নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি হিসাবে দেশের মানুষের আয় দ্রুত বাড়ছে। এমনকি এবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) আভাসকেও ছাড়িয়ে গেল। ২০২০-২১ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী, মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৯১ ডলার। যা সর্বশেষ বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২ লাখ ২২ হাজার ৯২৩ টাকা।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক নির্বাহী পরিষদের (একনেক) সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
গত নভেম্বরে মাথাপিছু আয় আড়াই হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার খবর দেয় বিবিএস। তখন আয় দেখানো হয় ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। তবে সাময়িক সেই হিসাবকে ছাড়িয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাবে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৯১ ডলার।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৩২৬ ডলার বা ১ লাখ ৯৭ হাজার ১৯৯ টাকা। সে হিসাবে এক বছরে মাথাপিছু আয় ২৬৫ ডলার বেড়েছে।
উল্লেখ্য, মাথাপিছু আয় হিসাবের পদ্ধতি হলো—দেশের অভ্যন্তরের পাশাপাশি রেমিট্যান্সসহ সামগ্রিক আয়, যেটি বলে দেশের মোট জাতীয় আয়। এই জাতীয় আয়কে জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে মাথাপিছু আয় বেরিয়ে আসে। অর্থাৎ মাথাপিছু সে অর্থে কোনো ব্যক্তির একক আয় নয়।
সম্প্রতি নতুন ভিত্তিবছর ২০১৫-১৬ ধরে এখন থেকে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), প্রবৃদ্ধি, বিনিয়োগ, মাথাপিছু আয় গণনা শুরু হয়েছে। এত দিন ভিত্তি বছর ছিল ২০০৫-০৬।
সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান জানান, চূড়ান্ত হিসাবে ২০২০-২১ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সাময়িক হিসাবে তা ছিল ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরে করোনার প্রভাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি তলানিতে নেমেছিল। সেবার প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়ার পেছনে কারণ হিসেবে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম বলেন, ‘প্রবাসীদের পাঠানো আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির কারণে চূড়ান্ত হিসাবে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে’। তাঁর মতে, এটি প্রত্যাশিতই ছিল।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জানুয়ারি সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আগামী অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ৩ হাজার ৮৯ ডলার এবং জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে উল্লেখ করেন।
সরকারি হিসাবে দেশের মানুষের আয় দ্রুত বাড়ছে। এমনকি এবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) আভাসকেও ছাড়িয়ে গেল। ২০২০-২১ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী, মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৯১ ডলার। যা সর্বশেষ বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২ লাখ ২২ হাজার ৯২৩ টাকা।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক নির্বাহী পরিষদের (একনেক) সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
গত নভেম্বরে মাথাপিছু আয় আড়াই হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার খবর দেয় বিবিএস। তখন আয় দেখানো হয় ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। তবে সাময়িক সেই হিসাবকে ছাড়িয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরের চূড়ান্ত হিসাবে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৯১ ডলার।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৩২৬ ডলার বা ১ লাখ ৯৭ হাজার ১৯৯ টাকা। সে হিসাবে এক বছরে মাথাপিছু আয় ২৬৫ ডলার বেড়েছে।
উল্লেখ্য, মাথাপিছু আয় হিসাবের পদ্ধতি হলো—দেশের অভ্যন্তরের পাশাপাশি রেমিট্যান্সসহ সামগ্রিক আয়, যেটি বলে দেশের মোট জাতীয় আয়। এই জাতীয় আয়কে জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে মাথাপিছু আয় বেরিয়ে আসে। অর্থাৎ মাথাপিছু সে অর্থে কোনো ব্যক্তির একক আয় নয়।
সম্প্রতি নতুন ভিত্তিবছর ২০১৫-১৬ ধরে এখন থেকে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), প্রবৃদ্ধি, বিনিয়োগ, মাথাপিছু আয় গণনা শুরু হয়েছে। এত দিন ভিত্তি বছর ছিল ২০০৫-০৬।
সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান জানান, চূড়ান্ত হিসাবে ২০২০-২১ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সাময়িক হিসাবে তা ছিল ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরে করোনার প্রভাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি তলানিতে নেমেছিল। সেবার প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়ার পেছনে কারণ হিসেবে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম বলেন, ‘প্রবাসীদের পাঠানো আয় ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির কারণে চূড়ান্ত হিসাবে প্রবৃদ্ধি বেড়েছে’। তাঁর মতে, এটি প্রত্যাশিতই ছিল।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জানুয়ারি সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আগামী অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ৩ হাজার ৮৯ ডলার এবং জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে উল্লেখ করেন।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে