নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উদ্বোধনের প্রথম তিন দিনে সর্বজনীন পেনশনে বেশ ভালোই সাড়া মিলছে। আজ শনিবার রাত ৮টা পর্যন্ত সর্বজনীন পেনশন স্কিমে মোট ৪০ হাজার ব্যক্তি নিবন্ধন করেছেন। এরই মধ্যে সোয়া চার হাজার ব্যক্তি পেনশনের প্রথম কিস্তি জমাও দিয়েছেন। যার পরিমাণ প্রায় সোয়া দুই কোটি টাকা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য মো. গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেনশন গ্রহণে মানুষের বেশ সাড়া মিলছে। এ পর্যন্ত ৪ হাজার ৩৫২ জন টাকা জমা দিয়েছেন। এ ছাড়া পেনশনের জন্য নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন ৩৯ হাজার ৯৫৭ জন। জমা হওয়া মোট টাকার পরিমাণ ২ কোটি ১৩ লাখ ৪২ হাজার ৫০০ টাকা।’
গত বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো সর্বজনীন পেনশনের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। এতে দেশের প্রতিটি মানুষ চাইলে পেনশনের আওতায় আসতে পারবেন। যে সুবিধা এত দিন শুধু সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং হাতে গোনা কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ভোগ করতেন।
পেনশনের আওতায় আসতে করতে হবে নিবন্ধন ও আবেদন। এর জন্য কিছু নিয়মকানুন ও নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে। এ জন্য অনলাইন সিস্টেম ২৪ ঘণ্টাই খোলা রয়েছে।
গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সামনে সর্বজনীন পেনশনে আগ্রহী মানুষের সংখ্যা আরও বাড়বে। এ জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া রয়েছে। পেনশনের সব প্রক্রিয়াই অনলাইনে সম্পন্ন হচ্ছে। পেনশন কর্তৃপক্ষের দিক থেকে নিবন্ধন বা টাকা জমা নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা নেই। তবে নতুন প্রক্রিয়া হওয়ায় অনেকে হয়তো কিছুটা ভুল করছেন। এ ভুলও কমে আসবে।’
কেউ অনলাইনে পেনশন স্কিমের জন্য নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হলে সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখায়ও তা করা যাবে।
প্রাথমিকভাবে চার ধরনের নাগরিকের জন্য প্রগতি, সুরক্ষা, সমতা ও প্রবাসী—এ চার প্রকারের প্যাকেজ রাখা হয়েছে। ‘প্রবাস’ শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। ‘প্রগতি’ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের জন্য। ‘সুরক্ষা’ স্বকর্মে নিয়োজিতদের জন্য। আর ‘সমতা’ নিম্ন আয়ের অসচ্ছল মানুষের জন্য।
আজীবন পেনশন সুবিধা পেতে ন্যূনতম ১০ বছর নির্দিষ্ট হারে চাঁদা দিতে হবে। তবে কেউ ১৮ বছর বয়স থেকে চাঁদা দিলে তাঁকে সর্বোচ্চ ৪২ বছর চাঁদা দিতে হবে।
সরকারি পেনশন স্কিমের জন্য নিবন্ধন করার পর এক ব্যক্তি কেবল তাঁর ৬০ বছর বয়স থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। যদি চাঁদাদাতা মারা যান, তবে তাঁর নমিনি পেনশন পাবেন। এ ক্ষেত্রে, নমিনি চাঁদাদাতার বয়স যে বছর ৭৫ হতো, ওই বছর পর্যন্ত পেনশন ভোগ করবেন।
বিভিন্ন স্কিমে সর্বজনীন পেনশনে সর্বনিম্ন মাসিক চাঁদার পরিমাণ ১ হাজার টাকা, সর্বোচ্চ মাসিক চাঁদা ১০ হাজার টাকা। কত পরিমাণ চাঁদা, কত দিন ধরে পরিশোধ করা হয়েছে, তার ওপর ভিত্তি করে পেনশন গ্রহীতার বয়স ৬০ বছর হলে মাসে সর্বনিম্ন ১ হাজার ৫৩০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫ টাকা পেনশন পেতে পারেন।
উদ্বোধনের প্রথম তিন দিনে সর্বজনীন পেনশনে বেশ ভালোই সাড়া মিলছে। আজ শনিবার রাত ৮টা পর্যন্ত সর্বজনীন পেনশন স্কিমে মোট ৪০ হাজার ব্যক্তি নিবন্ধন করেছেন। এরই মধ্যে সোয়া চার হাজার ব্যক্তি পেনশনের প্রথম কিস্তি জমাও দিয়েছেন। যার পরিমাণ প্রায় সোয়া দুই কোটি টাকা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য মো. গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেনশন গ্রহণে মানুষের বেশ সাড়া মিলছে। এ পর্যন্ত ৪ হাজার ৩৫২ জন টাকা জমা দিয়েছেন। এ ছাড়া পেনশনের জন্য নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন ৩৯ হাজার ৯৫৭ জন। জমা হওয়া মোট টাকার পরিমাণ ২ কোটি ১৩ লাখ ৪২ হাজার ৫০০ টাকা।’
গত বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো সর্বজনীন পেনশনের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। এতে দেশের প্রতিটি মানুষ চাইলে পেনশনের আওতায় আসতে পারবেন। যে সুবিধা এত দিন শুধু সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং হাতে গোনা কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ভোগ করতেন।
পেনশনের আওতায় আসতে করতে হবে নিবন্ধন ও আবেদন। এর জন্য কিছু নিয়মকানুন ও নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে। এ জন্য অনলাইন সিস্টেম ২৪ ঘণ্টাই খোলা রয়েছে।
গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সামনে সর্বজনীন পেনশনে আগ্রহী মানুষের সংখ্যা আরও বাড়বে। এ জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া রয়েছে। পেনশনের সব প্রক্রিয়াই অনলাইনে সম্পন্ন হচ্ছে। পেনশন কর্তৃপক্ষের দিক থেকে নিবন্ধন বা টাকা জমা নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা নেই। তবে নতুন প্রক্রিয়া হওয়ায় অনেকে হয়তো কিছুটা ভুল করছেন। এ ভুলও কমে আসবে।’
কেউ অনলাইনে পেনশন স্কিমের জন্য নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হলে সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখায়ও তা করা যাবে।
প্রাথমিকভাবে চার ধরনের নাগরিকের জন্য প্রগতি, সুরক্ষা, সমতা ও প্রবাসী—এ চার প্রকারের প্যাকেজ রাখা হয়েছে। ‘প্রবাস’ শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। ‘প্রগতি’ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের জন্য। ‘সুরক্ষা’ স্বকর্মে নিয়োজিতদের জন্য। আর ‘সমতা’ নিম্ন আয়ের অসচ্ছল মানুষের জন্য।
আজীবন পেনশন সুবিধা পেতে ন্যূনতম ১০ বছর নির্দিষ্ট হারে চাঁদা দিতে হবে। তবে কেউ ১৮ বছর বয়স থেকে চাঁদা দিলে তাঁকে সর্বোচ্চ ৪২ বছর চাঁদা দিতে হবে।
সরকারি পেনশন স্কিমের জন্য নিবন্ধন করার পর এক ব্যক্তি কেবল তাঁর ৬০ বছর বয়স থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। যদি চাঁদাদাতা মারা যান, তবে তাঁর নমিনি পেনশন পাবেন। এ ক্ষেত্রে, নমিনি চাঁদাদাতার বয়স যে বছর ৭৫ হতো, ওই বছর পর্যন্ত পেনশন ভোগ করবেন।
বিভিন্ন স্কিমে সর্বজনীন পেনশনে সর্বনিম্ন মাসিক চাঁদার পরিমাণ ১ হাজার টাকা, সর্বোচ্চ মাসিক চাঁদা ১০ হাজার টাকা। কত পরিমাণ চাঁদা, কত দিন ধরে পরিশোধ করা হয়েছে, তার ওপর ভিত্তি করে পেনশন গ্রহীতার বয়স ৬০ বছর হলে মাসে সর্বনিম্ন ১ হাজার ৫৩০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫ টাকা পেনশন পেতে পারেন।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে