অনলাইন ডেস্ক
নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনে বিলম্ব হওয়ায় পাকিস্তান সুদানে ২ কোটি ৫ লাখ ডলারের সিগারেট রপ্তানি করতে ব্যর্থ হয়েছে। আর সেই সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশ এক মাসের মধ্যে সুদানে সমপরিমাণ মূল্যের সিগারেট রপ্তানি করেছে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম প্রফিট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ স্ট্যাটুটরি রেগুলেটরি অর্ডারে (এসআরও) প্রয়োজনীয় সংশোধনীর অনুমোদন দিলেও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনীহা ও পদক্ষেপহীনতায় রপ্তানি আদেশটি বাতিল হয়ে যায়।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক এনজিওগুলোর চাপ পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে। এনজিওগুলো পাকিস্তানের সিগারেট রপ্তানি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ও প্রক্রিয়াটিকে ধীর করে দেয়।
এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ মাত্র এক মাসের মধ্যে সুদানে দ্রুত প্রয়োজনীয় সিগারেট সরবরাহ করেছে।
রপ্তানি বাজারে দুর্বলতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে এই বৈদেশিক আয় থেকে পাকিস্তান বঞ্চিত হলো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বাজারেও অবৈধ সিগারেট বিক্রি বেড়ে চলেছে। ফলে বৈধ সিগারেটের বিক্রি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রায় ৮০ কোটি বৈধ শলাকা বিক্রি কমেছে।
একটি প্রধান ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি ৬৬০ মিলিয়ন শলাকা থেকে কমে ৩০০ মিলিয়ন শলাকায় নেমে এসেছে।
প্রতিবেদনটি বলছে, এই পরিস্থিতির কারণে চলতি অর্থবছরের শেষে পাকিস্তানের সিগারেট বাজারে চার বিলিয়ন রুপি রাজস্ব ঘাটতি দেখা দিতে পারে। চোরাচালান প্রতিরোধে প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী করলে বেআইনি বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে ও কিছু হারানো রাজস্ব পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে।
সরকারি উদ্যোগ সত্ত্বেও বৈধ সিগারেট শিল্পকে সহায়তা ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে রপ্তানির সুযোগ বাড়াতে পাকিস্তানের জন্য এখনো বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনে বিলম্ব হওয়ায় পাকিস্তান সুদানে ২ কোটি ৫ লাখ ডলারের সিগারেট রপ্তানি করতে ব্যর্থ হয়েছে। আর সেই সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশ এক মাসের মধ্যে সুদানে সমপরিমাণ মূল্যের সিগারেট রপ্তানি করেছে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম প্রফিট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ স্ট্যাটুটরি রেগুলেটরি অর্ডারে (এসআরও) প্রয়োজনীয় সংশোধনীর অনুমোদন দিলেও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনীহা ও পদক্ষেপহীনতায় রপ্তানি আদেশটি বাতিল হয়ে যায়।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক এনজিওগুলোর চাপ পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে। এনজিওগুলো পাকিস্তানের সিগারেট রপ্তানি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ও প্রক্রিয়াটিকে ধীর করে দেয়।
এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ মাত্র এক মাসের মধ্যে সুদানে দ্রুত প্রয়োজনীয় সিগারেট সরবরাহ করেছে।
রপ্তানি বাজারে দুর্বলতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে এই বৈদেশিক আয় থেকে পাকিস্তান বঞ্চিত হলো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বাজারেও অবৈধ সিগারেট বিক্রি বেড়ে চলেছে। ফলে বৈধ সিগারেটের বিক্রি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রায় ৮০ কোটি বৈধ শলাকা বিক্রি কমেছে।
একটি প্রধান ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি ৬৬০ মিলিয়ন শলাকা থেকে কমে ৩০০ মিলিয়ন শলাকায় নেমে এসেছে।
প্রতিবেদনটি বলছে, এই পরিস্থিতির কারণে চলতি অর্থবছরের শেষে পাকিস্তানের সিগারেট বাজারে চার বিলিয়ন রুপি রাজস্ব ঘাটতি দেখা দিতে পারে। চোরাচালান প্রতিরোধে প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী করলে বেআইনি বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে ও কিছু হারানো রাজস্ব পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে।
সরকারি উদ্যোগ সত্ত্বেও বৈধ সিগারেট শিল্পকে সহায়তা ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে রপ্তানির সুযোগ বাড়াতে পাকিস্তানের জন্য এখনো বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে।
দক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
১৮ মিনিট আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
২২ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগে