নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি ডিসেম্বরের প্রথম ২২ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৫৬ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। সে হিসাবে দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স আসছে ৭ কোটি ১৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১৭ হাজার ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা হিসাবে)।
এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয় ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২২ দিনের এই অঙ্ক আগের মাস নভেম্বর ও আগের বছরের ডিসেম্বরের চেয়ে বেশি। চলতি বছরের নভেম্বরে প্রতিদিন এসেছিল ৬ কোটি ৪৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ ডলার। আর আগের বছর একই সময়ে এসেছিল ৫ কোটি ৬৬ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬৬ ডলার।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলতি মাসের ২২ দিনে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩ কোটি ৮৫ লাখ ২০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৫ কোটি ৪৭ লাখ ২০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৩৭ কোটি ১৯ লাখ ১০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার।
বিদেশি স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, হাবিব ব্যাংক এবং ব্যাংক আল ফালাহর মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি। এ ছাড়া দেশি আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি।
চলতি ডিসেম্বরের প্রথম ২২ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৫৬ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। সে হিসাবে দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স আসছে ৭ কোটি ১৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১৭ হাজার ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা হিসাবে)।
এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে প্রবাসী আয় ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২২ দিনের এই অঙ্ক আগের মাস নভেম্বর ও আগের বছরের ডিসেম্বরের চেয়ে বেশি। চলতি বছরের নভেম্বরে প্রতিদিন এসেছিল ৬ কোটি ৪৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ ডলার। আর আগের বছর একই সময়ে এসেছিল ৫ কোটি ৬৬ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬৬ ডলার।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলতি মাসের ২২ দিনে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩ কোটি ৮৫ লাখ ২০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৫ কোটি ৪৭ লাখ ২০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৩৭ কোটি ১৯ লাখ ১০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ডলার।
বিদেশি স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, হাবিব ব্যাংক এবং ব্যাংক আল ফালাহর মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি। এ ছাড়া দেশি আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো প্রবাসী আয় আসেনি।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে