নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেছিলেন মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে বিদ্যুতের নতুন দাম কার্যকর হবে। তবে এর দুদিনের মাথায় আজ বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়েছেন, নতুন দাম ফেব্রুয়ারি থেকেই কার্যকর হবে। বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে মন্ত্রণালয়।
আজ সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ ও পাইকারি পর্যায়ে ৫ দশমিক ০৭৪ শতাংশ বাড়ছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুতের দামে ভর্তুকিতে ডলারের তারতম্যই মূল বিষয়। গ্যাসের দামও ঊর্ধ্বমুখী। এবার বিদ্যুতের ভর্তুকি গিয়ে দাঁড়াবে ৪৩ হাজার কোটি টাকায়। সে কারণে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দাম সমন্বয়ে যেতে হবে। জ্বালানির দামের সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে। ধীরে ধীরে কয়েক বছর ধরে মূল্য সমন্বয়ে যাওয়া হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, নিচের দিকে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের দাম ৩৪ পয়সা এবং ওপরের দিকে ৭০ পয়সা বাড়বে। অর্থাৎ নিচের দিকে ৫ শতাংশ বাড়বে। ওপরের দিকে সাড়ে ৮ শতাংশের মতো। মাসের শেষে ১০০ টাকার বিলে অতিরিক্ত ৫-৮ টাকা বাড়বে। বর্তমানে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ প্রায় ১২ টাকা। আগে ৭-৮ টাকা ছিল। গড়ে প্রতি ইউনিট বিক্রি হচ্ছে ৭ টাকায়।
বিদ্যুতের দাম সমন্বয়ের কারণে প্রভাবের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশেষজ্ঞদের কথায় মনে হচ্ছে অত বেশি পরিবর্তন ঘটবে না। খুব বেশি প্রভাব পড়বে না।
নসরুল হামিদ বলেন, জ্বালানি তেলের দাম আধুনিক প্রাইসিংয়ে যাচ্ছি। ইনডেক্স ও ফর্মুলা করা হয়েছে প্রতি মাসে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে। প্রতিবেশী দেশ প্রতিদিন সমন্বয় করে। সেখানে অতিরিক্ত বেড়ে গেলে সরকার অন্যভাবে সহায়তা করে।
নসরুল হামিদ আরও বলেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ানো নয়, সমন্বয় করা হচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় কম দামে বিক্রি করায় লোকসান হচ্ছে। সে কারণে কিছুটা সমন্বয় করা হচ্ছে। খরচ ওঠাতে খুবই সামান্য পরিমাণে দাম বাড়বে। লাইফ লাইন গ্রাহকের (৭৫ ইউনিট পর্যন্ত ব্যবহারকারী) মাসের বিল ২০ টাকার মতো বাড়তে পারে। এখন গ্রাহকেরা যদি একটু সাশ্রয়ী হন, তাহলে বিল আগের অবস্থায় থাকবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানির দাম বিদ্যুতে সমন্বয় করা হয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো যে দামে গ্যাস নিত, সেখানে ৭০ পয়সার মতো সমন্বয় করা হয়েছে। আর তেলের দামও ডায়নামিক প্রাইসে নির্ধারণ করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেছিলেন মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে বিদ্যুতের নতুন দাম কার্যকর হবে। তবে এর দুদিনের মাথায় আজ বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়েছেন, নতুন দাম ফেব্রুয়ারি থেকেই কার্যকর হবে। বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে মন্ত্রণালয়।
আজ সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ ও পাইকারি পর্যায়ে ৫ দশমিক ০৭৪ শতাংশ বাড়ছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুতের দামে ভর্তুকিতে ডলারের তারতম্যই মূল বিষয়। গ্যাসের দামও ঊর্ধ্বমুখী। এবার বিদ্যুতের ভর্তুকি গিয়ে দাঁড়াবে ৪৩ হাজার কোটি টাকায়। সে কারণে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দাম সমন্বয়ে যেতে হবে। জ্বালানির দামের সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে। ধীরে ধীরে কয়েক বছর ধরে মূল্য সমন্বয়ে যাওয়া হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, নিচের দিকে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের দাম ৩৪ পয়সা এবং ওপরের দিকে ৭০ পয়সা বাড়বে। অর্থাৎ নিচের দিকে ৫ শতাংশ বাড়বে। ওপরের দিকে সাড়ে ৮ শতাংশের মতো। মাসের শেষে ১০০ টাকার বিলে অতিরিক্ত ৫-৮ টাকা বাড়বে। বর্তমানে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ প্রায় ১২ টাকা। আগে ৭-৮ টাকা ছিল। গড়ে প্রতি ইউনিট বিক্রি হচ্ছে ৭ টাকায়।
বিদ্যুতের দাম সমন্বয়ের কারণে প্রভাবের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশেষজ্ঞদের কথায় মনে হচ্ছে অত বেশি পরিবর্তন ঘটবে না। খুব বেশি প্রভাব পড়বে না।
নসরুল হামিদ বলেন, জ্বালানি তেলের দাম আধুনিক প্রাইসিংয়ে যাচ্ছি। ইনডেক্স ও ফর্মুলা করা হয়েছে প্রতি মাসে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে। প্রতিবেশী দেশ প্রতিদিন সমন্বয় করে। সেখানে অতিরিক্ত বেড়ে গেলে সরকার অন্যভাবে সহায়তা করে।
নসরুল হামিদ আরও বলেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ানো নয়, সমন্বয় করা হচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় কম দামে বিক্রি করায় লোকসান হচ্ছে। সে কারণে কিছুটা সমন্বয় করা হচ্ছে। খরচ ওঠাতে খুবই সামান্য পরিমাণে দাম বাড়বে। লাইফ লাইন গ্রাহকের (৭৫ ইউনিট পর্যন্ত ব্যবহারকারী) মাসের বিল ২০ টাকার মতো বাড়তে পারে। এখন গ্রাহকেরা যদি একটু সাশ্রয়ী হন, তাহলে বিল আগের অবস্থায় থাকবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানির দাম বিদ্যুতে সমন্বয় করা হয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো যে দামে গ্যাস নিত, সেখানে ৭০ পয়সার মতো সমন্বয় করা হয়েছে। আর তেলের দামও ডায়নামিক প্রাইসে নির্ধারণ করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে