অনলাইন ডেস্ক
জাপানের সি ফুড আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর চীনে সামুদ্রিক পণ্য রপ্তানি বাড়ানোর আশা করছে রাশিয়া। জাপান ফুকুশিমা পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্রের পরিশোধিত তেজস্ক্রিয় পানি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলতে শুরু করার পর দেশটির সি ফুড আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে চীন।
গত জুলাইয়ে রাশিয়ার খাদ্য নিরাপত্তা নজরদারি প্রতিষ্ঠান রোসেলখোজনাজোর বলে, চীনের জন্য রাশিয়া বৃহত্তম সামুদ্রিক পণ্য সরবরাহকারী দেশ। ৮৯৪টি রুশ কোম্পানির সি ফুড রপ্তানির অনুমতি আছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য অনুসারে, গতকাল শুক্রবার দেওয়া এক বিবৃতিতে রোসেলখোজনাজোর বলে, তারা রপ্তানিকারকের সংখ্যা বাড়ানোর সুযোগ খুঁজছিল।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সাধারণত রুশ মৎস্য পণ্যের জন্য চীনা বাজার বেশ সম্ভাবনাময়। আমরা প্রত্যয়িত রুশ কোম্পানি ও জাহাজের সঙ্গে পণ্যের সংখ্যা ও পরিসীমা বাড়ানোর আশা করছি।’
এ প্রচেষ্টাকে বাস্তবায়িত করতে রোসেলখোজনাজোর সি ফুড নিরাপত্তার বিষয়গুলো নিয়ে চীনের সঙ্গে আলাপ চালিয়ে যেতে চায়। তারা দেশটিতে রুশ সামুদ্রিক পণ্য সরবরাহের ওপর চীনা বিধিনিষেধের আলাপ শেষ করতে চায়।
চীন এর আগেও জাপান থেকে কিছু খাদ্যপণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। তবে পারমাণবিক কেন্দ্রের বর্জ্যপানি সমুদ্রে ফেলার কারণে সৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তার ঝুঁকি এড়াতে গত বৃহস্পতিবার জাপানি সি ফুডের ওপর পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
গত জানুয়ারি থেকে আগস্টের মধ্যে প্রায় অর্ধেক রুশ সামুদ্রিক পণ্যের গন্তব্য ছিল চীন। বিবৃতিতে নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা উল্লেখ না করা হলেও পোল্লোক, হেরিং, ফ্লাউন্ডার, সার্ডিন, কড ও কাঁকড়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পণ্যের উল্লেখ করা হয়েছে।
গত বছর রাশিয়া প্রায় ২৩ লাখ টন সামুদ্রিক পণ্য রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ৬১০ কোটি ডলার। রাশিয়ার মৎস্য সংস্থাগুলো বলছে, এর অর্ধেকই চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানে রপ্তানি করা হয়েছে।
তবে জাপান বলছে, রাশিয়া ও চীনের সমালোচনা বৈজ্ঞানিকভাবে সমর্থিত নয়। আর দূষণের মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপেয় পানির মাত্রার নিচেই থাকবে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো বলছে যেখানে রাশিয়ার প্রায় ৭০ শতাংশ সি ফুডগুলো ধরা হয় সেখানকার ঢেউয়ের কারণে দূষণের ঝুঁকি থাকবে না।
এমনকি রাশিয়া ফুকুশিমার কাছাকাছি ধরা সামুদ্রিক মৎস্য তেজস্ক্রিয়তা পরীক্ষা আরও জোরদার করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে রোসেলখোজনাজোর প্যাসিফিক কার্যালয়।
জাপানের সি ফুড আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর চীনে সামুদ্রিক পণ্য রপ্তানি বাড়ানোর আশা করছে রাশিয়া। জাপান ফুকুশিমা পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্রের পরিশোধিত তেজস্ক্রিয় পানি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলতে শুরু করার পর দেশটির সি ফুড আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে চীন।
গত জুলাইয়ে রাশিয়ার খাদ্য নিরাপত্তা নজরদারি প্রতিষ্ঠান রোসেলখোজনাজোর বলে, চীনের জন্য রাশিয়া বৃহত্তম সামুদ্রিক পণ্য সরবরাহকারী দেশ। ৮৯৪টি রুশ কোম্পানির সি ফুড রপ্তানির অনুমতি আছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য অনুসারে, গতকাল শুক্রবার দেওয়া এক বিবৃতিতে রোসেলখোজনাজোর বলে, তারা রপ্তানিকারকের সংখ্যা বাড়ানোর সুযোগ খুঁজছিল।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সাধারণত রুশ মৎস্য পণ্যের জন্য চীনা বাজার বেশ সম্ভাবনাময়। আমরা প্রত্যয়িত রুশ কোম্পানি ও জাহাজের সঙ্গে পণ্যের সংখ্যা ও পরিসীমা বাড়ানোর আশা করছি।’
এ প্রচেষ্টাকে বাস্তবায়িত করতে রোসেলখোজনাজোর সি ফুড নিরাপত্তার বিষয়গুলো নিয়ে চীনের সঙ্গে আলাপ চালিয়ে যেতে চায়। তারা দেশটিতে রুশ সামুদ্রিক পণ্য সরবরাহের ওপর চীনা বিধিনিষেধের আলাপ শেষ করতে চায়।
চীন এর আগেও জাপান থেকে কিছু খাদ্যপণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। তবে পারমাণবিক কেন্দ্রের বর্জ্যপানি সমুদ্রে ফেলার কারণে সৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তার ঝুঁকি এড়াতে গত বৃহস্পতিবার জাপানি সি ফুডের ওপর পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
গত জানুয়ারি থেকে আগস্টের মধ্যে প্রায় অর্ধেক রুশ সামুদ্রিক পণ্যের গন্তব্য ছিল চীন। বিবৃতিতে নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা উল্লেখ না করা হলেও পোল্লোক, হেরিং, ফ্লাউন্ডার, সার্ডিন, কড ও কাঁকড়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পণ্যের উল্লেখ করা হয়েছে।
গত বছর রাশিয়া প্রায় ২৩ লাখ টন সামুদ্রিক পণ্য রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ৬১০ কোটি ডলার। রাশিয়ার মৎস্য সংস্থাগুলো বলছে, এর অর্ধেকই চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানে রপ্তানি করা হয়েছে।
তবে জাপান বলছে, রাশিয়া ও চীনের সমালোচনা বৈজ্ঞানিকভাবে সমর্থিত নয়। আর দূষণের মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপেয় পানির মাত্রার নিচেই থাকবে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো বলছে যেখানে রাশিয়ার প্রায় ৭০ শতাংশ সি ফুডগুলো ধরা হয় সেখানকার ঢেউয়ের কারণে দূষণের ঝুঁকি থাকবে না।
এমনকি রাশিয়া ফুকুশিমার কাছাকাছি ধরা সামুদ্রিক মৎস্য তেজস্ক্রিয়তা পরীক্ষা আরও জোরদার করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে রোসেলখোজনাজোর প্যাসিফিক কার্যালয়।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৫ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৮ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে