নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনেক ব্যাংকের কৃষিঋণ বিতরণে অনীহা দেখতে পাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে। এদের মধ্যে ৮টি ব্যাংক চলতি অর্থবছরের ৭ মাস পেরিয়ে গেলেও লক্ষ্যমাত্রার ২০ শতাংশও ঋণ বিতরণ করতে পারেনি। তবে এই সময়ের মধ্যেই লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ ঋণ বিতরণ করেছে ৫টি ব্যাংক। কোনো কোনো ব্যাংক অবশ্য লক্ষ্যমাত্রার বেশিও ঋণ বিতরণ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে ২১ হাজার ১৫৪ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ব্যাংকগুলো, যা লক্ষ্যমাত্রার ৬০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ১৮ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা, যা ওই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার ৬০ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সে হিসেবে ২ হাজার ৪৭৩ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ বাড়লেও শতাংশের হারে কিছুটা কমেছে।
তথ্য বলছে, অর্থবছরের ৭ মাস পেরিয়ে গেলেও ২০ শতাংশ ঋণ বিতরণে ব্যর্থ হয়েছে অন্তত ৮ ব্যাংক। এদের মধ্যে ২টি ব্যাংক কোনো ধরনের ঋণ বিতরণই করেনি। এ দুটি ব্যাংক হচ্ছে বেসরকারি খাতের সিটিজেন ব্যাংক ও বিদেশি উরি ব্যাংক। আর বেসরকারি খাতের পদ্মা ব্যাংক ঋণ বিতরণ করেছে লক্ষ্যমাত্রার মাত্র শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ। এ ছাড়া মধুমতি ব্যাংক ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ১২ দশমিক ৭৭ শতাংশ, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ, সীমান্ত ব্যাংক ১৭ দশমিক ৭২ শতাংশ ও সাউথইস্ট ব্যাংক ১৮ দশমিক ১০ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে।
এদিকে ৮ ব্যাংক ২০ শতাংশর কম ঋণ বিতরণ করলেও একই সময়ে লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ ঋণ বিতরণ করেছে ৫ ব্যাংক। এর মধ্যে শতাংশের হারে সবচেয়ে বেশি কৃষি ও পল্লিঋণ বিতরণ করেছে বিদেশি হাবিব ব্যাংক। ব্যাংকটি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে বিতরণ করেছে ২২২ দশমিক ৮ শতাংশ। এ ছাড়া এবি ব্যাংক ১৭৩ দশমিক ৩ শতাংশ, ঢাকা ব্যাংক ১৪৫ দশমিক ৩ শতাংশ, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ১২১ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ব্যাংক আল-ফালাহ বিতরণ করেছে ১০৫ দশমিক ৩ শতাংশ ঋণ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে রাষ্ট্রের মালিকানাধীন ৮ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ৭ হাজার ৫৫১ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার ৬২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলো এ সময় ১৩ হাজার ৬০৩ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ৫৯ দশমিক ২২ শতাংশ। আগে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে বেশি ঋণ বিতরণ করলেও বর্তমানে বেসরকারি ব্যাংকগুলো বেশি ঋণ বিতরণ করছে। বিদেশি ব্যাংকগুলোও এনজিও লিংকেজের মাধ্যমে বর্তমানে ঋণ বিতরণ করছে।
অনেক ব্যাংকের কৃষিঋণ বিতরণে অনীহা দেখতে পাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে। এদের মধ্যে ৮টি ব্যাংক চলতি অর্থবছরের ৭ মাস পেরিয়ে গেলেও লক্ষ্যমাত্রার ২০ শতাংশও ঋণ বিতরণ করতে পারেনি। তবে এই সময়ের মধ্যেই লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ ঋণ বিতরণ করেছে ৫টি ব্যাংক। কোনো কোনো ব্যাংক অবশ্য লক্ষ্যমাত্রার বেশিও ঋণ বিতরণ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে ২১ হাজার ১৫৪ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ব্যাংকগুলো, যা লক্ষ্যমাত্রার ৬০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ১৮ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা, যা ওই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার ৬০ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সে হিসেবে ২ হাজার ৪৭৩ কোটি টাকার কৃষিঋণ বিতরণ বাড়লেও শতাংশের হারে কিছুটা কমেছে।
তথ্য বলছে, অর্থবছরের ৭ মাস পেরিয়ে গেলেও ২০ শতাংশ ঋণ বিতরণে ব্যর্থ হয়েছে অন্তত ৮ ব্যাংক। এদের মধ্যে ২টি ব্যাংক কোনো ধরনের ঋণ বিতরণই করেনি। এ দুটি ব্যাংক হচ্ছে বেসরকারি খাতের সিটিজেন ব্যাংক ও বিদেশি উরি ব্যাংক। আর বেসরকারি খাতের পদ্মা ব্যাংক ঋণ বিতরণ করেছে লক্ষ্যমাত্রার মাত্র শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ। এ ছাড়া মধুমতি ব্যাংক ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ১২ দশমিক ৭৭ শতাংশ, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ, সীমান্ত ব্যাংক ১৭ দশমিক ৭২ শতাংশ ও সাউথইস্ট ব্যাংক ১৮ দশমিক ১০ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে।
এদিকে ৮ ব্যাংক ২০ শতাংশর কম ঋণ বিতরণ করলেও একই সময়ে লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ ঋণ বিতরণ করেছে ৫ ব্যাংক। এর মধ্যে শতাংশের হারে সবচেয়ে বেশি কৃষি ও পল্লিঋণ বিতরণ করেছে বিদেশি হাবিব ব্যাংক। ব্যাংকটি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে বিতরণ করেছে ২২২ দশমিক ৮ শতাংশ। এ ছাড়া এবি ব্যাংক ১৭৩ দশমিক ৩ শতাংশ, ঢাকা ব্যাংক ১৪৫ দশমিক ৩ শতাংশ, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ১২১ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ব্যাংক আল-ফালাহ বিতরণ করেছে ১০৫ দশমিক ৩ শতাংশ ঋণ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে রাষ্ট্রের মালিকানাধীন ৮ ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ৭ হাজার ৫৫১ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার ৬২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলো এ সময় ১৩ হাজার ৬০৩ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ৫৯ দশমিক ২২ শতাংশ। আগে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে বেশি ঋণ বিতরণ করলেও বর্তমানে বেসরকারি ব্যাংকগুলো বেশি ঋণ বিতরণ করছে। বিদেশি ব্যাংকগুলোও এনজিও লিংকেজের মাধ্যমে বর্তমানে ঋণ বিতরণ করছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৩ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৪ ঘণ্টা আগে