বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থ বছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধাদির অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রাম ও শহরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরি, সংস্কার ও সংরক্ষণ করছে। রাজধানী ও মহানগরসহ দেশব্যাপী সড়ক, ব্রিজ, কালভার্টসহ প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মাণ, সুপেয় পানি সরবরাহ, শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা নিরসন, শতভাগ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা, ভূগর্ভস্থ পানির উৎসের পরিবর্তে ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দৃশ্যমান উন্নয়ন মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে সরকার বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিক সুবিধাদির সম্প্রসারণে বিগত ১৫ বছরে পল্লি সেক্টরে মোট ৭৮ হাজার ২১৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ, ১ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩ কিলোমিটার পাকা পল্লি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৭ মিটার নতুন ব্রিজ নির্মাণ, ১ হাজার ৭৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ এবং ৪১৮টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৯টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন এবং ১ হাজার ৫১৬টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকাবাসীর দৈনিক প্রায় ২৬৫ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা দৈনিক প্রায় ২৭৫ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। রাজস্ব বিল জারির ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ অটোমেশন করা হয়েছে। এ ছাড়া, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী ওয়াসাও নগরবাসীর জন্য সুপেয় পানি সরবরাহ করছে। ঢাকা নগরবাসীর জন্য নির্ভরযোগ্য পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং ঢাকা ওয়াসার সেবার মান ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সকল নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ৩ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পানির গুণগতমান নিশ্চিতকরণে স্মার্ট প্রযুক্তি প্রয়োগ ও ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণ এবং পৌরসভাসমূহের বিভিন্ন পানির উৎসের সার্বিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ অনলাইনে পরিচালনার জন্য একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসার গভীর নলকূপসমূহের পাম্প-মোটর, ক্লোরিনেশন, জেনারেটর সিস্টেমের মাধ্যমে অটোমেশনের আওতায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ ভাগ লোক নগর এলাকায় (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায়) বাস করে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আধুনিক নগরব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিগত ১৫ বছরে নতুন পাঁচটি সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি, কতিপয় সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। নগর এলাকায় সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরাপদ পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থায় উন্নয়ন, আধুনিক পয়োনিষ্কাশন ও প্রাথমিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার সেবা অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা শহরের ২৬টি খালের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসা হতে দুই সিটি করপোরেশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। খালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ খালের স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে গত বছর প্রচুর বৃষ্টিপাতেও ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা হয়নি। খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে আমাদের উদ্যোগ চলমান থাকবে।’
মধ্যমেয়াদি কর্ম পরিকল্পনায় আগামী তিন বছরে পল্লি সেক্টরে ১৬ হাজার ১৬০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করা হবে জানিয়ে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘৬৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ২৭ হাজার ১০০ কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৩ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৪১৫টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন, ১৮৪টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ, ১৬০টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া নগর অঞ্চলে ৪৯৭ কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত নির্মাণ এবং ২৮২ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।’
আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থ বছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধাদির অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রাম ও শহরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরি, সংস্কার ও সংরক্ষণ করছে। রাজধানী ও মহানগরসহ দেশব্যাপী সড়ক, ব্রিজ, কালভার্টসহ প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মাণ, সুপেয় পানি সরবরাহ, শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা নিরসন, শতভাগ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা, ভূগর্ভস্থ পানির উৎসের পরিবর্তে ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দৃশ্যমান উন্নয়ন মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে সরকার বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিক সুবিধাদির সম্প্রসারণে বিগত ১৫ বছরে পল্লি সেক্টরে মোট ৭৮ হাজার ২১৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ, ১ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩ কিলোমিটার পাকা পল্লি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৭ মিটার নতুন ব্রিজ নির্মাণ, ১ হাজার ৭৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ এবং ৪১৮টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৯টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন এবং ১ হাজার ৫১৬টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকাবাসীর দৈনিক প্রায় ২৬৫ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা দৈনিক প্রায় ২৭৫ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। রাজস্ব বিল জারির ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ অটোমেশন করা হয়েছে। এ ছাড়া, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী ওয়াসাও নগরবাসীর জন্য সুপেয় পানি সরবরাহ করছে। ঢাকা নগরবাসীর জন্য নির্ভরযোগ্য পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং ঢাকা ওয়াসার সেবার মান ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সকল নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ৩ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পানির গুণগতমান নিশ্চিতকরণে স্মার্ট প্রযুক্তি প্রয়োগ ও ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণ এবং পৌরসভাসমূহের বিভিন্ন পানির উৎসের সার্বিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ অনলাইনে পরিচালনার জন্য একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসার গভীর নলকূপসমূহের পাম্প-মোটর, ক্লোরিনেশন, জেনারেটর সিস্টেমের মাধ্যমে অটোমেশনের আওতায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ ভাগ লোক নগর এলাকায় (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায়) বাস করে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আধুনিক নগরব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিগত ১৫ বছরে নতুন পাঁচটি সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি, কতিপয় সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। নগর এলাকায় সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরাপদ পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থায় উন্নয়ন, আধুনিক পয়োনিষ্কাশন ও প্রাথমিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার সেবা অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা শহরের ২৬টি খালের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসা হতে দুই সিটি করপোরেশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। খালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ খালের স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে গত বছর প্রচুর বৃষ্টিপাতেও ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা হয়নি। খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে আমাদের উদ্যোগ চলমান থাকবে।’
মধ্যমেয়াদি কর্ম পরিকল্পনায় আগামী তিন বছরে পল্লি সেক্টরে ১৬ হাজার ১৬০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করা হবে জানিয়ে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘৬৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ২৭ হাজার ১০০ কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৩ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৪১৫টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন, ১৮৪টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ, ১৬০টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া নগর অঞ্চলে ৪৯৭ কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত নির্মাণ এবং ২৮২ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।’
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে