সাজ্জাদ হোসেন, ঢাকা
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সামনের দিনগুলোতে অতিরিক্ত দাবদাহ ও বন্যার কারণে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক খাত থেকে বিপুল পরিমাণ রপ্তানি আয়ের সুযোগ হারাতে পারে। ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশসহ জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে থাকা এশিয়ার চারটি দেশ এ খাত থেকে মোট ৬৫ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয় হারানোর শঙ্কা রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে শুধু বাংলাদেশ হারাবে প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার। বৈশ্বিক এক গবেষণায় এমন আশঙ্কার কথাই বলা হয়েছে।
বৈশ্বিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান শ্রোডার্সের সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল লেবার ইনস্টিটিউট পরিচালিত গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে। গতকাল বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) কর্নেল ইউনিভার্সিটি এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার চারটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ একাই ২০৩০ সাল নাগাদ তৈরি পোশাক খাত থেকে ২৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের রপ্তানি হারাতে পারে। একই সঙ্গে এ সময়ের মধ্যে তৈরি পোশাক খাতে চাকরি হারাতে পারে ২ লাখ ৫০ হাজার শ্রমিক।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট চরম তাপ এবং বন্যা অর্থনীতি বিশেষ করে তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক এবং শ্রমিকদের ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে এই গবেষণায়।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কী ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে তার বর্ণনায় গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, চরম বৈরী আবহাওয়ার দিনগুলোতে কর্মঘণ্টা এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যার ফলে শিল্পে উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি কমবে। জলবায়ু পরিবর্তনে প্রভাব মোকাবিলায় অভিযোজনের ব্যবস্থা না নিলে ২০৩০ সালের মধ্যে ২৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি ঝুঁকির মধ্যে পড়বে যা ওই সময় বাংলাদেশের সম্ভাব্য মোট পোশাক রপ্তানির ২২ শতাংশ কম। আর এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ২০৫০ সাল নাগাদ তৈরি পোশাক খাতে ৭১১ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি ঝুঁকির মুখে পড়বে, যা একই সময়ে সম্ভাব্য মোট রপ্তানির ৬৮ দশমিক ৫১ শতাংশ কম।
গবেষকেরা বাংলাদেশ ছাড়াও কম্বোডিয়া, পাকিস্তান এবং ভিয়েতনামের মতো জলবায়ু পরিবর্তনে কারণে ঝুঁকিতে থাকা দেশের পোশাক শিল্পের ওপর এই গবেষণা পরিচালনা করেছেন। এই চারটি দেশ বিশ্ব বাজারে মোট তৈরি পোশাক রপ্তানির ১৮ শতাংশ বাজার দখল করে আছে। এ ছাড়া প্রায় ১০ হাজার পোশাক ও জুতার কারখানা আছে এই চারটি দেশে, যেখানে ১ কোটি ৬ লাখ শ্রমিক কাজ করেন।
গবেষণা প্রতিবেদনে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ভবিষ্যৎ তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং অতি বন্যা প্রবণতার সঙ্গে এই চারটি দেশ কীভাবে ২০৩০ ও ২০৫০ সাল নাগাদ শিল্প উৎপাদন মানিয়ে নিতে পারবে সেটির একটি চিত্র দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
গবেষণায় দেখা যায়, অতিরিক্ত তাপ ও বন্যার কারণে বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, পাকিস্তান এবং ভিয়েতনামের শ্রমিক ও প্রস্তুতকারকদের উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার পাশাপাশি এই দেশগুলোতে থাকা ছয়টি বৈশ্বিক ব্র্যান্ডের পোশাকের সাপ্লাই চেইনও ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০২৫ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ও বাকি তিনটি দেশে শিল্প উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণে তৈরি পোশাক খাত থেকে প্রত্যাশিত আয়ের চেয়ে ৬৫ বিলিয়ন ডলার কম হবে। একই সঙ্গে প্রত্যাশিত কর্মসংস্থানের চেয়ে ৯ লাখ ৫০ হাজার কম মানুষ কাজ পাবেন।
এ ছাড়া ২০৫০ সালের মধ্যে তৈরি পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় কম হবে প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে ৬৮ দশমিক ৬ শতাংশ কম এবং কর্মসংস্থান কম হবে ৮৬ লাখ ৪ হাজার।
গবেষণায় বাংলাদেশের ৩২টি তৈরি পোশাক উৎপাদন কেন্দ্রের তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণে করে গবেষকেরা দেখেছেন, গবেষণাধীন চারটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের ঢাকা ও চট্টগ্রামে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা ২০৩০ সাল নাগাদ সবচেয়ে বেশি হবে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামগ্রিক তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে ঢাকা ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাক কারখানাগুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের শারীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাবে। ফলে ২০৩০ সাল নাগাদ পোশাক কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের আগের তুলনায় বেশি বিশ্রামের প্রয়োজন হবে। স্পষ্টত, এতে শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা কমবে।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, ২০৩০ সাল নাগাদ ঢাকা ও চট্টগ্রামের মানুষ অতি বৃষ্টি ও প্রবল বন্যার ঝুঁকিতে পড়বে। এ সময়ের মধ্যে ঢাকার ৩৭ শতাংশ মানুষ বন্যার সময় শূন্য দশমিক ৫ মিটার উচ্চতার পানির কবলে পড়বে। অন্যদিকে চট্টগ্রামে বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ঢাকার চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশি হবে। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং বন্যা শ্রমিকদের স্বাস্থ্য এবং আয়ের ওপর প্রভাব ফেলবে।
অন্তত ১০ বছরের বন্যার উপাত্ত বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা দেখেছেন, ২০৩০ থেকে ২০৫০ সাল নাগাদ দশমিক ৫ মিটার থেকে ১ মিটার উচ্চতার পানির বন্যার কারণে বাংলাদেশের ৮২ শতাংশ পোশাক কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হবে। উপকূলীয় বন্যার চেয়ে অতিবৃষ্টি ও নদী উছলে সৃষ্টি বন্যার ভয়াবহতা হবে বেশি।
গবেষণায় কারখানায় উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কার পেছনে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, অতিবৃষ্টি ও বন্যায় শ্রমিকদের চলাচল বাধাগ্রস্ত হওয়া, শ্রমিকেরা দেরিতে কাজে যাওয়া, অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে শ্রমিকদের স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে কর্মশক্তি কমে যাওয়া, কর্মঘণ্টায় দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার প্রভাব ইত্যাদি।
শ্রমিকদের সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতি দিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অতীতে বন্যার সময় ঢাকা ও চট্টগ্রামের পোশাক কারখানার মালিকেরা তাঁদের কাজে আনতে নৌকা পাঠিয়েছিলেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সামনের দিনগুলোতে অতিরিক্ত দাবদাহ ও বন্যার কারণে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক খাত থেকে বিপুল পরিমাণ রপ্তানি আয়ের সুযোগ হারাতে পারে। ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশসহ জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে থাকা এশিয়ার চারটি দেশ এ খাত থেকে মোট ৬৫ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয় হারানোর শঙ্কা রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে শুধু বাংলাদেশ হারাবে প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার। বৈশ্বিক এক গবেষণায় এমন আশঙ্কার কথাই বলা হয়েছে।
বৈশ্বিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান শ্রোডার্সের সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল লেবার ইনস্টিটিউট পরিচালিত গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে। গতকাল বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) কর্নেল ইউনিভার্সিটি এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার চারটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ একাই ২০৩০ সাল নাগাদ তৈরি পোশাক খাত থেকে ২৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের রপ্তানি হারাতে পারে। একই সঙ্গে এ সময়ের মধ্যে তৈরি পোশাক খাতে চাকরি হারাতে পারে ২ লাখ ৫০ হাজার শ্রমিক।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট চরম তাপ এবং বন্যা অর্থনীতি বিশেষ করে তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক এবং শ্রমিকদের ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে এই গবেষণায়।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কী ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে তার বর্ণনায় গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, চরম বৈরী আবহাওয়ার দিনগুলোতে কর্মঘণ্টা এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যার ফলে শিল্পে উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি কমবে। জলবায়ু পরিবর্তনে প্রভাব মোকাবিলায় অভিযোজনের ব্যবস্থা না নিলে ২০৩০ সালের মধ্যে ২৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি ঝুঁকির মধ্যে পড়বে যা ওই সময় বাংলাদেশের সম্ভাব্য মোট পোশাক রপ্তানির ২২ শতাংশ কম। আর এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ২০৫০ সাল নাগাদ তৈরি পোশাক খাতে ৭১১ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি ঝুঁকির মুখে পড়বে, যা একই সময়ে সম্ভাব্য মোট রপ্তানির ৬৮ দশমিক ৫১ শতাংশ কম।
গবেষকেরা বাংলাদেশ ছাড়াও কম্বোডিয়া, পাকিস্তান এবং ভিয়েতনামের মতো জলবায়ু পরিবর্তনে কারণে ঝুঁকিতে থাকা দেশের পোশাক শিল্পের ওপর এই গবেষণা পরিচালনা করেছেন। এই চারটি দেশ বিশ্ব বাজারে মোট তৈরি পোশাক রপ্তানির ১৮ শতাংশ বাজার দখল করে আছে। এ ছাড়া প্রায় ১০ হাজার পোশাক ও জুতার কারখানা আছে এই চারটি দেশে, যেখানে ১ কোটি ৬ লাখ শ্রমিক কাজ করেন।
গবেষণা প্রতিবেদনে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ভবিষ্যৎ তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং অতি বন্যা প্রবণতার সঙ্গে এই চারটি দেশ কীভাবে ২০৩০ ও ২০৫০ সাল নাগাদ শিল্প উৎপাদন মানিয়ে নিতে পারবে সেটির একটি চিত্র দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
গবেষণায় দেখা যায়, অতিরিক্ত তাপ ও বন্যার কারণে বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, পাকিস্তান এবং ভিয়েতনামের শ্রমিক ও প্রস্তুতকারকদের উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার পাশাপাশি এই দেশগুলোতে থাকা ছয়টি বৈশ্বিক ব্র্যান্ডের পোশাকের সাপ্লাই চেইনও ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০২৫ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ও বাকি তিনটি দেশে শিল্প উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণে তৈরি পোশাক খাত থেকে প্রত্যাশিত আয়ের চেয়ে ৬৫ বিলিয়ন ডলার কম হবে। একই সঙ্গে প্রত্যাশিত কর্মসংস্থানের চেয়ে ৯ লাখ ৫০ হাজার কম মানুষ কাজ পাবেন।
এ ছাড়া ২০৫০ সালের মধ্যে তৈরি পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় কম হবে প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে ৬৮ দশমিক ৬ শতাংশ কম এবং কর্মসংস্থান কম হবে ৮৬ লাখ ৪ হাজার।
গবেষণায় বাংলাদেশের ৩২টি তৈরি পোশাক উৎপাদন কেন্দ্রের তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণে করে গবেষকেরা দেখেছেন, গবেষণাধীন চারটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের ঢাকা ও চট্টগ্রামে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা ২০৩০ সাল নাগাদ সবচেয়ে বেশি হবে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামগ্রিক তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে ঢাকা ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাক কারখানাগুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের শারীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাবে। ফলে ২০৩০ সাল নাগাদ পোশাক কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের আগের তুলনায় বেশি বিশ্রামের প্রয়োজন হবে। স্পষ্টত, এতে শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা কমবে।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, ২০৩০ সাল নাগাদ ঢাকা ও চট্টগ্রামের মানুষ অতি বৃষ্টি ও প্রবল বন্যার ঝুঁকিতে পড়বে। এ সময়ের মধ্যে ঢাকার ৩৭ শতাংশ মানুষ বন্যার সময় শূন্য দশমিক ৫ মিটার উচ্চতার পানির কবলে পড়বে। অন্যদিকে চট্টগ্রামে বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ঢাকার চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশি হবে। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং বন্যা শ্রমিকদের স্বাস্থ্য এবং আয়ের ওপর প্রভাব ফেলবে।
অন্তত ১০ বছরের বন্যার উপাত্ত বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা দেখেছেন, ২০৩০ থেকে ২০৫০ সাল নাগাদ দশমিক ৫ মিটার থেকে ১ মিটার উচ্চতার পানির বন্যার কারণে বাংলাদেশের ৮২ শতাংশ পোশাক কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হবে। উপকূলীয় বন্যার চেয়ে অতিবৃষ্টি ও নদী উছলে সৃষ্টি বন্যার ভয়াবহতা হবে বেশি।
গবেষণায় কারখানায় উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কার পেছনে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, অতিবৃষ্টি ও বন্যায় শ্রমিকদের চলাচল বাধাগ্রস্ত হওয়া, শ্রমিকেরা দেরিতে কাজে যাওয়া, অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে শ্রমিকদের স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে কর্মশক্তি কমে যাওয়া, কর্মঘণ্টায় দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার প্রভাব ইত্যাদি।
শ্রমিকদের সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতি দিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অতীতে বন্যার সময় ঢাকা ও চট্টগ্রামের পোশাক কারখানার মালিকেরা তাঁদের কাজে আনতে নৌকা পাঠিয়েছিলেন।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে