বিজ্ঞপ্তি
দেশের অন্যতম শীর্ষ এলপিজি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার করে বিখ্যাত ওয়াকেশা ইনো ব্র্যান্ডের গ্যাস জেনারেটর সফলভাবে অপারেট করাতে পেরেছে। ইউনিটেক্স গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস শতভাগ প্রোপেন বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করতে পুরোপুরি প্রস্তুত।
দুই বছর ধরে ইউনিগ্যাস ও ডানা ইঞ্জিনিয়ার্স (লোকাল ডিস্ট্রিবিউটর ওয়াকেশা ইনো) গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরের জন্য জ্বালানি হিসেবে শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আসছে। সময়োপযোগী এই উদ্ভাবনের ফলে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাসের ঘাটতিতে এই শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ কিংবা পণ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পারবেন।
বর্তমানে কারখানাগুলোতে জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে প্রধানত প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ডিজেল, এইচএফও ব্যবহার করা হয়, যা বেশ ব্যয়বহুল। ইউনিগ্যাসের এই শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ডিজেলের চেয়ে ৩০ পারসেন্ট বেশি সাশ্রয়ী এবং গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরগুলোতে তা সহজেই ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী এই প্রোপেন মজুতাগারে মজুত করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
প্রাকৃতিক গ্যাস জেনারেটরের জন্য বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এই শতভাগ প্রোপেন গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে ইতিমধ্যে সব ধরনের সরবরাহসুবিধার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইউনিগ্যাস, প্রস্তুত রয়েছে নিরাপদ ও অত্যাধুনিক পর্যাপ্তসংখ্যক প্রোপেন রোড ট্যাংকারও।
ইউনিগ্যাস আশা করছে, কোম্পানিটির এই উদ্যোগ প্রয়োজনীয় জ্বালানি চাহিদা পূরণের মাধ্যমে দেশের শিল্প খাতের চাকা গতিশীল রাখতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
এই যৌথ উদ্যোগের সফল আনুষ্ঠানিকতায় ইউনিটেক্স এলপি গ্যাস লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশনস) মো. জোবায়দুল ইসলাম চৌধুরী, সিএমও মো. ফারুকুজ্জামান, হেড অব অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স মো. কামরুল হাসান, হেড অব অপারেশন মো. আনিসুর রহমান, আরও ছিলেন কোম্পানির টেকনিক্যাল হেড মো. আশফাক নাবিল। এ ছাড়া-ডানা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদ মাসুদ, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আনোয়ারুল ইসলাম (অব.), টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজর শেখ তৌহিদুল ইসলাম এবং সিনিয়র জিএম রেহানা পারভিন।
ইউনিগ্যাস বাংলাদেশের দ্রুতবর্ধনশীল ও বহুমাত্রিক ইউনিটেক্স গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া পারফেক্ট কেয়ার লিমিটেডের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডও ইউনিটেক্স গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। ১৯৯২ সাল থেকে স্পিনিং ও কম্পোজিট কোম্পানির মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করা ইউনিটেক্স গ্রুপ সম্প্রতি সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ করেছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রকল্পে। সেগুলো হচ্ছে এইচএস কম্পোজিট/ইউনিটেক্স স্পিনিং মিলস ইউনিট ২ /গ্র্যান্ড, স্পিনিং মিলস লি./ ইউনিটেক্স জুট ইন্ডাস্ট্রি, ইউনিটেক্স স্টিল মিলস লি./ সোনালী ফাইবার ইন্ডাস্ট্রি লি. গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরের জন্য দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন বাজারজাত করছে ইউনিগ্যাস। এসব প্রকল্প পুরোপুরি চালু হলে দেশের অর্থনীতি বেগবান হবে এবং তৈরি হবে বিপুল কর্মসংস্থান।
দেশের অন্যতম শীর্ষ এলপিজি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার করে বিখ্যাত ওয়াকেশা ইনো ব্র্যান্ডের গ্যাস জেনারেটর সফলভাবে অপারেট করাতে পেরেছে। ইউনিটেক্স গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ইউনিগ্যাস শতভাগ প্রোপেন বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করতে পুরোপুরি প্রস্তুত।
দুই বছর ধরে ইউনিগ্যাস ও ডানা ইঞ্জিনিয়ার্স (লোকাল ডিস্ট্রিবিউটর ওয়াকেশা ইনো) গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরের জন্য জ্বালানি হিসেবে শতভাগ প্রোপেন ব্যবহার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আসছে। সময়োপযোগী এই উদ্ভাবনের ফলে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো গ্যাসের ঘাটতিতে এই শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ কিংবা পণ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে পারবেন।
বর্তমানে কারখানাগুলোতে জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে প্রধানত প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ডিজেল, এইচএফও ব্যবহার করা হয়, যা বেশ ব্যয়বহুল। ইউনিগ্যাসের এই শতভাগ প্রোপেন জেনারেটরের জ্বালানি হিসেবে ডিজেলের চেয়ে ৩০ পারসেন্ট বেশি সাশ্রয়ী এবং গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরগুলোতে তা সহজেই ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী এই প্রোপেন মজুতাগারে মজুত করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
প্রাকৃতিক গ্যাস জেনারেটরের জন্য বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এই শতভাগ প্রোপেন গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে ইতিমধ্যে সব ধরনের সরবরাহসুবিধার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইউনিগ্যাস, প্রস্তুত রয়েছে নিরাপদ ও অত্যাধুনিক পর্যাপ্তসংখ্যক প্রোপেন রোড ট্যাংকারও।
ইউনিগ্যাস আশা করছে, কোম্পানিটির এই উদ্যোগ প্রয়োজনীয় জ্বালানি চাহিদা পূরণের মাধ্যমে দেশের শিল্প খাতের চাকা গতিশীল রাখতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
এই যৌথ উদ্যোগের সফল আনুষ্ঠানিকতায় ইউনিটেক্স এলপি গ্যাস লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশনস) মো. জোবায়দুল ইসলাম চৌধুরী, সিএমও মো. ফারুকুজ্জামান, হেড অব অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স মো. কামরুল হাসান, হেড অব অপারেশন মো. আনিসুর রহমান, আরও ছিলেন কোম্পানির টেকনিক্যাল হেড মো. আশফাক নাবিল। এ ছাড়া-ডানা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদ মাসুদ, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আনোয়ারুল ইসলাম (অব.), টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজর শেখ তৌহিদুল ইসলাম এবং সিনিয়র জিএম রেহানা পারভিন।
ইউনিগ্যাস বাংলাদেশের দ্রুতবর্ধনশীল ও বহুমাত্রিক ইউনিটেক্স গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া পারফেক্ট কেয়ার লিমিটেডের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডও ইউনিটেক্স গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। ১৯৯২ সাল থেকে স্পিনিং ও কম্পোজিট কোম্পানির মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করা ইউনিটেক্স গ্রুপ সম্প্রতি সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ করেছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রকল্পে। সেগুলো হচ্ছে এইচএস কম্পোজিট/ইউনিটেক্স স্পিনিং মিলস ইউনিট ২ /গ্র্যান্ড, স্পিনিং মিলস লি./ ইউনিটেক্স জুট ইন্ডাস্ট্রি, ইউনিটেক্স স্টিল মিলস লি./ সোনালী ফাইবার ইন্ডাস্ট্রি লি. গ্যাসভিত্তিক জেনারেটরের জন্য দেশে প্রথমবারের মতো শতভাগ প্রোপেন বাজারজাত করছে ইউনিগ্যাস। এসব প্রকল্প পুরোপুরি চালু হলে দেশের অর্থনীতি বেগবান হবে এবং তৈরি হবে বিপুল কর্মসংস্থান।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৫ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে