নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। গতকাল বুধবার নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ নিয়েছেন এবং আজ সন্ধ্যায় নতুন মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের শপথ নেওয়ার কথা। নির্বাচনী ইশতেহারে দলটি খেলাপি ও দুর্নীতির বিষয়ে জিরো টলারেন্সের ঘোষণা দেয়। বিশেষ করে খেলাপি ঋণ আদায় এবং ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সুশাসনের প্রতিশ্রুতি ছিল ইশতেহারে। এ ছাড়া সুশাসন ফেরাতে অবৈধ সম্পদ অর্জন, ঘুষ লেনদেন, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্বৃত্তায়ন নির্মূলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। তবে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
আওয়ামী লীগের ইশতেহার অনুযায়ী, দেশ থেকে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরে ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ, অনুপার্জিত আয় রোধ, কর-বিল-ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগ করা হবে। অবৈধ অর্থ-সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের সুশাসনের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে। এটা একটা ভালো দিক। বাস্তবায়ন করার আগপর্যন্ত কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে রাজনৈতিক সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন দলের প্রধান ও নেতা-কর্মীদের জন্য খুবই জরুরি। সদিচ্ছা থাকলে খেলাপি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনকারীরা পার পাওয়ার কথা নয়। এখন আইন সমানভাবে প্রয়োগ করাটা সিদ্ধান্তের বিষয়। এটা করতে না পারলে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সুশাসন ফেরানো চ্যালেঞ্জ হিসেবে থেকে যাবে।
ইশতেহারে বলা হয়, আওয়ামী লীগ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। দুর্নীতির মূলোৎপাটন করা হবে। অবৈধ সম্পদ অর্জনকারীদের জন্য কঠিন দিন অপেক্ষা করছে। ঘুষ, ক্ষমতার অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতি, পেশিশক্তির দৌরাত্ম্য ও দুর্বৃত্তায়ন নির্মূলে কোনো ছাড় নয়।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান চ্যালেঞ্জসমূহ হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকের ইচ্ছাকৃত খেলাপি, নিয়ন্ত্রিত ডলারের মূল্য নির্ধারণ, অর্থ পাচার এবং রাজস্ব আদায়ে দুর্বলতা। এসব দূর করার জন্য আইনের প্রয়োগ ও কার্যকর সংস্কার দরকার। এ জন্য দরকার আইনের শাসন নিশ্চিত করা।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি ১৯টি ব্যাংকে ২৪টি বড় ঋণ কেলেঙ্কারির মাধ্যমে ৯২ হাজার কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ করা হয়েছে।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। গতকাল বুধবার নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ নিয়েছেন এবং আজ সন্ধ্যায় নতুন মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের শপথ নেওয়ার কথা। নির্বাচনী ইশতেহারে দলটি খেলাপি ও দুর্নীতির বিষয়ে জিরো টলারেন্সের ঘোষণা দেয়। বিশেষ করে খেলাপি ঋণ আদায় এবং ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সুশাসনের প্রতিশ্রুতি ছিল ইশতেহারে। এ ছাড়া সুশাসন ফেরাতে অবৈধ সম্পদ অর্জন, ঘুষ লেনদেন, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্বৃত্তায়ন নির্মূলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। তবে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
আওয়ামী লীগের ইশতেহার অনুযায়ী, দেশ থেকে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরে ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ, অনুপার্জিত আয় রোধ, কর-বিল-ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগ করা হবে। অবৈধ অর্থ-সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের সুশাসনের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে। এটা একটা ভালো দিক। বাস্তবায়ন করার আগপর্যন্ত কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে রাজনৈতিক সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন দলের প্রধান ও নেতা-কর্মীদের জন্য খুবই জরুরি। সদিচ্ছা থাকলে খেলাপি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনকারীরা পার পাওয়ার কথা নয়। এখন আইন সমানভাবে প্রয়োগ করাটা সিদ্ধান্তের বিষয়। এটা করতে না পারলে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সুশাসন ফেরানো চ্যালেঞ্জ হিসেবে থেকে যাবে।
ইশতেহারে বলা হয়, আওয়ামী লীগ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। দুর্নীতির মূলোৎপাটন করা হবে। অবৈধ সম্পদ অর্জনকারীদের জন্য কঠিন দিন অপেক্ষা করছে। ঘুষ, ক্ষমতার অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতি, পেশিশক্তির দৌরাত্ম্য ও দুর্বৃত্তায়ন নির্মূলে কোনো ছাড় নয়।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান চ্যালেঞ্জসমূহ হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকের ইচ্ছাকৃত খেলাপি, নিয়ন্ত্রিত ডলারের মূল্য নির্ধারণ, অর্থ পাচার এবং রাজস্ব আদায়ে দুর্বলতা। এসব দূর করার জন্য আইনের প্রয়োগ ও কার্যকর সংস্কার দরকার। এ জন্য দরকার আইনের শাসন নিশ্চিত করা।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি ১৯টি ব্যাংকে ২৪টি বড় ঋণ কেলেঙ্কারির মাধ্যমে ৯২ হাজার কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ করা হয়েছে।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উ
১ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে