডিএর ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে ২০২২ সালে প্রথম তিন মাসে সামগ্রিক ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। প্রতিবছর ৪.৪ শতাংশ সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে এই প্রান্তিকে আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৬৩৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা। গত বছর একই সময়ের তুলনায় সাবস্ক্রিপশন ও ট্র্যাফিক আয় বেড়েছে ৪.৬ শতাংশ। বছরপ্রতি ডেটা আয় বেড়েছে ৭.৫ শতাংশ ও ডেটা ব্যবহার বেড়েছে ৭৬.৮ শতাংশ।’
ইয়েন্স বেকার বলেন, ‘প্রথম প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ গত বছরের একই সময় থেকে ১.৭ শতাংশ বেড়েছে এবং ইবিআইটিডিএ মার্জিন দাঁড়িয়েছে ৬১.১ শতাংশে। আধুনিকায়ন ব্যয় ও মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে কর-পরবর্তী মুনাফায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯.১ শতাংশ হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৮০৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা। ২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকে নিট মুনাফা মার্জিন দাঁড়িয়েছে ২২.৩ শতাংশ।’
২০২২ সালের প্রথম প্রান্তিকে গ্রামীণফোন ৩৯১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা নেটওয়ার্ক কাভারেজ ও বিস্তৃতিতে বিনিয়োগ করেছে। এ প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট নেটওয়ার্ক সাইটের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭২৪। প্রতিষ্ঠানটি ২০২২ সালের প্রথম তিন মাসে কর, ভ্যাট, শুল্ক, ফি, ফোরজি লাইসেন্স এবং তরঙ্গ বরাদ্দ বাবদ ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে, যা এর মোট রাজস্বের ৬৩.৩ শতাংশ।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
২ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে