বিজ্ঞপ্তি
দেশের সবচেয়ে বড় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পাঠাও অ্যাপে রয়েছে বিভিন্ন সার্ভিস, এসবের মধ্যে অন্যতম ‘পাঠাও বাইক’। লোকাল চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পাঠাও বাংলাদেশে প্রথম অন-ডিমান্ড রাইড সার্ভিস নিয়ে এসেছে এবং তৈরি করেছে ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক, যারা প্রতিনিয়তই পাঠাওয়ের বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করছেন।
পাঠাওয়ের এই পথচলায়, টপ-নচ সার্ভিসের পাশাপাশি রাইডার ও ইউজারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করে চলেছে। নিরাপদ রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের মাধ্যমে, অনিরাপদ ‘খ্যাপ’ বর্জন করে যাতায়াতের একটি সুষ্ঠু ইকো-সিস্টেম প্রতিষ্ঠিত করেছে পাঠাও। আর রাইড সার্ভিসের এই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পাঠাও নিয়ে এসেছে ‘সেফটি কভারেজ’ নামক ইন্স্যুরেন্স ফ্যাসিলিটি, যা রাইডার এবং ইউজার উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য।
পাঠাওয়ে আছে ৩ লাখেরও বেশি রাইডার, যারা প্রতিনিয়ত কাজ করছে পাঠাওয়ের সঙ্গে। আর তাঁদের কথা মাথায় রেখেই নিরাপদ যাতায়াত ব্যবহারে সেইফটি কভারেজ নিয়ে এসেছে পাঠাও এবং সঙ্গে নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে ও ভূমিকা রাখছে পাঠাও।
অ্যাপে রাইড চলাকালীন সময়ে যেকোনো দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে রাইডার ও ইউজার উভয়েই এই ফ্যাসিলিটি পাবেন। এই সুবিধায় একজন ইউজার ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পার্সোনাল অ্যাক্সিডেন্ট কভারেজ ও ১ লাখ টাকা পর্যন্ত মেডিকেল কভারেজ ক্লেইম করতে পারবেন। সেইফটি কভারেজ ক্লেইম করার জন্য রয়েছে সিম্পল ক্লেইম সাবমিশন প্রসেস, যা মাত্র ১০ কর্মদিবসের মধ্যেই ইউজার এবং রাইডার উভয়েই ক্লেইম করে নিয়ে নিতে পারবেন। শুধু পাঠাও অ্যাপেই পাবেন এই সেফটি কভারেজ সুবিধা।
পাঠাও সব সময় সবার জীবনকে আরও সহজ করতে সময়োপযোগী ও প্রাত্যহিক জীবন নির্ভর ইনোভেটিভ সলিউশন নিয়ে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও নিয়ে আসবে। দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি বাঁকে সঙ্গে থাকার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছে পাঠাও।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরির মাধ্যমে নতুন সুযোগ সৃষ্টি, সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়ন ও জীবনমানের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। পাঠাও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম; রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস সেবা খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক ও ৩ লাখ চালক-ডেলিভারি এজেন্ট, ৩০ হাজার মার্চেন্ট ও ১০ হাজার রেস্টুরেন্টের সুবিশাল নেটওয়ার্ক নিয়ে পাঠাও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের অভিযাত্রায় এঁকে যাচ্ছে এক অভিনব পদরেখা। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ৫ লাখেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে পাঠাও এবং তাঁদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে ও অবদান রাখছে।
দেশের সবচেয়ে বড় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পাঠাও অ্যাপে রয়েছে বিভিন্ন সার্ভিস, এসবের মধ্যে অন্যতম ‘পাঠাও বাইক’। লোকাল চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পাঠাও বাংলাদেশে প্রথম অন-ডিমান্ড রাইড সার্ভিস নিয়ে এসেছে এবং তৈরি করেছে ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক, যারা প্রতিনিয়তই পাঠাওয়ের বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করছেন।
পাঠাওয়ের এই পথচলায়, টপ-নচ সার্ভিসের পাশাপাশি রাইডার ও ইউজারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করে চলেছে। নিরাপদ রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের মাধ্যমে, অনিরাপদ ‘খ্যাপ’ বর্জন করে যাতায়াতের একটি সুষ্ঠু ইকো-সিস্টেম প্রতিষ্ঠিত করেছে পাঠাও। আর রাইড সার্ভিসের এই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পাঠাও নিয়ে এসেছে ‘সেফটি কভারেজ’ নামক ইন্স্যুরেন্স ফ্যাসিলিটি, যা রাইডার এবং ইউজার উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য।
