অনলাইন ডেস্ক
ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ সরকারি ভাতা বিতরণে শতভাগ সক্ষম বলে মন্তব্য করেছেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম। সমাজসেবা অধিদপ্তরের দায়িত্বে থাকা সামাজিক নিরাপত্তা ভাতার ৭৫ শতাংশই বিতরণ হয় ‘নগদ’-এর মাধ্যমে, যা খুবই সুষ্ঠুভাবে বিতরণ করা হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
সমাজসেবা অধিদপ্তর বয়স্ক, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী এবং প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভাতা বিতরণ করে থাকে। মূলত সমাজের প্রান্তিক মানুষ এই ভাতা পেয়ে থাকেন। প্রান্তিক এই মানুষদের ডিজিটাল সেবার আওতায় আনায় সন্তুষ্টির কথা জানান সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি জনগোষ্ঠী নিয়ে কাজ করেছি, যারা সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষ, সবচেয়ে অল্প শিক্ষিত মানুষ। এদের একটা বড় অংশ মোবাইলও ঠিকমতো ব্যবহার করতে পারেন না। এই মানুষদের কাছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে টাকা পৌঁছানোটা বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা এই কাজ করতে পেরেছি। এই চ্যালেঞ্জ জয় করতে ‘‘নগদ’’ অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে।’
ভাতা বিতরণের ক্ষেত্রে একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানো। ভূ-প্রাকৃতিক সেই চ্যালেঞ্জ জয় করতে ‘নগদ’ যে তৎপরতা দেখিয়েছে তা প্রশংসার দাবি রাখে বলে মনে করেন শেখ রফিকুল ইসলাম।
শেখ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এই প্রকল্পের সিংহভাগ (৭৫ শতাংশ) অর্থ নগদ-এর মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে। নগদ-এর ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত ডায়নামিক, দূরদর্শী এবং যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে তারা লোকবল বৃদ্ধি করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং দ্রুততার সঙ্গে ৬০ লাখ অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলেছেন। অসাধারণ দক্ষতার সঙ্গে তারা এটা করেছেন।’
সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মনে করেন, দায়িত্ব দিলে ‘নগদ’ সরকারের সব ভাতাই শতভাগ বিতরণের সক্ষমতা রাখে। ভাতা বিতরণের পর ‘নগদ’ এ বিষয়ে পরিষ্কার একটা রিপোর্ট দেয়। পরে সমাজসেবা অধিদপ্তর সেটি যাচাই বাছাই করে বলে জানান তিনি।
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ভাতা বিতরণ শুরু করেন। পরে চলতি বছর মার্চে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় চুক্তি আবারও নবায়ন করে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ভাতাসহ অন্যান্য সকল সরকারি ভাতা, উপবৃত্তি, অনুদানসহ এ পর্যন্ত ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি বিতরণ করেছে ‘নগদ’।
ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ সরকারি ভাতা বিতরণে শতভাগ সক্ষম বলে মন্তব্য করেছেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম। সমাজসেবা অধিদপ্তরের দায়িত্বে থাকা সামাজিক নিরাপত্তা ভাতার ৭৫ শতাংশই বিতরণ হয় ‘নগদ’-এর মাধ্যমে, যা খুবই সুষ্ঠুভাবে বিতরণ করা হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
সমাজসেবা অধিদপ্তর বয়স্ক, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী এবং প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভাতা বিতরণ করে থাকে। মূলত সমাজের প্রান্তিক মানুষ এই ভাতা পেয়ে থাকেন। প্রান্তিক এই মানুষদের ডিজিটাল সেবার আওতায় আনায় সন্তুষ্টির কথা জানান সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি জনগোষ্ঠী নিয়ে কাজ করেছি, যারা সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষ, সবচেয়ে অল্প শিক্ষিত মানুষ। এদের একটা বড় অংশ মোবাইলও ঠিকমতো ব্যবহার করতে পারেন না। এই মানুষদের কাছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে টাকা পৌঁছানোটা বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা এই কাজ করতে পেরেছি। এই চ্যালেঞ্জ জয় করতে ‘‘নগদ’’ অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে।’
ভাতা বিতরণের ক্ষেত্রে একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানো। ভূ-প্রাকৃতিক সেই চ্যালেঞ্জ জয় করতে ‘নগদ’ যে তৎপরতা দেখিয়েছে তা প্রশংসার দাবি রাখে বলে মনে করেন শেখ রফিকুল ইসলাম।
শেখ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এই প্রকল্পের সিংহভাগ (৭৫ শতাংশ) অর্থ নগদ-এর মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে। নগদ-এর ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত ডায়নামিক, দূরদর্শী এবং যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে তারা লোকবল বৃদ্ধি করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং দ্রুততার সঙ্গে ৬০ লাখ অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলেছেন। অসাধারণ দক্ষতার সঙ্গে তারা এটা করেছেন।’
সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মনে করেন, দায়িত্ব দিলে ‘নগদ’ সরকারের সব ভাতাই শতভাগ বিতরণের সক্ষমতা রাখে। ভাতা বিতরণের পর ‘নগদ’ এ বিষয়ে পরিষ্কার একটা রিপোর্ট দেয়। পরে সমাজসেবা অধিদপ্তর সেটি যাচাই বাছাই করে বলে জানান তিনি।
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ভাতা বিতরণ শুরু করেন। পরে চলতি বছর মার্চে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় চুক্তি আবারও নবায়ন করে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ভাতাসহ অন্যান্য সকল সরকারি ভাতা, উপবৃত্তি, অনুদানসহ এ পর্যন্ত ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি বিতরণ করেছে ‘নগদ’।
মূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
২৪ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৪ ঘণ্টা আগে