নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরোনো দেনা নিষ্পত্তি না করে ‘বিগ ব্যাং’ অফারের ঘোষণা দিয়ে ফের আলোচনায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির সিইও রাসেল কারাগারে থাকাকালীন তাঁর স্ত্রী ও ইভ্যালির পরিচালক শামীমা নাসরিন গ্রাহকদের টাকা ফেরত না দেওয়া প্রসঙ্গে বলেছিলেন—পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন রাসেল। তবে এবার রাসেল দাবি করেছেন—বিষয়টি পত্রপত্রিকায় ভুলভাবে গেছে। সার্ভারে লগইনের প্রসেসটা ডায়েরিতে লেখা।
আজ শুক্রবার রাতে ইভ্যালির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘ফেসবুক লাইভ উইথ সিইও’ শীর্ষক লাইভ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। গ্রাহকদের পুরোনো অর্ডারগুলো দুই-তিন মাসের মধ্যে ডেলিভারি দেওয়া শুরু হবে বলেও জানান তিনি।
রাসেল বলেন, ‘আমি কারাগারে থাকাকালে অনেক পত্রপত্রিকায় পুরোনো সার্ভারের বিষয়টা কিছুটা ভুলভাবে গেছে। সার্ভারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছি, আমি সেভাবে বলি নাই। সার্ভারে লগইনের পুরো প্রসেসটা আমি ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলাম।’
রাসেল আরও বলেন, ‘দুই-তিন মাসের মধ্যে পুরোনো সার্ভারে থাকা গ্রাহকদের অর্ডারের সব ডেটা নতুন সার্ভারে আপ হবে। ইভ্যালিকে যদি বিজনেস করতে দেওয়া হয়, তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সব দেনা পরিশোধ করা সম্ভব হবে।’
ইভ্যালির সিইও বলেন, তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার আগে আমাজনের সার্ভারের বিল বকেয়া ছিল না। কিন্তু কারাগারে থাকাকালে ছয় কোটি টাকা বিল বকেয়া হয়। সেটা পরিশোধ করার পর আমাজন জানাবে, তারা আইডি পাসওয়ার্ড দেবে কিনা।
লাইভে মো. রাসেল বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে আগেই চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছিল গ্রাহকদের কাছে ইভ্যালির দেনা ৩৫০ কোটি টাকার মতো। সব দেনা শর্টলি দিতে পারব, যদি কোনো বিনিয়োগ পাই। ইন্ডিয়ার মতো ৩০ ভাগের এক ভাগও যদি ই-কমার্সে বিনিয়োগ আসে, একদিনে সব দেনা দিয়ে দেওয়া সম্ভব।
লাইভে মো. রাসেল আরও বলেন, ‘মৃত্যুর আগে মৃত্যু যন্ত্রণা পেয়েছি। যারা এত দিন ধৈর্য ধরে ছিলেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ। আমাদের নতুন ক্যাম্পেইনের একটাই উদ্দেশ্য—প্রফিট থেকে দেনা শোধ করা। প্রফিট ছাড়া এবার একটা সিঙ্গেল প্রডাক্টও সেল করছি না। যেসব গ্রাহক ও ব্যবসায়ী ইভ্যালির কাছে টাকা পান, আমি তাদের কষ্টটা ফিল করি। আমি কীভাবে দেনা শোধ করব, সেটা কীভাবে সম্ভব হবে তার সব উত্তর আমি দেব। জাতীয় নির্বাচনের পর একটি সংবাদ সম্মেলন করে গ্রাহক, ব্যবসায়ী ও মিডিয়ার সব প্রশ্নের উত্তর দেব।’
নতুন বিগ ব্যাং ক্যাম্পেইন সম্পর্কে মো. রাসেল বলেন, ‘শুধু এই সময়ে যে অর্ডার হয়েছে, তাতে এই মাসের খরচ উঠে যাবে। ইভ্যালির কারেন্ট প্রসেসটা খুবই ক্লিন। দোকানে যেভাবে কেনে, সেভাবেই গ্রাহক পণ্যটা নিয়ে টাকা দেবেন। ই-কুরিয়ার আমাদের পার্টনার। তাদের মাধ্যমে আমরা ডেলিভারি করব। কুরিয়ার চার্জটা শুধু অ্যাডভান্স নিচ্ছি। ১২০ টাকাও এখন আমাকে বিশ্বাস করে না কেউ।’
রাসেল আরও বলেন, ‘২৭ মাস কারাভোগ করেছি। আমি পুরো পরিবার নিয়ে ভুগেছি, সঙ্গে আমার গ্রাহকেরাও ভুগেছে। এটা আমাদের ব্যর্থতা। কিন্তু এই ব্যর্থতা নিয়েই শেষ করতে চাই না। অনেকেই বলেন, আমি পালিয়ে যাব। পালিয়ে যাওয়ার হলে তো আগেই পালাতে পারতাম। আমি আমার প্রোফাইলে আমার ছেলে এবং স্ত্রীর ছবি দিয়ে রাখতাম না। ওই মানসিকতার থাকলে শুরু থেকেই হাইডে থাকতাম। আমার পাসপোর্ট জমা রাখার শর্তে আমি জামিন পেয়েছি, আমি দেনা শোধ করার আগে কোনোভাবেই দেশ ছেড়ে যাচ্ছি না।’
পুরোনো দেনা নিষ্পত্তি না করে ‘বিগ ব্যাং’ অফারের ঘোষণা দিয়ে ফের আলোচনায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির সিইও রাসেল কারাগারে থাকাকালীন তাঁর স্ত্রী ও ইভ্যালির পরিচালক শামীমা নাসরিন গ্রাহকদের টাকা ফেরত না দেওয়া প্রসঙ্গে বলেছিলেন—পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন রাসেল। তবে এবার রাসেল দাবি করেছেন—বিষয়টি পত্রপত্রিকায় ভুলভাবে গেছে। সার্ভারে লগইনের প্রসেসটা ডায়েরিতে লেখা।
আজ শুক্রবার রাতে ইভ্যালির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘ফেসবুক লাইভ উইথ সিইও’ শীর্ষক লাইভ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। গ্রাহকদের পুরোনো অর্ডারগুলো দুই-তিন মাসের মধ্যে ডেলিভারি দেওয়া শুরু হবে বলেও জানান তিনি।
রাসেল বলেন, ‘আমি কারাগারে থাকাকালে অনেক পত্রপত্রিকায় পুরোনো সার্ভারের বিষয়টা কিছুটা ভুলভাবে গেছে। সার্ভারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছি, আমি সেভাবে বলি নাই। সার্ভারে লগইনের পুরো প্রসেসটা আমি ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলাম।’
রাসেল আরও বলেন, ‘দুই-তিন মাসের মধ্যে পুরোনো সার্ভারে থাকা গ্রাহকদের অর্ডারের সব ডেটা নতুন সার্ভারে আপ হবে। ইভ্যালিকে যদি বিজনেস করতে দেওয়া হয়, তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সব দেনা পরিশোধ করা সম্ভব হবে।’
ইভ্যালির সিইও বলেন, তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার আগে আমাজনের সার্ভারের বিল বকেয়া ছিল না। কিন্তু কারাগারে থাকাকালে ছয় কোটি টাকা বিল বকেয়া হয়। সেটা পরিশোধ করার পর আমাজন জানাবে, তারা আইডি পাসওয়ার্ড দেবে কিনা।
লাইভে মো. রাসেল বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে আগেই চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছিল গ্রাহকদের কাছে ইভ্যালির দেনা ৩৫০ কোটি টাকার মতো। সব দেনা শর্টলি দিতে পারব, যদি কোনো বিনিয়োগ পাই। ইন্ডিয়ার মতো ৩০ ভাগের এক ভাগও যদি ই-কমার্সে বিনিয়োগ আসে, একদিনে সব দেনা দিয়ে দেওয়া সম্ভব।
লাইভে মো. রাসেল আরও বলেন, ‘মৃত্যুর আগে মৃত্যু যন্ত্রণা পেয়েছি। যারা এত দিন ধৈর্য ধরে ছিলেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ। আমাদের নতুন ক্যাম্পেইনের একটাই উদ্দেশ্য—প্রফিট থেকে দেনা শোধ করা। প্রফিট ছাড়া এবার একটা সিঙ্গেল প্রডাক্টও সেল করছি না। যেসব গ্রাহক ও ব্যবসায়ী ইভ্যালির কাছে টাকা পান, আমি তাদের কষ্টটা ফিল করি। আমি কীভাবে দেনা শোধ করব, সেটা কীভাবে সম্ভব হবে তার সব উত্তর আমি দেব। জাতীয় নির্বাচনের পর একটি সংবাদ সম্মেলন করে গ্রাহক, ব্যবসায়ী ও মিডিয়ার সব প্রশ্নের উত্তর দেব।’
নতুন বিগ ব্যাং ক্যাম্পেইন সম্পর্কে মো. রাসেল বলেন, ‘শুধু এই সময়ে যে অর্ডার হয়েছে, তাতে এই মাসের খরচ উঠে যাবে। ইভ্যালির কারেন্ট প্রসেসটা খুবই ক্লিন। দোকানে যেভাবে কেনে, সেভাবেই গ্রাহক পণ্যটা নিয়ে টাকা দেবেন। ই-কুরিয়ার আমাদের পার্টনার। তাদের মাধ্যমে আমরা ডেলিভারি করব। কুরিয়ার চার্জটা শুধু অ্যাডভান্স নিচ্ছি। ১২০ টাকাও এখন আমাকে বিশ্বাস করে না কেউ।’
রাসেল আরও বলেন, ‘২৭ মাস কারাভোগ করেছি। আমি পুরো পরিবার নিয়ে ভুগেছি, সঙ্গে আমার গ্রাহকেরাও ভুগেছে। এটা আমাদের ব্যর্থতা। কিন্তু এই ব্যর্থতা নিয়েই শেষ করতে চাই না। অনেকেই বলেন, আমি পালিয়ে যাব। পালিয়ে যাওয়ার হলে তো আগেই পালাতে পারতাম। আমি আমার প্রোফাইলে আমার ছেলে এবং স্ত্রীর ছবি দিয়ে রাখতাম না। ওই মানসিকতার থাকলে শুরু থেকেই হাইডে থাকতাম। আমার পাসপোর্ট জমা রাখার শর্তে আমি জামিন পেয়েছি, আমি দেনা শোধ করার আগে কোনোভাবেই দেশ ছেড়ে যাচ্ছি না।’
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৩ মিনিট আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৯ মিনিট আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
২৫ মিনিট আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে