নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শতকোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠেছে সাবেক কর কমিশনার ও ট্যাক্সেস আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সাবেক সদস্য রঞ্জিত কুমার তালুকদারের বিরুদ্ধে। সরকারের সাবেক এই কর্মকর্তার দুর্নীতি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক ছাড়াও বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটসহ (বিএফআইইউ) বেশ কয়েকটি সংস্থা তাঁর বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, রঞ্জিত কুমার তালুকদার তাঁর আয়বহির্ভূত সম্পদের উৎস গোপন করতে বেশির ভাগ সম্পদ গড়েছেন আত্মীয়স্বজনের নামে। অভিযোগ রয়েছে, স্ত্রী ঝুমুর মজুমদার, শাশুড়ি কল্যাণী মজুমদার, শালি কাকলী মজুমদার এবং শালা অমিত মজুমদারের নামে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন রঞ্জিত।
দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, রঞ্জিতের স্ত্রী ঝুমুর মজুমদারের বিরুদ্ধেও নামে-বেনামে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য রয়েছে তাঁদের কাছে। বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের তিনটি শাখায় অন্তত সোয়া তিন কোটি টাকার এফডিআর স্থিতি আছে তাঁর নামে। এর মধ্যে সাভার ব্রাঞ্চের ১১টি হিসাবে ১ কোটি ২৪ লাখ ৫৬ হাজার ২৯৪ টাকা, একই ব্যাংকের রাজধানীর রাজউক অ্যাভিনিউর প্রিন্সিপাল শাখার ৯টি হিসাবে ১ কোটি ৮৮ লাখ ৯৯ হাজার ২৬১ টাকা ও ফার্মগেটে গ্রিন রোড শাখার দুটি হিসাবে আছে ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৯৫ টাকা।
রঞ্জিত এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছেন কমিশনের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলম। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি দুদকের এই কর্মকর্তা। তবে অনুসন্ধান চলমান আছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রঞ্জিতের শাশুড়ির নামে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার এফডিআর আছে এমন তথ্য উঠে এসেছে দুদকের গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। বিপুল এই অর্থের বিপরীতে তাঁর নিজস্ব কোনো আয়ের উৎস নেই। এ ছাড়া তাঁর নামে সাভারের ধামরাইয়ে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি থাকার তথ্যও রয়েছে।
রঞ্জিত ও ঝুমুর মজুমদারের নামে একাধিক ফ্ল্যাট ও প্লট থাকার সত্যতা পেয়েছে দুদক। তবে এই সম্পত্তির বিষয়ে এখনই বিস্তারিত তথ্য জানাতে রাজি হননি সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, রঞ্জিত ও তাঁর স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চিঠি দিয়েছে দুদক। একইভাবে এই দম্পতির সব ধরনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করতেও চিঠি দিয়েছে বিএফআইইউ।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের বিষয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত রঞ্জিতের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে তাঁর স্ত্রী ঝুমুর মজুমদারকে ফোন করা হলে সংবাদকর্মী পরিচয় দেওয়ার পর তিনি ফোন কেটে দেন।
ঝুমুর মজুমদারের বোন কাকলী মজুমদারকে তাঁর মোবাইলে ফোন করা হলে তিনি একটু পরে ফিরতি ফোন করবেন বলে ফোন রেখে দেন। তবে ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও তিনি আর ফোন করেননি। এরপর আরও বেশ কয়েকবার তাঁকে ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
শতকোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠেছে সাবেক কর কমিশনার ও ট্যাক্সেস আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সাবেক সদস্য রঞ্জিত কুমার তালুকদারের বিরুদ্ধে। সরকারের সাবেক এই কর্মকর্তার দুর্নীতি ও আর্থিক অনিয়ম খতিয়ে দেখছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক ছাড়াও বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটসহ (বিএফআইইউ) বেশ কয়েকটি সংস্থা তাঁর বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, রঞ্জিত কুমার তালুকদার তাঁর আয়বহির্ভূত সম্পদের উৎস গোপন করতে বেশির ভাগ সম্পদ গড়েছেন আত্মীয়স্বজনের নামে। অভিযোগ রয়েছে, স্ত্রী ঝুমুর মজুমদার, শাশুড়ি কল্যাণী মজুমদার, শালি কাকলী মজুমদার এবং শালা অমিত মজুমদারের নামে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন রঞ্জিত।
দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, রঞ্জিতের স্ত্রী ঝুমুর মজুমদারের বিরুদ্ধেও নামে-বেনামে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য রয়েছে তাঁদের কাছে। বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের তিনটি শাখায় অন্তত সোয়া তিন কোটি টাকার এফডিআর স্থিতি আছে তাঁর নামে। এর মধ্যে সাভার ব্রাঞ্চের ১১টি হিসাবে ১ কোটি ২৪ লাখ ৫৬ হাজার ২৯৪ টাকা, একই ব্যাংকের রাজধানীর রাজউক অ্যাভিনিউর প্রিন্সিপাল শাখার ৯টি হিসাবে ১ কোটি ৮৮ লাখ ৯৯ হাজার ২৬১ টাকা ও ফার্মগেটে গ্রিন রোড শাখার দুটি হিসাবে আছে ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৯৫ টাকা।
রঞ্জিত এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছেন কমিশনের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলম। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি দুদকের এই কর্মকর্তা। তবে অনুসন্ধান চলমান আছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রঞ্জিতের শাশুড়ির নামে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার এফডিআর আছে এমন তথ্য উঠে এসেছে দুদকের গোয়েন্দা প্রতিবেদনে। বিপুল এই অর্থের বিপরীতে তাঁর নিজস্ব কোনো আয়ের উৎস নেই। এ ছাড়া তাঁর নামে সাভারের ধামরাইয়ে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি থাকার তথ্যও রয়েছে।
রঞ্জিত ও ঝুমুর মজুমদারের নামে একাধিক ফ্ল্যাট ও প্লট থাকার সত্যতা পেয়েছে দুদক। তবে এই সম্পত্তির বিষয়ে এখনই বিস্তারিত তথ্য জানাতে রাজি হননি সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, রঞ্জিত ও তাঁর স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চিঠি দিয়েছে দুদক। একইভাবে এই দম্পতির সব ধরনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করতেও চিঠি দিয়েছে বিএফআইইউ।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের বিষয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত রঞ্জিতের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে তাঁর স্ত্রী ঝুমুর মজুমদারকে ফোন করা হলে সংবাদকর্মী পরিচয় দেওয়ার পর তিনি ফোন কেটে দেন।
ঝুমুর মজুমদারের বোন কাকলী মজুমদারকে তাঁর মোবাইলে ফোন করা হলে তিনি একটু পরে ফিরতি ফোন করবেন বলে ফোন রেখে দেন। তবে ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও তিনি আর ফোন করেননি। এরপর আরও বেশ কয়েকবার তাঁকে ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে