নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেকসই ব্যবসা পরিচালনা ও চর্চার বিষয়ে অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশ। তবে অতীতের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে। যার প্রভাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানি পরিবেশগত, সামাজিক ও সুশাসনমূলক (ইএসজি) কাজের জন্য ব্লুমবার্গের টেকসই কোম্পানির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে গ্রামীণফোন, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) বাংলাদেশ, ম্যারিকো বাংলাদেশ, ব্র্যাক ব্যাংক, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ।
সারা বিশ্বের ১৬ হাজারের বেশি তালিকাভুক্ত কোম্পানি স্থান পেয়েছে নিউইয়র্কভিত্তিক আর্থিক ও ডেটাসেবা প্রদানকারী এবং মিডিয়া কোম্পানি ব্লুমবার্গের এই তালিকায়। এই কোম্পানিগুলোর দখলে রয়েছে বিশ্বের ইকুইটি বাজার মূলধনের ৯৩ শতাংশের বেশি।
এসব কোম্পানির ইএসজি কার্যক্রমের ভিত্তিতে মোট ১০০ মধ্যে স্কোর দিয়েছে ব্লুমবার্গ। তবে বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর ইএসজি স্কোর পার্শ্ববর্তী দেশ ও অঞ্চলের কোম্পানিগুলোর স্কোরের চেয়ে অনেক কম। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, শীর্ষ ১০০ ভারতীয় কোম্পানির স্কোর ৫০ থেকে ৭০-এর মধ্যে রয়েছে। বিপরীতে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর স্কোর ২৩ থেকে ৪০-এর মধ্যে।
ব্লুমবার্গ ইএসজি ইউনিভার্সে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৯.৬ স্কোর পেয়েছে গ্রামীণফোন। বিএটি বাংলাদেশ ৩৫.৪ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় এবং ম্যারিকো বাংলাদেশ ৩৪.৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেডের ব্লুমবার্গ ইএসজি স্কোর ৩৩.১, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ৩১.১, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ২৬ এবং ওয়ালটনের স্কোর ২৩.৭।
২০২০ সালে আন্তর্জাতিক পুঁজিবাজারের নিজস্ব ইএসজি ডেটাবেইস তৈরি করতে শুরু করে ব্লুমবার্গ।
টেকসই ব্যবসা পরিচালনা ও চর্চার বিষয়ে অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশ। তবে অতীতের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে। যার প্রভাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানি পরিবেশগত, সামাজিক ও সুশাসনমূলক (ইএসজি) কাজের জন্য ব্লুমবার্গের টেকসই কোম্পানির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে গ্রামীণফোন, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) বাংলাদেশ, ম্যারিকো বাংলাদেশ, ব্র্যাক ব্যাংক, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ।
সারা বিশ্বের ১৬ হাজারের বেশি তালিকাভুক্ত কোম্পানি স্থান পেয়েছে নিউইয়র্কভিত্তিক আর্থিক ও ডেটাসেবা প্রদানকারী এবং মিডিয়া কোম্পানি ব্লুমবার্গের এই তালিকায়। এই কোম্পানিগুলোর দখলে রয়েছে বিশ্বের ইকুইটি বাজার মূলধনের ৯৩ শতাংশের বেশি।
এসব কোম্পানির ইএসজি কার্যক্রমের ভিত্তিতে মোট ১০০ মধ্যে স্কোর দিয়েছে ব্লুমবার্গ। তবে বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর ইএসজি স্কোর পার্শ্ববর্তী দেশ ও অঞ্চলের কোম্পানিগুলোর স্কোরের চেয়ে অনেক কম। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, শীর্ষ ১০০ ভারতীয় কোম্পানির স্কোর ৫০ থেকে ৭০-এর মধ্যে রয়েছে। বিপরীতে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর স্কোর ২৩ থেকে ৪০-এর মধ্যে।
ব্লুমবার্গ ইএসজি ইউনিভার্সে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৯.৬ স্কোর পেয়েছে গ্রামীণফোন। বিএটি বাংলাদেশ ৩৫.৪ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় এবং ম্যারিকো বাংলাদেশ ৩৪.৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেডের ব্লুমবার্গ ইএসজি স্কোর ৩৩.১, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ৩১.১, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ২৬ এবং ওয়ালটনের স্কোর ২৩.৭।
২০২০ সালে আন্তর্জাতিক পুঁজিবাজারের নিজস্ব ইএসজি ডেটাবেইস তৈরি করতে শুরু করে ব্লুমবার্গ।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৩ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে