নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১২ কেজিতে ১৪১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ১৪০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
১২ কেজিতে ১৪১ টাকা বাড়ার ফলে আগস্ট মাসে গ্রাহককে প্রতি কেজিতে প্রায় ১২ টাকা বেশি গুনতে হবে যা জুলাই মাসের তুলনায় ১৪ শতাংশ বেশি। জুলাই মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। আগের মাসের তুলনায় দাম কমেছিল ৭৫ টাকা।
আজ বুধবার বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নূরুল আমিন এক সংবাদ সম্মেলনে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের এই দাম নির্ধারণের ঘোষণা দেন। ঘোষিত নতুন দর আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানান মো. নূরুল আমিন। এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বাড়ার ঘোষণা এমন সময় এল মানুষ যখন উচ্চমূল্যস্ফীতির চাপে হাঁসফাঁস করছে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাঁদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ১০০–১৫০ টাকা বেশি নেয়।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও নিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি। এলপিজির ১২ কেজি সিলিন্ডার সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় গৃহস্থালি রান্নার কাজে।
চলতি মাসের জন্য বেসরকারি এলপিজি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে মূল্য সংযোজন করসহ (মূসক/ভ্যাটসহ) প্রতি কেজি প্রায় ৯৪ টাকা ৯৬ পয়সা ধরে। জুলাই মাসে ছিল ৮৩ টাকা ২১ পয়সা। এই হিসেবেও বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হবে।
সরকারি কোম্পানির সরবরাহ করা এলপিজির দাম না বাড়লেও বেড়েছে গাড়িতে ব্যবহৃত অটো গ্যাসের দাম। আগস্ট মাসে অটো গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার প্রায় ৫২ টাকা ১৭ পয়সা যা জুলাই মাসে ছিল ৪৬ টাকা ৫৯ পয়সা।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
সরকার গৃহস্থালিতে গ্যাসের সংযোগ বন্ধ করে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্তের পর ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের যেই দাম নির্ধারণ করা হয় সেই দামে বাজার থেকে গ্যাস প্রাপ্তির নিশ্চয়তা যেন পাওয়া যায়।
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১২ কেজিতে ১৪১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ১৪০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
১২ কেজিতে ১৪১ টাকা বাড়ার ফলে আগস্ট মাসে গ্রাহককে প্রতি কেজিতে প্রায় ১২ টাকা বেশি গুনতে হবে যা জুলাই মাসের তুলনায় ১৪ শতাংশ বেশি। জুলাই মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। আগের মাসের তুলনায় দাম কমেছিল ৭৫ টাকা।
আজ বুধবার বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নূরুল আমিন এক সংবাদ সম্মেলনে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের এই দাম নির্ধারণের ঘোষণা দেন। ঘোষিত নতুন দর আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানান মো. নূরুল আমিন। এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বাড়ার ঘোষণা এমন সময় এল মানুষ যখন উচ্চমূল্যস্ফীতির চাপে হাঁসফাঁস করছে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাঁদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ১০০–১৫০ টাকা বেশি নেয়।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও নিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি। এলপিজির ১২ কেজি সিলিন্ডার সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় গৃহস্থালি রান্নার কাজে।
চলতি মাসের জন্য বেসরকারি এলপিজি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে মূল্য সংযোজন করসহ (মূসক/ভ্যাটসহ) প্রতি কেজি প্রায় ৯৪ টাকা ৯৬ পয়সা ধরে। জুলাই মাসে ছিল ৮৩ টাকা ২১ পয়সা। এই হিসেবেও বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হবে।
সরকারি কোম্পানির সরবরাহ করা এলপিজির দাম না বাড়লেও বেড়েছে গাড়িতে ব্যবহৃত অটো গ্যাসের দাম। আগস্ট মাসে অটো গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার প্রায় ৫২ টাকা ১৭ পয়সা যা জুলাই মাসে ছিল ৪৬ টাকা ৫৯ পয়সা।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
সরকার গৃহস্থালিতে গ্যাসের সংযোগ বন্ধ করে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্তের পর ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের যেই দাম নির্ধারণ করা হয় সেই দামে বাজার থেকে গ্যাস প্রাপ্তির নিশ্চয়তা যেন পাওয়া যায়।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে