নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেলেও সরকারের নানামুখী পদক্ষেপের ফলে তা স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে আসতে শুরু করেছে বলে দাবি করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। জাতীয় সংসদে আজ মঙ্গলবার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়। সরকারি দলের শফিউল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আসন্ন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নানামুখী কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং সেগুলো বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজীর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, দেশে প্রায়ই নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীর দাম হঠাৎ করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে যায়। এর কারণ হিসেবে তিনি আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং অনেক সময় প্রাকৃতিক কারণে উৎপাদন ব্যাহত হলে দেশের অভ্যন্তরে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি হয়ে থাকে বলে উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত মতবিনিময় সভা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ‘দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেল’-এর মাধ্যমে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ট্যারিফ অ্যান্ড ট্রেড কমিশন, টিসিবি ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তর থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের উৎপাদন, আমদানি, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
অন্যদিকে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ঢাকাসহ সব মহানগর, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বাজার মনিটরিং ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই অধিদপ্তর প্রতি মাসে সারা দেশে তিন শতাধিক বাজার পরিদর্শন ও অভিযান পরিচালনা করছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পণ্যের মূল্য নিয়ে কেউ যাতে ‘মনোপলি’ অবস্থার সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য প্রতিযোগিতা কমিশন কাজ করে যাচ্ছে।
সরকারি দলের এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ার কারণে সম্প্রতি দেশের বাজারেও দাম বেড়েছে। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করায় ভোজ্যতেলসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।
সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেলেও সরকারের নানামুখী পদক্ষেপের ফলে তা স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে আসতে শুরু করেছে বলে দাবি করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। জাতীয় সংসদে আজ মঙ্গলবার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়। সরকারি দলের শফিউল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আসন্ন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নানামুখী কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং সেগুলো বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজীর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, দেশে প্রায়ই নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীর দাম হঠাৎ করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে যায়। এর কারণ হিসেবে তিনি আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং অনেক সময় প্রাকৃতিক কারণে উৎপাদন ব্যাহত হলে দেশের অভ্যন্তরে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি হয়ে থাকে বলে উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত মতবিনিময় সভা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ‘দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেল’-এর মাধ্যমে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ট্যারিফ অ্যান্ড ট্রেড কমিশন, টিসিবি ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তর থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের উৎপাদন, আমদানি, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
অন্যদিকে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ঢাকাসহ সব মহানগর, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বাজার মনিটরিং ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই অধিদপ্তর প্রতি মাসে সারা দেশে তিন শতাধিক বাজার পরিদর্শন ও অভিযান পরিচালনা করছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পণ্যের মূল্য নিয়ে কেউ যাতে ‘মনোপলি’ অবস্থার সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য প্রতিযোগিতা কমিশন কাজ করে যাচ্ছে।
সরকারি দলের এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ার কারণে সম্প্রতি দেশের বাজারেও দাম বেড়েছে। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করায় ভোজ্যতেলসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৪ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৮ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে