অনলাইন ডেস্ক
রমজানের ইতিবাচক বিষয়গুলো সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে ডিএনসিসি’র সহযোগিতায় ‘স্নেহের ঈদ উপহার’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে দেশের সর্ববৃহৎ অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ। গতকাল সোমবার দুপুর ২টায় ডিএনসিসি অফিস মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত অসহায় শিশুদের মাঝে ১৪ হাজার নতুন পোশাক বিতরণ করেন। এই আয়োজনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার ২ থেকে ৯ বছর বয়সী শিশুরা উপস্থিত ছিল।
উল্লেখ্য, ‘স্নেহের ঈদ উপহার’-দারাজ কেয়ারসের অধীনে দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের একটি সামাজিক উদ্যোগ (করপোরেট সোশ্যাল রেস্পন্সিবিলিটি)। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামের পাশাপাশি ঈদের পোশাক বিতরণের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দারাজের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এদের মধ্যে ছিলেন-দারাজের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এএইচএম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো, হেড অব গভর্নমেন্ট রিলেশনস মো. সামসুল মাসুদ, হেড অব সিএসআর অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট আহসান জামিল এবং সিএসআর অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মশিউর রহমান।
এই আয়োজন প্রসঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রথমে আমি দারাজকে এবং প্রান্তিক শিশুদের মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে আজকে যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই। সর্বস্তরের মানুষ যাতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারেন তাই এই উদ্যোগের মাধ্যমে ১০টি ওয়ার্ডের ১৪ হাজার পরিবারের কাছে আমরা নতুন পোশাক পৌঁছে দিয়েছি। এই শিশুরাই আগামী দিন এই দেশ, এই বিশ্বকে পরিচালনা করবে। তাই তাদের সঠিক পরিচর্যার পাশাপাশি তাদের পথ দেখানোর দায়িত্বও আমাদের সকলের। শিশুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ই-কমার্স শিল্পের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান দারাজকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।’
দারাজের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এএইচএম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দারাজ সমাজের সকল মানুষের মাঝে ইতিবাচক ভাবনা ছড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব অনুভব করে। ‘স্নেহের ঈদ উপহার’ আয়োজনের মাধ্যমে আমরা প্রান্তিক শিশুদের মাঝে কিছুটা হলেও আনন্দ ছড়িয়ে দিতে পারছি। গত দুই বছর ধরে আমাদের এই পরিকল্পনা থাকলেও বৈশ্বিক মহামারির কারণে তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। তাই এবারই প্রথম আমরা এমন উদ্যোগ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছি। আগামী বছরগুলোতেও আমরা এই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারব বলে আশা করছি।’
রমজানের ইতিবাচক বিষয়গুলো সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে ডিএনসিসি’র সহযোগিতায় ‘স্নেহের ঈদ উপহার’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে দেশের সর্ববৃহৎ অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ। গতকাল সোমবার দুপুর ২টায় ডিএনসিসি অফিস মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত অসহায় শিশুদের মাঝে ১৪ হাজার নতুন পোশাক বিতরণ করেন। এই আয়োজনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার ২ থেকে ৯ বছর বয়সী শিশুরা উপস্থিত ছিল।
উল্লেখ্য, ‘স্নেহের ঈদ উপহার’-দারাজ কেয়ারসের অধীনে দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের একটি সামাজিক উদ্যোগ (করপোরেট সোশ্যাল রেস্পন্সিবিলিটি)। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামের পাশাপাশি ঈদের পোশাক বিতরণের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দারাজের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এদের মধ্যে ছিলেন-দারাজের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এএইচএম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো, হেড অব গভর্নমেন্ট রিলেশনস মো. সামসুল মাসুদ, হেড অব সিএসআর অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট আহসান জামিল এবং সিএসআর অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মশিউর রহমান।
এই আয়োজন প্রসঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রথমে আমি দারাজকে এবং প্রান্তিক শিশুদের মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে আজকে যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই। সর্বস্তরের মানুষ যাতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারেন তাই এই উদ্যোগের মাধ্যমে ১০টি ওয়ার্ডের ১৪ হাজার পরিবারের কাছে আমরা নতুন পোশাক পৌঁছে দিয়েছি। এই শিশুরাই আগামী দিন এই দেশ, এই বিশ্বকে পরিচালনা করবে। তাই তাদের সঠিক পরিচর্যার পাশাপাশি তাদের পথ দেখানোর দায়িত্বও আমাদের সকলের। শিশুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ই-কমার্স শিল্পের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান দারাজকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।’
দারাজের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এএইচএম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দারাজ সমাজের সকল মানুষের মাঝে ইতিবাচক ভাবনা ছড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব অনুভব করে। ‘স্নেহের ঈদ উপহার’ আয়োজনের মাধ্যমে আমরা প্রান্তিক শিশুদের মাঝে কিছুটা হলেও আনন্দ ছড়িয়ে দিতে পারছি। গত দুই বছর ধরে আমাদের এই পরিকল্পনা থাকলেও বৈশ্বিক মহামারির কারণে তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। তাই এবারই প্রথম আমরা এমন উদ্যোগ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছি। আগামী বছরগুলোতেও আমরা এই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারব বলে আশা করছি।’
মূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
২৮ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৪ ঘণ্টা আগে