নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত দুই দিনের টানা বৃষ্টির প্রভাব পড়েছে রাজধানীর কাঁচাবাজারে। আজ শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে প্রায় সব ধরনের সবজির দামই চড়া। দুই দিনের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ৫-১০ টাকা করে বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির বাহানায় পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।
শুক্রবার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মুরগির দামও গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। ব্রয়লার মুরগি কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা, দুই দিন আগেও দাম ছিল ১৮০-১৯০ টাকা। সোনালি মুরগির দাম কেজি প্রতি ৩২০ টাকা ও লেয়ার মুরগি কেজি প্রতি ৩২০-৩৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা, সিপাহিবাগ ও কচুক্ষেত বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেগুন জাতভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০-১২০ টাকায়। পটল ৬০-৮০ টাকা, করলা ৬০-৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০-৯০ টাকা, পেঁপে ৩৫-৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০-৬৫ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৬০-৭০ টাকা, শসা ৮০-১০০ টাকা, টমেটো ১০০-১৪০ টাকা, কাঁকরোল ৮০-৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আকার ভেদে লাউ প্রতি পিস বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৯০ টাকায়। কাঁচকলা ৫০-৫৫ টাকা হালি, চাল কুমড়া প্রতিটি ৫০-৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০, বরবটি ৯০-১০০ ও ধুন্দুল ৭০-৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।
গত সপ্তাহের চেয়ে এ সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে কাঁচামরিচের দাম। গত সপ্তাহে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ২০০-২২০ টাকায়। এ সপ্তাহে সেটা ২৪০-২৫০ টাকায় পৌঁছেছে।
টানা বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট কাদাপানিতে কাঁচাবাজারগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতা সবাইকেই ভোগান্তিতে পড়তে দেখা গেছে। সিপাহিবাগ বাজারের সবজি বিক্রেতা ফরিদ হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টিতে সবকিছুর দাম ডাবল। বেচাবিক্রিও কম। ছুটির দিনেও বেচাকেনা হইতেছে না। বৃষ্টিতে সব সবজিতে পচন ধরতেছে।’
এই বিক্রেতা জানান, তিনি ৩০ টাকা দরে ৫০টি ফুলকপি কিনেছিলেন। নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সবগুলোই ফেলে দিতে হচ্ছে। পচা সবজি ফেলার জন্য লোক খুঁজতে খুঁজতে ফরিদ হোসেন বলেন, ‘এত টাকা লস, উডামু কেমনে। দাম না বাড়াইয়া যামু কই।’
অন্যদিকে বাজার করতে আসা ক্রেতা সাত্তার হোসেন বলেন, ‘দাম বাড়বে ঠিক আছে কিন্তু সবকিছুতে ৮-১০ টাকা বাড়ানোর মতো কী এমন ঘটল?’
সরকারের দাম বেঁধে দেওয়ার কয়েক সপ্তাহ পার হলেও বাজারে আলু, পেঁয়াজের দামে কোনো প্রভাব পড়তে দেখা যায়নি। বাজারে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০-৭৫ টাকা আর দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হয়েছে ৮০-৯০ টাকায়। আলুও আগের মতোই সরকার নির্ধারিত দাম অমান্য করে ৫০-৫২ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।
রামপুরা বাজারের মুরগিবিক্রেতা শফিক মিয়া বলেন, ‘মুরগির দাম আগে থেকেই বাড়তি ছিল। বৃষ্টির কারণে সরবরাহ কমছে। তাই দামটা আরেকটু বেড়েছে।’
এদিন ফার্মের লাল ডিম ডজন বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫২ টাকায়। দেশি মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হয়েছে ২২০ টাকা।
বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা, খাসির মাংস কেজি ৯৫০-১০৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
অন্যান্য নিত্যপণ্যের মধ্যে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১৩৫-১৪০ টাকা, খোলা আটা কেজি ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১৪০-১৪৫ টাকা, আমদানি করা মসুর ডাল ৯৫-১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৭৮-১৮০ টাকায়।
গত দুই দিনের টানা বৃষ্টির প্রভাব পড়েছে রাজধানীর কাঁচাবাজারে। আজ শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে প্রায় সব ধরনের সবজির দামই চড়া। দুই দিনের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ৫-১০ টাকা করে বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির বাহানায় পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।
শুক্রবার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মুরগির দামও গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। ব্রয়লার মুরগি কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা, দুই দিন আগেও দাম ছিল ১৮০-১৯০ টাকা। সোনালি মুরগির দাম কেজি প্রতি ৩২০ টাকা ও লেয়ার মুরগি কেজি প্রতি ৩২০-৩৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা, সিপাহিবাগ ও কচুক্ষেত বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেগুন জাতভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০-১২০ টাকায়। পটল ৬০-৮০ টাকা, করলা ৬০-৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০-৯০ টাকা, পেঁপে ৩৫-৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০-৬৫ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৬০-৭০ টাকা, শসা ৮০-১০০ টাকা, টমেটো ১০০-১৪০ টাকা, কাঁকরোল ৮০-৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আকার ভেদে লাউ প্রতি পিস বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৯০ টাকায়। কাঁচকলা ৫০-৫৫ টাকা হালি, চাল কুমড়া প্রতিটি ৫০-৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০, বরবটি ৯০-১০০ ও ধুন্দুল ৭০-৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।
গত সপ্তাহের চেয়ে এ সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে কাঁচামরিচের দাম। গত সপ্তাহে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ২০০-২২০ টাকায়। এ সপ্তাহে সেটা ২৪০-২৫০ টাকায় পৌঁছেছে।
টানা বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট কাদাপানিতে কাঁচাবাজারগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতা সবাইকেই ভোগান্তিতে পড়তে দেখা গেছে। সিপাহিবাগ বাজারের সবজি বিক্রেতা ফরিদ হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টিতে সবকিছুর দাম ডাবল। বেচাবিক্রিও কম। ছুটির দিনেও বেচাকেনা হইতেছে না। বৃষ্টিতে সব সবজিতে পচন ধরতেছে।’
এই বিক্রেতা জানান, তিনি ৩০ টাকা দরে ৫০টি ফুলকপি কিনেছিলেন। নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সবগুলোই ফেলে দিতে হচ্ছে। পচা সবজি ফেলার জন্য লোক খুঁজতে খুঁজতে ফরিদ হোসেন বলেন, ‘এত টাকা লস, উডামু কেমনে। দাম না বাড়াইয়া যামু কই।’
অন্যদিকে বাজার করতে আসা ক্রেতা সাত্তার হোসেন বলেন, ‘দাম বাড়বে ঠিক আছে কিন্তু সবকিছুতে ৮-১০ টাকা বাড়ানোর মতো কী এমন ঘটল?’
সরকারের দাম বেঁধে দেওয়ার কয়েক সপ্তাহ পার হলেও বাজারে আলু, পেঁয়াজের দামে কোনো প্রভাব পড়তে দেখা যায়নি। বাজারে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০-৭৫ টাকা আর দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হয়েছে ৮০-৯০ টাকায়। আলুও আগের মতোই সরকার নির্ধারিত দাম অমান্য করে ৫০-৫২ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।
রামপুরা বাজারের মুরগিবিক্রেতা শফিক মিয়া বলেন, ‘মুরগির দাম আগে থেকেই বাড়তি ছিল। বৃষ্টির কারণে সরবরাহ কমছে। তাই দামটা আরেকটু বেড়েছে।’
এদিন ফার্মের লাল ডিম ডজন বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫২ টাকায়। দেশি মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হয়েছে ২২০ টাকা।
বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা, খাসির মাংস কেজি ৯৫০-১০৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
অন্যান্য নিত্যপণ্যের মধ্যে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১৩৫-১৪০ টাকা, খোলা আটা কেজি ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১৪০-১৪৫ টাকা, আমদানি করা মসুর ডাল ৯৫-১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৭৮-১৮০ টাকায়।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে