নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি ২০২৩-২৪ করবর্ষের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) রাজস্ব আয়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। এ সময়ে ঘাটতির পরিমাণ ১৯ হাজার ২০৯ কোটি টাকা। চার মাসে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ২৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা। এর বিপরীতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) এবং আমদানি-রপ্তানি শুল্ক মিলিয়ে মোট রাজস্ব আয় করেছে ১ লাখ ৩ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা।
তবে এই চার মাসে বিগত করবর্ষের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। গত করবর্ষের প্রথম সাত মাসে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ৯০ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা।
এনবিআর সূত্র জানায়, চার মাসে আমদানি ও রপ্তানি শুল্ক খাত থেকে আয় হয়েছে ৩২ হাজার ৬৬৮ কোটি, স্থানীয় পর্যায়ে মূসক থেকে ৪০ হাজার ৪৮ কোটি ৬২ লাখ এবং আয়কর ও ভ্রমণকর খাতে ৩১ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা।
এনবিআরের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ করবর্ষের প্রথম চার মাসে আমদানি-রপ্তানি শুল্ক থেকে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ২৯ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা। চলতি করবর্ষের একই সময়ে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৬৬১ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ১২ শতাংশ।
আলোচ্য সময়ে আয়কর আদায় বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭১ শতাংশ। গত করবর্ষের চার মাসে ২৬ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকার আয়করে রাজস্ব আয় এবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা। শুল্ক ও আয়করের মতো ভ্যাট রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রেও ভালো প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। এক্ষেত্রে ১৭ দশমিক ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। গত করবর্ষের চার মাসে ভ্যাট রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার ৪৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, চলতি করবর্ষে এনবিআরের রাজস্ব আয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা।
চলতি ২০২৩-২৪ করবর্ষের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) রাজস্ব আয়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। এ সময়ে ঘাটতির পরিমাণ ১৯ হাজার ২০৯ কোটি টাকা। চার মাসে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ২৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা। এর বিপরীতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) এবং আমদানি-রপ্তানি শুল্ক মিলিয়ে মোট রাজস্ব আয় করেছে ১ লাখ ৩ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা।
তবে এই চার মাসে বিগত করবর্ষের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। গত করবর্ষের প্রথম সাত মাসে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ৯০ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা।
এনবিআর সূত্র জানায়, চার মাসে আমদানি ও রপ্তানি শুল্ক খাত থেকে আয় হয়েছে ৩২ হাজার ৬৬৮ কোটি, স্থানীয় পর্যায়ে মূসক থেকে ৪০ হাজার ৪৮ কোটি ৬২ লাখ এবং আয়কর ও ভ্রমণকর খাতে ৩১ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা।
এনবিআরের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ করবর্ষের প্রথম চার মাসে আমদানি-রপ্তানি শুল্ক থেকে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ২৯ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা। চলতি করবর্ষের একই সময়ে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৬৬১ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ১২ শতাংশ।
আলোচ্য সময়ে আয়কর আদায় বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭১ শতাংশ। গত করবর্ষের চার মাসে ২৬ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকার আয়করে রাজস্ব আয় এবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ হাজার ২৫৯ কোটি টাকা। শুল্ক ও আয়করের মতো ভ্যাট রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রেও ভালো প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। এক্ষেত্রে ১৭ দশমিক ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। গত করবর্ষের চার মাসে ভ্যাট রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার ৪৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, চলতি করবর্ষে এনবিআরের রাজস্ব আয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৯ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৫ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৬ ঘণ্টা আগে