নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তারল্য নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামীকাল সোমবার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক বিল-এর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো থেকে টাকা তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বিল’-এ অংশগ্রহণের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই চিঠিতে বলা হয়, মুদ্রাবাজারের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে বাজারে অতিরিক্ত তারল্য নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের নিলাম আগামী ৯ আগস্ট অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে এই বিল বিক্রি করে বাজার থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলো মুনাফা পাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল সোমবার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে বাজার থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে। এটি চলবে আগামী সাত দিন। এর পর একইভাবে ১৪ দিন বাজার থেকে আবার বিল বিক্রির মাধ্যমে অর্থ তুলে নেওয়া হবে। তবে দ্বিতীয় এ পর্যায় কবে থেকে শুরু হবে, তা জানানো হয়নি।
বিল–এর মাধ্যমে ঠিক কত টাকা তুলে নেওয়া হবে, তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে ১০০ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হতে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে ২০১৮ সালের ২৯ মার্চ সর্বশেষ ব্যাংকগুলো থেকে এভাবে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে, আমানতের বিপরীতে ৮৭ শতাংশ বিনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু বেসরকারি ঋণপ্রবাহ তলানিতে নেমে যাওয়ায় জুন শেষে ঋণ ও আমানতের অনুপাত গড়ে ৭২ শতাংশে নেমে গেছে। কোনো কোনো ব্যাংকে এ হার এমনকি ৫০ শতাংশের নিচে নেমেছে। এতে ব্যাংকিং খাতে অলস অর্থসহ বিনিয়োগযোগ্য উদ্বৃত্ত অর্থের পাহাড় জমে গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যানমতে, জুন শেষে ব্যাংকগুলোর হাতে উদ্বৃত্ত অর্থ বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৩৯ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি বাধ্যতামূলক নগদ জমা (সিআরআর) হিসেবে অতিরিক্ত অলস অর্থ রয়েছে ৬২ হাজার কোটি টাকা।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ব্যাংকের হাতে তারল্য অলস পড়ে থাকার চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলে বিনিয়োগই উত্তম বিকল্প। তিনি বলেন, ‘হাতে থাকা অলস তারল্যের বিপরীতে ব্যাংকের কোনো আয় নেই। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিলে বিনিয়োগ করে যে অর্থ পাওয়া যাবে, তা ব্যাংকের জন্য মঙ্গল।’
গত ২৯ জুলাই চলতি অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছিল, অতিরিক্ত তারল্য আর্থিক খাতে অস্থিরতা তৈরি করলে তা তুলে নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অতিরিক্ত তারল্যের কারণে মূল্যস্ফীতি বা সম্পদের দাম বেড়ে গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নীতি গ্রহণ করবে।
তারল্য নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামীকাল সোমবার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক বিল-এর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো থেকে টাকা তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বিল’-এ অংশগ্রহণের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই চিঠিতে বলা হয়, মুদ্রাবাজারের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে বাজারে অতিরিক্ত তারল্য নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের নিলাম আগামী ৯ আগস্ট অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে এই বিল বিক্রি করে বাজার থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলো মুনাফা পাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল সোমবার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে বাজার থেকে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেবে। এটি চলবে আগামী সাত দিন। এর পর একইভাবে ১৪ দিন বাজার থেকে আবার বিল বিক্রির মাধ্যমে অর্থ তুলে নেওয়া হবে। তবে দ্বিতীয় এ পর্যায় কবে থেকে শুরু হবে, তা জানানো হয়নি।
বিল–এর মাধ্যমে ঠিক কত টাকা তুলে নেওয়া হবে, তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে ১০০ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হতে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে ২০১৮ সালের ২৯ মার্চ সর্বশেষ ব্যাংকগুলো থেকে এভাবে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে, আমানতের বিপরীতে ৮৭ শতাংশ বিনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু বেসরকারি ঋণপ্রবাহ তলানিতে নেমে যাওয়ায় জুন শেষে ঋণ ও আমানতের অনুপাত গড়ে ৭২ শতাংশে নেমে গেছে। কোনো কোনো ব্যাংকে এ হার এমনকি ৫০ শতাংশের নিচে নেমেছে। এতে ব্যাংকিং খাতে অলস অর্থসহ বিনিয়োগযোগ্য উদ্বৃত্ত অর্থের পাহাড় জমে গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যানমতে, জুন শেষে ব্যাংকগুলোর হাতে উদ্বৃত্ত অর্থ বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৩৯ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি বাধ্যতামূলক নগদ জমা (সিআরআর) হিসেবে অতিরিক্ত অলস অর্থ রয়েছে ৬২ হাজার কোটি টাকা।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ব্যাংকের হাতে তারল্য অলস পড়ে থাকার চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলে বিনিয়োগই উত্তম বিকল্প। তিনি বলেন, ‘হাতে থাকা অলস তারল্যের বিপরীতে ব্যাংকের কোনো আয় নেই। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিলে বিনিয়োগ করে যে অর্থ পাওয়া যাবে, তা ব্যাংকের জন্য মঙ্গল।’
গত ২৯ জুলাই চলতি অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছিল, অতিরিক্ত তারল্য আর্থিক খাতে অস্থিরতা তৈরি করলে তা তুলে নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অতিরিক্ত তারল্যের কারণে মূল্যস্ফীতি বা সম্পদের দাম বেড়ে গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নীতি গ্রহণ করবে।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৩ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে