নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশে। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।
বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, গত সেপ্টেম্বরে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ। এর অর্থ হলো গত বছরের একই সময় যে পণ্য ১০০ টাকায় কিনতে হয়েছিল, এ বছরের সেপ্টেম্বরে তা কিনতে হয়েছে ১০৯ টাকা ৬৩ পয়সায়। আবার গত বছর একই সময়ে যে খাদ্যপণ্য কিনতে হয়েছিল ১০০ টাকায় এ বছর সেপ্টেম্বরে তা কিনতে হয়েছে ১১২ টাকা ৩৭ পয়সায়।
বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি দুর্বল মুদ্রানীতির কারণে আরও বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। মঙ্গলবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে সংস্থাটি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার চারটি কারণ চিহ্নিত করেছে। সংস্থাটির মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার মূল কারণগুলো হলো—অভ্যন্তরীণ জ্বালানির মূল্য বেড়ে যাওয়া, দুর্বল মুদ্রানীতি, টাকার অবমূল্যায়ন ও বৈদেশিক মুদ্রা কমে যাওয়ায় আমদানি কমে যাওয়া।
বিশ্বে এ মুহূর্তে যে কয়টি দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফলদের মধ্যে প্রথম কাতারে শ্রীলঙ্কা। এক বছর আগেও যে দেশে মূল্যস্ফীতি ৬০ শতাংশের বেশি ছিল, বর্তমানে তা ৪ শতাংশের নিচে।
বিবিএসের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতির চেয়ে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৮২ শতাংশের মধ্যে।
এতে দেখা যায়, মূল্যস্ফীতির কারণে শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষকেই বেশি ভুগতে হচ্ছে। গ্রাম এলাকায় গড় মূল্যস্ফীতি দশমিক ৭৫ শতাংশ। গ্রামে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৫১ শতাংশ, খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। গ্রামের তুলনায় শহরের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম। শহর এলাকায় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ০১ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১২ শতাংশ।
চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশে। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।
বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, গত সেপ্টেম্বরে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ। এর অর্থ হলো গত বছরের একই সময় যে পণ্য ১০০ টাকায় কিনতে হয়েছিল, এ বছরের সেপ্টেম্বরে তা কিনতে হয়েছে ১০৯ টাকা ৬৩ পয়সায়। আবার গত বছর একই সময়ে যে খাদ্যপণ্য কিনতে হয়েছিল ১০০ টাকায় এ বছর সেপ্টেম্বরে তা কিনতে হয়েছে ১১২ টাকা ৩৭ পয়সায়।
বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি দুর্বল মুদ্রানীতির কারণে আরও বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। মঙ্গলবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে সংস্থাটি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার চারটি কারণ চিহ্নিত করেছে। সংস্থাটির মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার মূল কারণগুলো হলো—অভ্যন্তরীণ জ্বালানির মূল্য বেড়ে যাওয়া, দুর্বল মুদ্রানীতি, টাকার অবমূল্যায়ন ও বৈদেশিক মুদ্রা কমে যাওয়ায় আমদানি কমে যাওয়া।
বিশ্বে এ মুহূর্তে যে কয়টি দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফলদের মধ্যে প্রথম কাতারে শ্রীলঙ্কা। এক বছর আগেও যে দেশে মূল্যস্ফীতি ৬০ শতাংশের বেশি ছিল, বর্তমানে তা ৪ শতাংশের নিচে।
বিবিএসের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতির চেয়ে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৮২ শতাংশের মধ্যে।
এতে দেখা যায়, মূল্যস্ফীতির কারণে শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষকেই বেশি ভুগতে হচ্ছে। গ্রাম এলাকায় গড় মূল্যস্ফীতি দশমিক ৭৫ শতাংশ। গ্রামে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৫১ শতাংশ, খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। গ্রামের তুলনায় শহরের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম। শহর এলাকায় মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ০১ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১২ শতাংশ।
দক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
১৬ মিনিট আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
২০ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগে