নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার পরিবর্তনের হাওয়ায় খেই হারানো পুঁজিবাজারে পরিবর্তনের স্বপ্নে উজ্জীবিত হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। যার ফলে গতকাল মঙ্গলবার উড়ন্ত সূচনা হয়েছে পুঁজিবাজারে। এক দিনেই সূচক বেড়েছে ১৯৭ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। লেনদেনও বেড়েছে কয়েক গুণ।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, সরকার পরিবর্তনের হাওয়ায় অর্থনীতিতে সংস্কারের আশায় আত্মবিশ্বাস বেড়েছে বিনিয়োগকারীদের। অর্থনীতি চাঙা হলে ঝিমিয়ে পড়া পুঁজিবাজারও খাদের কিনার থেকে উঠে দাঁড়াবে—এই বিশ্বাসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে লেনদেনে অংশ নেন বিনিয়োগকারীরা। আর তাতেই এমন জোয়ার দেখা গেছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি হলে ছাত্রদের এক দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। বিগত সরকারের সময়ে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে ব্যাপক অনিয়মের কারণে নাজুক ছিল পুঁজিবাজারও। এ অবস্থায় পটপরিবর্তনের পরের দিনই উল্টো চিত্রের অবতারণা হলো পুঁজিবাজারে।
নির্ধারিত সময় সকাল ১০টায় পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়। শুরু থেকেই মূল্যবৃদ্ধি দেখা যায়। দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৮৩ শতাংশ বা ৩২৮টি প্রতিষ্ঠানের স্থান হয়েছে মূল্যবৃদ্ধির তালিকায়।
এর মধ্যে ১০৭টির দর এক দিনে যতটা বাড়া সম্ভব, ততটাই বেড়েছে। দিনের সর্বোচ্চ দামে প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারের ক্রয়াদেশ থাকলেও বিক্রেতা ছিল না।
এ ছাড়া আরও শতাধিক প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দাপট দেখায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৬০টি এবং ৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে আগের দরে। এতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৯৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে উঠেছে। যদিও দিনে একপর্যায়ে সূচক বেড়েছিল ২৫০ পয়েন্ট, তবে সেটি স্থায়ী হয়নি।
লেনদেন বেড়েছে প্রায় চার গুণ। দিনভর বাজারটিতে হাতবদল হয়েছে ৭৪৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২০৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৫৪২ কোটি ১৬ লাখ টাকা। ১০ জুলাইয়ের পর এই লেনদেন সর্বোচ্চ।
অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের স্বপ্নে বিনিয়োগকারীদের হতাশা দূর হওয়ার প্রতিফলন পুঁজিবাজারে দেখা গেছে বলে মনে করেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, বিভিন্ন বিদেশি দাতা সংস্থা বাংলাদেশে ঋণ দিতে এগিয়ে আসবে। রেমিট্যান্স বাড়বে। আর্থিক খাতে সংস্কার হবে। অর্থনীতি ভালো হলে পুঁজিবাজারও ভালো হবে। তাই সবাই বাজারমুখী হচ্ছেন। বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারের প্রাণ। বাজারে সব সময়ই তাঁদের বিশ্বাসের প্রতিফলন দেখা যায়।
সরকার পরিবর্তনের হাওয়ায় খেই হারানো পুঁজিবাজারে পরিবর্তনের স্বপ্নে উজ্জীবিত হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। যার ফলে গতকাল মঙ্গলবার উড়ন্ত সূচনা হয়েছে পুঁজিবাজারে। এক দিনেই সূচক বেড়েছে ১৯৭ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। লেনদেনও বেড়েছে কয়েক গুণ।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, সরকার পরিবর্তনের হাওয়ায় অর্থনীতিতে সংস্কারের আশায় আত্মবিশ্বাস বেড়েছে বিনিয়োগকারীদের। অর্থনীতি চাঙা হলে ঝিমিয়ে পড়া পুঁজিবাজারও খাদের কিনার থেকে উঠে দাঁড়াবে—এই বিশ্বাসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে লেনদেনে অংশ নেন বিনিয়োগকারীরা। আর তাতেই এমন জোয়ার দেখা গেছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি হলে ছাত্রদের এক দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। বিগত সরকারের সময়ে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে ব্যাপক অনিয়মের কারণে নাজুক ছিল পুঁজিবাজারও। এ অবস্থায় পটপরিবর্তনের পরের দিনই উল্টো চিত্রের অবতারণা হলো পুঁজিবাজারে।
নির্ধারিত সময় সকাল ১০টায় পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়। শুরু থেকেই মূল্যবৃদ্ধি দেখা যায়। দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৮৩ শতাংশ বা ৩২৮টি প্রতিষ্ঠানের স্থান হয়েছে মূল্যবৃদ্ধির তালিকায়।
এর মধ্যে ১০৭টির দর এক দিনে যতটা বাড়া সম্ভব, ততটাই বেড়েছে। দিনের সর্বোচ্চ দামে প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারের ক্রয়াদেশ থাকলেও বিক্রেতা ছিল না।
এ ছাড়া আরও শতাধিক প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দাপট দেখায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৬০টি এবং ৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে আগের দরে। এতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৯৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে উঠেছে। যদিও দিনে একপর্যায়ে সূচক বেড়েছিল ২৫০ পয়েন্ট, তবে সেটি স্থায়ী হয়নি।
লেনদেন বেড়েছে প্রায় চার গুণ। দিনভর বাজারটিতে হাতবদল হয়েছে ৭৪৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২০৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৫৪২ কোটি ১৬ লাখ টাকা। ১০ জুলাইয়ের পর এই লেনদেন সর্বোচ্চ।
অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের স্বপ্নে বিনিয়োগকারীদের হতাশা দূর হওয়ার প্রতিফলন পুঁজিবাজারে দেখা গেছে বলে মনে করেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, বিভিন্ন বিদেশি দাতা সংস্থা বাংলাদেশে ঋণ দিতে এগিয়ে আসবে। রেমিট্যান্স বাড়বে। আর্থিক খাতে সংস্কার হবে। অর্থনীতি ভালো হলে পুঁজিবাজারও ভালো হবে। তাই সবাই বাজারমুখী হচ্ছেন। বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারের প্রাণ। বাজারে সব সময়ই তাঁদের বিশ্বাসের প্রতিফলন দেখা যায়।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে