অনলাইন ডেস্ক
পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানিমূল্য ৮০০ ডলারে বেঁধে দেওয়ার দেড় মাস না পেরোতেই এবার রপ্তানিই নিষিদ্ধ করল ভারত। এই রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আজ শুক্রবার থেকেই কার্যকর হয়েছে। এবিষয়ে গতকাল দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মহাপরিচালকের (ডিজিএফটিআই) কার্যালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
ভারতের গণমাধ্যমগুলো বলছে, দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে এমন সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। রাজধানী নয়াদিল্লির বাজারগুলোতে প্রতিকেজি পেঁয়াজ শুক্রবার ৭০ থেকে ৮০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে।
ভারতে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় গত ২৯ অক্টোবর প্রতি টন পেঁয়াজের রপ্তানিমূল্য ৮০০ ডলার নির্ধারণ করা হয়। প্রথমে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছিল। গতকাল তা সংশোধন করে নিষিদ্ধ করা হয়।
ডিজিএফটিআইয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পেঁয়াজের রপ্তানি নীতি সংশোধন করে ‘উন্মুক্ত’ থেকে ‘২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত নিষিদ্ধ’ করা হয়েছে। অর্থাৎ ৮ ডিসেম্বর থেকে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ থাকবে। এতোদিন রপ্তানি মূল্যের শর্তে চালু ছিল।
বাণিজ্যিক রপ্তানি নিষিদ্ধ হলেও অন্য দেশের সরকারের অনুরোধের ভিত্তিতে ভারত সরকারের অনুমতির মাধ্যমে পেঁয়াজ রপ্তানির সুযোগ থাকবে। এছাড়াও কোন কোন ক্ষেত্রে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না, তা প্রজ্ঞাপনে তুলে ধরা হয়েছে-
১. এই প্রজ্ঞাপন জারির আগেই ইতোমধ্যে রপ্তানির জন্য যেসব পেঁয়াজ বোঝাই করা শুরু হয়েছে, সেগুলোর জন্য নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।
২. প্রজ্ঞাপন জারির আগে জাহাজের ভাড়া পরিশোধ হয়ে থাকলে ও পেঁয়াজ বোঝাই করার জন্য নৌযান বন্দরে নোঙর করে থাকলে এবং রোটেশন নম্বর বরাদ্দ হয়ে থাকলে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না। তবে এসব ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রমাণপত্র লাগবে।
৩. এছাড়া প্রজ্ঞাপন জারি আগে পেঁয়াজের চালান শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর হয়ে গেলে ও সিস্টেমে নিবন্ধিত হলে অথবা চালান রপ্তানির জন্য শুল্ক স্টেশনে পৌঁছে গেলে ও স্টেশনের কাস্টডিয়ানের সিস্টেমে নিবন্ধিত হলে এবং সিল ও তারিখসহ সত্যায়িত থাকলে আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত করা যাবে।
দেশে পেঁয়াজের পর্যাপ্ত সরবরাহ ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত আগস্টে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। তখন এ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়, এমনকি তাঁরা ধর্মঘটও করেন। এর মধ্যেই ন্যূনতম রপ্তানিমূল্য বেঁধে দেওয়া হয়েছিল।
সরকারি তথ্যানুযায়ী, গত ২৯ নভেম্বর ভারতে পেঁয়াজের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ছিল ৫৮ দশমিক ৮৫ রুপি। এক বছর আগে দাম ছিল ২৯ দশমিক ৭৬ রুপি। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে দেশটিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৯৪ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানিমূল্য ৮০০ ডলারে বেঁধে দেওয়ার দেড় মাস না পেরোতেই এবার রপ্তানিই নিষিদ্ধ করল ভারত। এই রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আজ শুক্রবার থেকেই কার্যকর হয়েছে। এবিষয়ে গতকাল দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মহাপরিচালকের (ডিজিএফটিআই) কার্যালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
ভারতের গণমাধ্যমগুলো বলছে, দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে এমন সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। রাজধানী নয়াদিল্লির বাজারগুলোতে প্রতিকেজি পেঁয়াজ শুক্রবার ৭০ থেকে ৮০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে।
ভারতে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় গত ২৯ অক্টোবর প্রতি টন পেঁয়াজের রপ্তানিমূল্য ৮০০ ডলার নির্ধারণ করা হয়। প্রথমে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছিল। গতকাল তা সংশোধন করে নিষিদ্ধ করা হয়।
ডিজিএফটিআইয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পেঁয়াজের রপ্তানি নীতি সংশোধন করে ‘উন্মুক্ত’ থেকে ‘২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত নিষিদ্ধ’ করা হয়েছে। অর্থাৎ ৮ ডিসেম্বর থেকে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ থাকবে। এতোদিন রপ্তানি মূল্যের শর্তে চালু ছিল।
বাণিজ্যিক রপ্তানি নিষিদ্ধ হলেও অন্য দেশের সরকারের অনুরোধের ভিত্তিতে ভারত সরকারের অনুমতির মাধ্যমে পেঁয়াজ রপ্তানির সুযোগ থাকবে। এছাড়াও কোন কোন ক্ষেত্রে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না, তা প্রজ্ঞাপনে তুলে ধরা হয়েছে-
১. এই প্রজ্ঞাপন জারির আগেই ইতোমধ্যে রপ্তানির জন্য যেসব পেঁয়াজ বোঝাই করা শুরু হয়েছে, সেগুলোর জন্য নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।
২. প্রজ্ঞাপন জারির আগে জাহাজের ভাড়া পরিশোধ হয়ে থাকলে ও পেঁয়াজ বোঝাই করার জন্য নৌযান বন্দরে নোঙর করে থাকলে এবং রোটেশন নম্বর বরাদ্দ হয়ে থাকলে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না। তবে এসব ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রমাণপত্র লাগবে।
৩. এছাড়া প্রজ্ঞাপন জারি আগে পেঁয়াজের চালান শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর হয়ে গেলে ও সিস্টেমে নিবন্ধিত হলে অথবা চালান রপ্তানির জন্য শুল্ক স্টেশনে পৌঁছে গেলে ও স্টেশনের কাস্টডিয়ানের সিস্টেমে নিবন্ধিত হলে এবং সিল ও তারিখসহ সত্যায়িত থাকলে আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত করা যাবে।
দেশে পেঁয়াজের পর্যাপ্ত সরবরাহ ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত আগস্টে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। তখন এ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়, এমনকি তাঁরা ধর্মঘটও করেন। এর মধ্যেই ন্যূনতম রপ্তানিমূল্য বেঁধে দেওয়া হয়েছিল।
সরকারি তথ্যানুযায়ী, গত ২৯ নভেম্বর ভারতে পেঁয়াজের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ছিল ৫৮ দশমিক ৮৫ রুপি। এক বছর আগে দাম ছিল ২৯ দশমিক ৭৬ রুপি। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে দেশটিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৯৪ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা পেয়েছেন ২৫ উদ্যোক্তা। বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এমএসএমই) ইকোসিস্টেমে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদরপতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার আরও বেশি বিনিয়োগযোগ্য বা উপযোগী হয়েছে উঠেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এ কারণে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিইরেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৩ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
১৩ ঘণ্টা আগে