নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা পেয়েছেন ২৫ উদ্যোক্তা। বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এমএসএমই) ইকোসিস্টেমে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
সফটওয়্যার সরবরাহকারী ট্যালি সলিউশনের উদ্যোগে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে ‘ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা-২০২৪’ দেওয়া হয়েছে বলে গতকাল শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই সম্মাননা দেওয়া হলো। সম্মাননাপ্রাপ্ত উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইসিএবির সাবেক সভাপতি পারভীন মাহমুদ, এভিন্স গ্রুপের পরিচালক শাহ রায়েদ চৌধুরী, রানার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, গাজী ট্যাংকসের নির্বাহী পরিচালক আনন্দ চন্দ্র নাহা, বিওয়াইডির ডিজিএম ও হেড অব মার্কেটিং ইমতিয়াজ নওশের এবং রানার অটোমোবাইলসের সিএফও সানাত দত্ত।
অনুষ্ঠানে ট্যালি সলিউশনস বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সালাহউদ্দিন সানজি বলেন, ‘এমএসএমই সম্মাননা তৃণমূল পর্যায়ে এমএসএমইর বৈচিত্র্য এবং ইতিবাচক প্রভাবকে তুলে ধরে। প্ল্যাটফর্মটি তাদের প্রতিশ্রুতি, উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা এবং শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রচেষ্টাকে সম্মানিত করার একটি উদ্যোগ, যা সত্যিই উদীয়মান উদ্যোক্তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে।’
এ বছর ওয়ান্ডার ওম্যান বিভাগে সম্মাননা পেয়েছেন আফরোজা সুলতানা, কানিজ ফাতেমা, সাবিনা ইয়েসমিন, আতিকা রহমান ও নাজনীন কামাল সুপ্তি। বিজনেস মায়েস্ত্রো বিভাগের বিজয়ীরা হলেন আবুল কালাম হাসান, ইব্রাহিম হোসেন, আবদুল খালেক, ওমর ফারুক ও মনজুর সাজ্জাদ।
টেক ট্রান্সফরমার্স বিভাগের বিজয়ীরা হলেন মো. আবদুল মান্নান, পরিতোষ কুমার মালো, বাবুল চন্দ্র বর্মন, প্ল্যানটেন অ্যাগ্রো লিমিটেড এবং ড. খালেদা আদিব। চ্যাম্পিয়ন অব কজ বিভাগের সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন ওয়াহিদা খানম, ড. মো. শহিদুজ্জামান, ঝুমোনা মল্লিক, সমীরন দত্ত এবং তসলিমা ফেরদৌসী মিলি। নিউজেন আইকন বিভাগের বিজয়ীরা হলেন রেদোয়ান ফেরদৌস, মো. আবদুর রশিদ সোহাগ, ফারহান তানভির, নুরুল হাসান ও আফিফ জামান।
ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা পেয়েছেন ২৫ উদ্যোক্তা। বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এমএসএমই) ইকোসিস্টেমে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
সফটওয়্যার সরবরাহকারী ট্যালি সলিউশনের উদ্যোগে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে ‘ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা-২০২৪’ দেওয়া হয়েছে বলে গতকাল শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই সম্মাননা দেওয়া হলো। সম্মাননাপ্রাপ্ত উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইসিএবির সাবেক সভাপতি পারভীন মাহমুদ, এভিন্স গ্রুপের পরিচালক শাহ রায়েদ চৌধুরী, রানার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, গাজী ট্যাংকসের নির্বাহী পরিচালক আনন্দ চন্দ্র নাহা, বিওয়াইডির ডিজিএম ও হেড অব মার্কেটিং ইমতিয়াজ নওশের এবং রানার অটোমোবাইলসের সিএফও সানাত দত্ত।
অনুষ্ঠানে ট্যালি সলিউশনস বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সালাহউদ্দিন সানজি বলেন, ‘এমএসএমই সম্মাননা তৃণমূল পর্যায়ে এমএসএমইর বৈচিত্র্য এবং ইতিবাচক প্রভাবকে তুলে ধরে। প্ল্যাটফর্মটি তাদের প্রতিশ্রুতি, উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা এবং শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রচেষ্টাকে সম্মানিত করার একটি উদ্যোগ, যা সত্যিই উদীয়মান উদ্যোক্তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে।’
এ বছর ওয়ান্ডার ওম্যান বিভাগে সম্মাননা পেয়েছেন আফরোজা সুলতানা, কানিজ ফাতেমা, সাবিনা ইয়েসমিন, আতিকা রহমান ও নাজনীন কামাল সুপ্তি। বিজনেস মায়েস্ত্রো বিভাগের বিজয়ীরা হলেন আবুল কালাম হাসান, ইব্রাহিম হোসেন, আবদুল খালেক, ওমর ফারুক ও মনজুর সাজ্জাদ।
টেক ট্রান্সফরমার্স বিভাগের বিজয়ীরা হলেন মো. আবদুল মান্নান, পরিতোষ কুমার মালো, বাবুল চন্দ্র বর্মন, প্ল্যানটেন অ্যাগ্রো লিমিটেড এবং ড. খালেদা আদিব। চ্যাম্পিয়ন অব কজ বিভাগের সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন ওয়াহিদা খানম, ড. মো. শহিদুজ্জামান, ঝুমোনা মল্লিক, সমীরন দত্ত এবং তসলিমা ফেরদৌসী মিলি। নিউজেন আইকন বিভাগের বিজয়ীরা হলেন রেদোয়ান ফেরদৌস, মো. আবদুর রশিদ সোহাগ, ফারহান তানভির, নুরুল হাসান ও আফিফ জামান।
রমজান মাসে দেশে ইফতার-সংস্কৃতির অপরিহার্য অংশ খেজুর। ধর্মীয় রীতির প্রতি সম্মান জানিয়ে অধিকাংশ রোজাদার খেজুর দিয়ে ইফতার করেন। এটি শুধু ধর্মীয় গুরুত্বই বহন করে না; বরং পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ, যা সারা দিন সিয়াম শেষে খেলে শরীরে জোগায় তাৎক্ষণিক শক্তি। সাহ্রিতেও অনেকে দু-চারটি খেজুর খেয়ে দিনের প্রস্তুতি নেন।
১৭ মিনিট আগেদরপতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার আরও বেশি বিনিয়োগযোগ্য বা উপযোগী হয়েছে উঠেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এ কারণে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিইরেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৫ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
১৫ ঘণ্টা আগে