নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০৪১ সালের মধ্যে আধুনিক, উন্নত, মেধাবী ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সমুদ্র সম্পদের যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।
আজ বুধবার (৩ জুলাই) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ওশান প্রস্পারিটি-ক্যাটালাইজিং দ্য ব্লু ইকোনমি ইন বাংলাদেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সাসটেইনেবল ব্লু প্রোডাকশন বিষয়ে ব্রেক আউট সেশনে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
সম্মেলন যৌথভাবে আয়োজন করে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, বাংলাদেশ।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই উৎপাদন ও আহরণের উপায় খুঁজে বের করে সমুদ্রের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়ন সাধন করা।’
মন্ত্রী বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে শুধুমাত্র বিদেশি সাহায্য, অনুদান বা সহযোগিতার ওপর নির্ভর করে আমরা এগোতে পারব না। আমাদের অর্থনীতিকে একটা দৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হবে। আর এটি করতে হলে আমাদের সামুদ্রিক অর্থনীতিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। সুনীল অর্থনীতির অপার সম্ভাবনার যে বিশাল সমুদ্রসীমা আমাদের রয়েছে সেটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ করা সম্ভব তো বটেই, আমাদের নিজস্ব অর্থনীতির ভিতও মজবুত করা সম্ভব হবে।’
ব্লু ইকোনমির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটা দেশ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সমুদ্রে অফুরন্ত সম্ভাবনার প্রধান উৎস মাছের বাইরেও রয়েছে জৈবপ্রযুক্তি বা বায়োটেকনোলজি, জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজভাঙা শিল্প, সামুদ্রিক জলজ প্রাণীর চাষাবাদ, লবণ উৎপাদন, সামুদ্রিক নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার, তেল-গ্যাস ও অন্যান্য সামুদ্রিক খনিজ সম্পদের অনুসন্ধান, সমুদ্রবন্দর ও সমুদ্র পর্যটন। তিনি বলেন, ‘এই ক্ষেত্র বা উপাদানগুলোকে আমাদের ডেভেলপ করতে হবে। মাছ ব্লু ইকোনোমির বড় ক্ষেত্র। সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদকে বড় সম্পদে তখনই পরিণত করা যাবে যখন আমরা এই সম্পদকে যথোপযুক্ত আহরণ ও ব্যবহার করতে পারব।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) আব্দুল বাকী প্রমুখ।
২০৪১ সালের মধ্যে আধুনিক, উন্নত, মেধাবী ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সমুদ্র সম্পদের যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।
আজ বুধবার (৩ জুলাই) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ওশান প্রস্পারিটি-ক্যাটালাইজিং দ্য ব্লু ইকোনমি ইন বাংলাদেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সাসটেইনেবল ব্লু প্রোডাকশন বিষয়ে ব্রেক আউট সেশনে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
সম্মেলন যৌথভাবে আয়োজন করে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, বাংলাদেশ।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই উৎপাদন ও আহরণের উপায় খুঁজে বের করে সমুদ্রের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়ন সাধন করা।’
মন্ত্রী বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে শুধুমাত্র বিদেশি সাহায্য, অনুদান বা সহযোগিতার ওপর নির্ভর করে আমরা এগোতে পারব না। আমাদের অর্থনীতিকে একটা দৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হবে। আর এটি করতে হলে আমাদের সামুদ্রিক অর্থনীতিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। সুনীল অর্থনীতির অপার সম্ভাবনার যে বিশাল সমুদ্রসীমা আমাদের রয়েছে সেটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ করা সম্ভব তো বটেই, আমাদের নিজস্ব অর্থনীতির ভিতও মজবুত করা সম্ভব হবে।’
ব্লু ইকোনমির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটা দেশ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সমুদ্রে অফুরন্ত সম্ভাবনার প্রধান উৎস মাছের বাইরেও রয়েছে জৈবপ্রযুক্তি বা বায়োটেকনোলজি, জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজভাঙা শিল্প, সামুদ্রিক জলজ প্রাণীর চাষাবাদ, লবণ উৎপাদন, সামুদ্রিক নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার, তেল-গ্যাস ও অন্যান্য সামুদ্রিক খনিজ সম্পদের অনুসন্ধান, সমুদ্রবন্দর ও সমুদ্র পর্যটন। তিনি বলেন, ‘এই ক্ষেত্র বা উপাদানগুলোকে আমাদের ডেভেলপ করতে হবে। মাছ ব্লু ইকোনোমির বড় ক্ষেত্র। সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদকে বড় সম্পদে তখনই পরিণত করা যাবে যখন আমরা এই সম্পদকে যথোপযুক্ত আহরণ ও ব্যবহার করতে পারব।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) আব্দুল বাকী প্রমুখ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৭ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১২ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১২ ঘণ্টা আগে