নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা : আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাত দিয়ে আবারও ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে মিলমালিকেরা। এর আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল তাঁরা। কিন্তু সেই প্রস্তাবে সরকারের পক্ষ থেকে কোন সিদ্ধান্ত এখনও দেওয়া হয়নি। সরকারের সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করেই দাম বাড়িয়েছে মালিকেরা।
এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএসএম শফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মিলমালিকরা দাম বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছিলেন কিন্তু ওই প্রস্তাবে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি। মিলমালিকেরা ইচ্ছামত দাম বাড়িয়েছে।
জানা যায়, ভোজ্যতেলের দাম বোতলজাত লিটারপ্রতি ১৩৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল জাতীয় কমিটি। বর্তমানে সরকারের নির্দেশনা ছাড়াই দাম বাড়িয়ে ১৪৪ টাকা করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, আমরা গত মাসের ১০ তারিখে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছিলাম। তবে সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে দাম বাড়াতে হবে আইনে এমন কোন কিছু নেই। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিল রেখে দাম বাড়িয়েছি। সরকার চাইলে আলোচনা করতে পারে। ঈদের পর আরও এক দফা দাম বাড়বে বলেও তিনি জানান।
সরকার দাম নির্ধারণ করতে পারবেন কিনা এ বিষয়ে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, কৃষি বিপণন আইন ২০১৯ এর ৪ ধারা অনুযায়ী সরকার পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দিতে পারবে। মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা বলেন, পণ্য আমদানি করে যখন ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়ে তখন সরকার কোন সহায়তা করে না। যে সমস্ত পণ্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল সেগুলো মূল্য সরকার বেঁধে দিতে পারে না। যদি সরকার পণ্য সরবরাহ করে তখন দাম নির্ধারণ করে দিতে পারে। বেঁধে দেওয়া দামের অতিরিক্ত নিলে তখন সরকার আইনগত ব্যবস্তা নিতে পারে।
দেশে সারা বছর ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে গড়ে ১৮ থেকে ২০ লাখ টনেরও বেশি। সিটি, টিকে, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল, মেঘনা, এস আলমসহ কয়েকটি কোম্পানি অপরিশোধিত ভোজ্যতেল আমদানি করার পর তা পরিশোধন করে বিপণন করে। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের এ মাসেরই ১২ তরিখের তথ্য বলছে, বছরে ভোজ্য তেলের চাহিদা রয়েছে দেশে ২০ লাখ টন। গড়ে মাসে দেশের মানুষ ভোজ্য তেল ব্যবহার করেন দেড় লাখ টনেরও বেশি। এ হিসেবে দৈনিক ৫৪ লাখ ৭৯ হাজার ৪৫২ লিটার তেলের প্রয়োজন হয়।
প্রতি লিটারে ৫ টাকা দাম বাড়ানো হলে দৈনিক দুই কোটি ৭৩ লক্ষ ৯৭ হাজার ২৬০ টাকা অতিরিক্ত মুনাফা করবে মিল মালিকরা। রাজধানীর মৌলভীবাজারের খুচরা তেল ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, শনিবার (১মে) থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। শুক্রবার পর্যন্ত আগের দামেই তেল বিক্রি করেছেন তিনি।
ঢাকা : আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাত দিয়ে আবারও ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে মিলমালিকেরা। এর আগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল তাঁরা। কিন্তু সেই প্রস্তাবে সরকারের পক্ষ থেকে কোন সিদ্ধান্ত এখনও দেওয়া হয়নি। সরকারের সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করেই দাম বাড়িয়েছে মালিকেরা।
এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএসএম শফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মিলমালিকরা দাম বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব করেছিলেন কিন্তু ওই প্রস্তাবে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি। মিলমালিকেরা ইচ্ছামত দাম বাড়িয়েছে।
জানা যায়, ভোজ্যতেলের দাম বোতলজাত লিটারপ্রতি ১৩৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল জাতীয় কমিটি। বর্তমানে সরকারের নির্দেশনা ছাড়াই দাম বাড়িয়ে ১৪৪ টাকা করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, আমরা গত মাসের ১০ তারিখে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছিলাম। তবে সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে দাম বাড়াতে হবে আইনে এমন কোন কিছু নেই। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিল রেখে দাম বাড়িয়েছি। সরকার চাইলে আলোচনা করতে পারে। ঈদের পর আরও এক দফা দাম বাড়বে বলেও তিনি জানান।
সরকার দাম নির্ধারণ করতে পারবেন কিনা এ বিষয়ে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, কৃষি বিপণন আইন ২০১৯ এর ৪ ধারা অনুযায়ী সরকার পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দিতে পারবে। মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা বলেন, পণ্য আমদানি করে যখন ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়ে তখন সরকার কোন সহায়তা করে না। যে সমস্ত পণ্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল সেগুলো মূল্য সরকার বেঁধে দিতে পারে না। যদি সরকার পণ্য সরবরাহ করে তখন দাম নির্ধারণ করে দিতে পারে। বেঁধে দেওয়া দামের অতিরিক্ত নিলে তখন সরকার আইনগত ব্যবস্তা নিতে পারে।
দেশে সারা বছর ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে গড়ে ১৮ থেকে ২০ লাখ টনেরও বেশি। সিটি, টিকে, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল, মেঘনা, এস আলমসহ কয়েকটি কোম্পানি অপরিশোধিত ভোজ্যতেল আমদানি করার পর তা পরিশোধন করে বিপণন করে। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের এ মাসেরই ১২ তরিখের তথ্য বলছে, বছরে ভোজ্য তেলের চাহিদা রয়েছে দেশে ২০ লাখ টন। গড়ে মাসে দেশের মানুষ ভোজ্য তেল ব্যবহার করেন দেড় লাখ টনেরও বেশি। এ হিসেবে দৈনিক ৫৪ লাখ ৭৯ হাজার ৪৫২ লিটার তেলের প্রয়োজন হয়।
প্রতি লিটারে ৫ টাকা দাম বাড়ানো হলে দৈনিক দুই কোটি ৭৩ লক্ষ ৯৭ হাজার ২৬০ টাকা অতিরিক্ত মুনাফা করবে মিল মালিকরা। রাজধানীর মৌলভীবাজারের খুচরা তেল ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, শনিবার (১মে) থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। শুক্রবার পর্যন্ত আগের দামেই তেল বিক্রি করেছেন তিনি।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৩ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৪ ঘণ্টা আগে