নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পরও তিন বছর অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলো বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়েছে। তিনি বলেন, ইইউ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার। ইইউভুক্ত দেশগুলো ‘এভরিথিং বাট নট আর্মস’ স্কিমের আওতায় দেশের ৯৭ শতাংশ রপ্তানি পণ্যের ওপর জিএসপি সুবিধা দিচ্ছে।
আজ বুধবার ‘বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২১ এর ইকোনমিক টাই অব বাংলাদেশ অ্যান্ড ইউরোপ: নিউ রেগুলেটরি রিজুম’ শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে রপ্তানি বাণিজ্যে দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি’জ) থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে। উন্নয়নশীল দেশ উত্তরণে পরও তিন বছর অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত ডিউটি ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখবে ইইউ। বাণিজ্যক্ষেত্রে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে বাংলাদেশ ইইউ’র সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা অব্যাহত রেখেছে, যাতে ইইউর সঙ্গে বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে কোনো সমস্যা না হয়।
টিপু মুনশি বলেন, বাংলাদেশ বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার সব বিধি-বিধান মেনেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য অব্যাহত রেখেছে এবং সফলভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করেছে। বাংলাদেশের নতুন প্রযুক্তি এবং দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্ববাজারের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) এবং অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তির (পিটিএ) মাধ্যমে রপ্তানি সম্প্রসারণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধন করে সময়োপযোগী করা হয়েছে। শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করেছে এবং কর্মবান্ধব পরিবেশে গ্রিন ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকেরা কাজ করছে। বিশ্ববাজারে বাংলাদেশে ভাবমূর্তি অনেক উজ্জ্বল হয়েছে। অনেক সময় বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য অসত্য তথ্য সরবরাহ ও অপপ্রচারের চেষ্টা করা হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল এবং বাণিজ্যের প্রকৃত চিত্র দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান, রপ্তানিকারক, ব্যবসায়ী সংগঠন এবং চেম্বারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। যাতে ইইউভুক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশের রপ্তানি আরও বাড়ে।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পরও তিন বছর অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলো বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়েছে। তিনি বলেন, ইইউ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার। ইইউভুক্ত দেশগুলো ‘এভরিথিং বাট নট আর্মস’ স্কিমের আওতায় দেশের ৯৭ শতাংশ রপ্তানি পণ্যের ওপর জিএসপি সুবিধা দিচ্ছে।
আজ বুধবার ‘বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২১ এর ইকোনমিক টাই অব বাংলাদেশ অ্যান্ড ইউরোপ: নিউ রেগুলেটরি রিজুম’ শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে রপ্তানি বাণিজ্যে দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি’জ) থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে। উন্নয়নশীল দেশ উত্তরণে পরও তিন বছর অর্থাৎ ২০২৯ সাল পর্যন্ত ডিউটি ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখবে ইইউ। বাণিজ্যক্ষেত্রে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে বাংলাদেশ ইইউ’র সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা অব্যাহত রেখেছে, যাতে ইইউর সঙ্গে বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে কোনো সমস্যা না হয়।
টিপু মুনশি বলেন, বাংলাদেশ বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার সব বিধি-বিধান মেনেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য অব্যাহত রেখেছে এবং সফলভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করেছে। বাংলাদেশের নতুন প্রযুক্তি এবং দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্ববাজারের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) এবং অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তির (পিটিএ) মাধ্যমে রপ্তানি সম্প্রসারণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধন করে সময়োপযোগী করা হয়েছে। শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করেছে এবং কর্মবান্ধব পরিবেশে গ্রিন ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকেরা কাজ করছে। বিশ্ববাজারে বাংলাদেশে ভাবমূর্তি অনেক উজ্জ্বল হয়েছে। অনেক সময় বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য অসত্য তথ্য সরবরাহ ও অপপ্রচারের চেষ্টা করা হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল এবং বাণিজ্যের প্রকৃত চিত্র দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান, রপ্তানিকারক, ব্যবসায়ী সংগঠন এবং চেম্বারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। যাতে ইইউভুক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশের রপ্তানি আরও বাড়ে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৬ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৩ ঘণ্টা আগে