পাঠাওয়ে আছে ৩ লাখেরও বেশি রাইডার, যারা প্রতিনিয়ত কাজ করছে পাঠাওয়ের সঙ্গে। আর তাঁদের কথা মাথায় রেখেই নিরাপদ যাতায়াত ব্যবহারে সেইফটি কভারেজ নিয়ে এসেছে পাঠাও এবং সঙ্গে নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে ও ভূমিকা রাখছে পাঠাও।
অ্যাপে রাইড চলাকালীন সময়ে যেকোনো দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে রাইডার ও ইউজার উভয়েই এই ফ্যাসিলিটি পাবেন। এই সুবিধায় একজন ইউজার ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পার্সোনাল অ্যাক্সিডেন্ট কভারেজ ও ১ লাখ টাকা পর্যন্ত মেডিকেল কভারেজ ক্লেইম করতে পারবেন। সেইফটি কভারেজ ক্লেইম করার জন্য রয়েছে সিম্পল ক্লেইম সাবমিশন প্রসেস, যা মাত্র ১০ কর্মদিবসের মধ্যেই ইউজার এবং রাইডার উভয়েই ক্লেইম করে নিয়ে নিতে পারবেন। শুধু পাঠাও অ্যাপেই পাবেন এই সেফটি কভারেজ সুবিধা।
পাঠাও সব সময় সবার জীবনকে আরও সহজ করতে সময়োপযোগী ও প্রাত্যহিক জীবন নির্ভর ইনোভেটিভ সলিউশন নিয়ে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও নিয়ে আসবে। দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি বাঁকে সঙ্গে থাকার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছে পাঠাও।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরির মাধ্যমে নতুন সুযোগ সৃষ্টি, সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়ন ও জীবনমানের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। পাঠাও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম; রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস সেবা খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক ও ৩ লাখ চালক-ডেলিভারি এজেন্ট, ৩০ হাজার মার্চেন্ট ও ১০ হাজার রেস্টুরেন্টের সুবিশাল নেটওয়ার্ক নিয়ে পাঠাও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের অভিযাত্রায় এঁকে যাচ্ছে এক অভিনব পদরেখা। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ৫ লাখেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে পাঠাও এবং তাঁদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে ও অবদান রাখছে।
বাংলাদেশের ঋণমান আরও কমিয়েছে মুডিস। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার রেটিংসে গত ছয় মাসের ব্যবধানে সরকারের ঋণমান ‘বি১’ থেকে নামিয়ে ‘বি২’ করা হয়েছে। এতেই দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘ঋণাত্মক’ হয়েছে।
৯ মিনিট আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও দেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি সহজেই পরিশোধ করা যাচ্ছে বিকাশে। ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থী বা তাঁদের অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজে ভর্তির ওয়েবসাইটে আবেদন করে বিকাশের মাধ্যমে এই ফি দিতে পারছেন ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর সঙ্গে পাচ্ছেন ৫০ টাকার ডিসকাউন্ট কুপন। পরবর্তী পাঁচ দি
২ ঘণ্টা আগে২০২১ সালের জুন মাস। কোভিড-১৯ মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর ব্যবসা সামলাচ্ছিলেন ভারতের তিরুপ্পুর-ভিত্তিক টেকনো স্পোর্টসওয়্যার প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুনীল ঝুঞ্জুনওয়ালা। হঠাৎ তিনি লক্ষ্য করলেন, পোন্ডিচেরির খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে তাঁদের কোম্পানির ‘রাউন্ড-নেক ফুল-স্লিভ’ পলিয়েস্টার..
২ ঘণ্টা আগেআসন্ন বিজিএমইএ নির্বাচন উপলক্ষে সম্মিলিত পরিষদের উদ্যোগে এবং চৈতী গ্রুপের সিইও আবুল কালামের ব্যবস্থাপনায় সম্প্রতি আলোচনা সভা ও মেজবানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মিলিত পরিষদের সভাপতি ও বিজিএমইএয়ের সাবেক সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন চৈতী গ্রুপের সিইও ও সম্মিলিত পরিষদের স
২ ঘণ্টা আগে