নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এস আলম গ্রুপের মালিকানা থেকে সম্প্রতি মুক্ত ইউনিয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরী আজ বুধবার ব্যাংকে যাননি। তাঁর বাসায় গিয়ে শীর্ষ ওই ব্যাংক নির্বাহীর দেখা পাননি ব্যাংকটির কয়েকজন কর্মকর্তা। সেজন্য ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বনির্ধারিত বৈঠকেও তাকে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়নি।
আর ব্যাংকের এমডি নিখোঁজের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংককে আজ বুধবার জানিয়েছেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান মো. ফরিদউদ্দীন আহমদ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, মোকাম্মেল হক চৌধুরীর বিষয়টি আলোচনায় আসে ইউনিয়ন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের এক সভায়। সেখানে জানানো হয় পূর্বনির্ধারিত সভায় যোগ দেওয়ার জন্য এমডিকে পাওয়া যায়নি। পরে এমডি নিখোঁজের ঘটনায় ইউনিয়ন ব্যাংককে থানায় সাধারণ ডায়েরি করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি নতুন কাউকে ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত এমডি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
অপর সূত্র জানায়, আমানতকারীদের স্বার্থে ব্যাংকটির পরিচালকদের সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে সভায় পরিচালকেরা জানান, তাঁরা দায়িত্ব নিলেও ব্যাংকটির প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে এখনো জানতে পারেননি।
আরও কয়েকটি ব্যাংকের মতো ইউনিয়ন ব্যাংকের মালিকানা ছিল বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের হাতে। ব্যাংকটির ঋণের ১৮ হাজার কোটি টাকা বা ৬৪ শতাংশই নিয়েছে এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
ব্যাংকের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময় পরিচালকেরা জানান, এমডি বুধবার অফিসে যাননি। তাঁর বাসায় লোক পাঠিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। বাসাটি তালাবদ্ধ পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য, বুধবার সকালেই এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী নাজনীন আকতারের ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিত করা হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবও স্থগিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আগামী ৩০ দিনের জন্য এই স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। দেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে হিসাব স্থগিতের নির্দেশনা পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। ইউনিয়ন ব্যাংকের অনেক গ্রাহক হিসাব থেকে টাকা তুলতে না পারলেও মোকাম্মেল হক তাঁর বেতনের পুরো টাকা তুলে নিয়েছেন।
প্রতিবেদনের তথ্যানুসারে, ব্যাংকের এমডি ২ ও ৩ অক্টোবর ১ কোটি ৫৩ লাখ টাকা তুলে নিয়েছেন। এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর তিনি ২ লাখ টাকা ও ৫ সেপ্টেম্বর ৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। ২৫ সেপ্টেম্বর তাঁর হিসাবে ৫০ লাখ টাকা জমা হয়। একই দিন বেতনের ১০ লাখ ৮ হাজার ২৪২ টাকা জমা হয়। ২৬ সেপ্টেম্বর ওই হিসাবে জমা হয় আরও ৪২ লাখ টাকা। এরপর তিনি ২৯ সেপ্টেম্বর ৫০ হাজার টাকা, ২ অক্টোবর ৫০ লাখ টাকা এবং ৩ অক্টোবর ৫০ লাখ ও ৫৩ লাখ টাকা তোলেন।
এস আলম গ্রুপের মালিকানা থেকে সম্প্রতি মুক্ত ইউনিয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরী আজ বুধবার ব্যাংকে যাননি। তাঁর বাসায় গিয়ে শীর্ষ ওই ব্যাংক নির্বাহীর দেখা পাননি ব্যাংকটির কয়েকজন কর্মকর্তা। সেজন্য ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বনির্ধারিত বৈঠকেও তাকে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়নি।
আর ব্যাংকের এমডি নিখোঁজের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংককে আজ বুধবার জানিয়েছেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান মো. ফরিদউদ্দীন আহমদ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, মোকাম্মেল হক চৌধুরীর বিষয়টি আলোচনায় আসে ইউনিয়ন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের এক সভায়। সেখানে জানানো হয় পূর্বনির্ধারিত সভায় যোগ দেওয়ার জন্য এমডিকে পাওয়া যায়নি। পরে এমডি নিখোঁজের ঘটনায় ইউনিয়ন ব্যাংককে থানায় সাধারণ ডায়েরি করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি নতুন কাউকে ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত এমডি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
অপর সূত্র জানায়, আমানতকারীদের স্বার্থে ব্যাংকটির পরিচালকদের সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে সভায় পরিচালকেরা জানান, তাঁরা দায়িত্ব নিলেও ব্যাংকটির প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে এখনো জানতে পারেননি।
আরও কয়েকটি ব্যাংকের মতো ইউনিয়ন ব্যাংকের মালিকানা ছিল বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের হাতে। ব্যাংকটির ঋণের ১৮ হাজার কোটি টাকা বা ৬৪ শতাংশই নিয়েছে এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
ব্যাংকের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময় পরিচালকেরা জানান, এমডি বুধবার অফিসে যাননি। তাঁর বাসায় লোক পাঠিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। বাসাটি তালাবদ্ধ পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য, বুধবার সকালেই এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী নাজনীন আকতারের ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিত করা হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবও স্থগিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আগামী ৩০ দিনের জন্য এই স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। দেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে হিসাব স্থগিতের নির্দেশনা পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। ইউনিয়ন ব্যাংকের অনেক গ্রাহক হিসাব থেকে টাকা তুলতে না পারলেও মোকাম্মেল হক তাঁর বেতনের পুরো টাকা তুলে নিয়েছেন।
প্রতিবেদনের তথ্যানুসারে, ব্যাংকের এমডি ২ ও ৩ অক্টোবর ১ কোটি ৫৩ লাখ টাকা তুলে নিয়েছেন। এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর তিনি ২ লাখ টাকা ও ৫ সেপ্টেম্বর ৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। ২৫ সেপ্টেম্বর তাঁর হিসাবে ৫০ লাখ টাকা জমা হয়। একই দিন বেতনের ১০ লাখ ৮ হাজার ২৪২ টাকা জমা হয়। ২৬ সেপ্টেম্বর ওই হিসাবে জমা হয় আরও ৪২ লাখ টাকা। এরপর তিনি ২৯ সেপ্টেম্বর ৫০ হাজার টাকা, ২ অক্টোবর ৫০ লাখ টাকা এবং ৩ অক্টোবর ৫০ লাখ ও ৫৩ লাখ টাকা তোলেন।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
১২ মিনিট আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
১৮ মিনিট আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৩৪ মিনিট আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে