জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
উত্তরাঞ্চলের মানুষের সঙ্গে দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের মানুষের বন্ধনে আবদ্ধ করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। বৃহস্পতিবার দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণের সন্ধিক্ষণে আনন্দে আনন্দিত দেশের উত্তরাঞ্চলের মানুষ। বিশেষ করে দেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের ব্যবসায়ীদের কষ্ট লাঘবে এক নবদিগন্তের সূচনা হলো। উদ্বোধনী দিনে ২৬ জন যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে উদ্বোধনী ফ্লাইটটি।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে এর শুভ উদ্বোধন করেন। এ সময় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন, নীলফামারী জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন, পৌরসভার মেয়র রাফিকা আকতার জাহান উপস্থিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, উত্তরাঞ্চলের আকাশপথের প্রবেশদ্বার খ্যাত সৈয়দপুর বিমানবন্দর। এ বিমানবন্দর থেকে এখন প্রতিদিন বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের ১৫টি উড়োজাহাজ সৈয়দপুর-ঢাকা-সৈয়দপুর রুটে চলাচল করে। অন্য কোনো রুট চালু না থাকায় দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরের যাত্রীরা ঢাকা হয়ে গন্তব্যে পৌঁছায়। এতে সময় ও অর্থ দুটোতেই মাশুল গুনতে হয়। তারপরেও এ রুটে রয়েছে যাত্রীর চাপ।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের দেওয়া তথ্য মতে, সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের কথা মাথায় রেখে উত্তরাঞ্চলের যাত্রীদের বহুদিনের কাঙ্ক্ষিত আশা পূরণে সৈয়দপুর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট। রোববার, মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার সৈয়দপুর থেকে সকাল ১২টা ৩৫ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে এবং একই দিনে দুপুর ১০টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে সৈয়দপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে। সৈয়দপুর থেকে চট্টগ্রামের ওয়ানওয়ের ন্যূনতম ভাড়া ৬ হাজার ২০০ টাকা।
উদ্বোধনী ফ্লাইটের যাত্রী মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেডের কর্মকর্তা মেহেরুব হোসাইন খান বলেন, অফিসের কাজে পঞ্চগড়ে এসেছিলাম। আজ প্রথম ফ্লাইটে চট্টগ্রামে নিজ বাসায় ফিরছি। যেখানে ঢাকা হয়ে গেলে সময় ও অর্থ দুটোই বেশি অপচয় হতো। তিনি বলেন, ফ্লাইটটি চট্টগ্রাম থেকে বৃহস্পতিবার বিকেলে এবং সৈয়দপুর থেকে রোববার সকালে চলাচল করলে এ অঞ্চলের চাকরিজীবীদের অনেক উপকৃত হতো।
ইউএস–বাংলার মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) কামরুল ইসলাম জানান, ঢাকার বাইরের রুটে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের। এর ধারাবাহিকতায় অক্টোবরে সৈয়দপুর-কক্সবাজার রুটে উড়োজাহাজ চালু করার সিদ্ধান্ত রয়েছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ্ আল মামুন বলেন, ২০১৪ সালে অ্যাভিয়েশন শিল্পের ভঙ্গুর সময়ে যাত্রা শুরু করে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। ১৫০ জন থেকে বর্তমানে ১৫ হাজার কর্মীর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠেছে। অ্যাভিয়েশন শিল্পের বিকাশে সরকারের সার্বিক সহযোগিতার প্রশংসা করেন তিনি। দেশি বিমানে যাতায়াত করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশি পাইলটরা বিশ্বের সেরা পাইলট। বর্তমানে ইউএস বাংলার সকল এয়ারক্রাফট নতুন। বিশ্বের প্রথম সারির কোম্পানিগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে সেবা দিয়ে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেন, ডাকুডা বিমান থেকে দেশে চলছে অত্যাধুনিক ড্রিম লাইনার বিমান। যা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সফলতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। টুরিজম ও অ্যাভিয়েশন শিল্পের বিকাশে তার সরকার কাজ করছে। বেসরকারি বিমান সংস্থাগুলোকে সকল সহযোগিতা করবে সরকার। যাত্রী সেবার মানের প্রশ্নে আপোষ না করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে তিনি বলেন, বিমানের যাত্রী সেবার সামান্য ব্যত্যয় ঘটলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পর্যটন বিকাশে যাত্রীদের নিরাপদ ভ্রমণের পরিবেশ তৈরি করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
উল্লেখ্য যে, ইউএস বাংলা সৈয়দপুর-ঢাকা আকাশপথে প্রতিদিন সাতটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। খুব শিগগিরই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস সৈয়দপুর থেকে কক্সবাজার, সিলেট থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রুটে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের বিমান বহরে ১৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যার মধ্যে ৪টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০,৭টি ব্র্যান্ড নিউ এটিআর ৭২-৬০০ ও ৩টি ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০।
উত্তরাঞ্চলের মানুষের সঙ্গে দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের মানুষের বন্ধনে আবদ্ধ করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। বৃহস্পতিবার দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণের সন্ধিক্ষণে আনন্দে আনন্দিত দেশের উত্তরাঞ্চলের মানুষ। বিশেষ করে দেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের ব্যবসায়ীদের কষ্ট লাঘবে এক নবদিগন্তের সূচনা হলো। উদ্বোধনী দিনে ২৬ জন যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে উদ্বোধনী ফ্লাইটটি।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে এর শুভ উদ্বোধন করেন। এ সময় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন, নীলফামারী জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন, পৌরসভার মেয়র রাফিকা আকতার জাহান উপস্থিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, উত্তরাঞ্চলের আকাশপথের প্রবেশদ্বার খ্যাত সৈয়দপুর বিমানবন্দর। এ বিমানবন্দর থেকে এখন প্রতিদিন বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের ১৫টি উড়োজাহাজ সৈয়দপুর-ঢাকা-সৈয়দপুর রুটে চলাচল করে। অন্য কোনো রুট চালু না থাকায় দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরের যাত্রীরা ঢাকা হয়ে গন্তব্যে পৌঁছায়। এতে সময় ও অর্থ দুটোতেই মাশুল গুনতে হয়। তারপরেও এ রুটে রয়েছে যাত্রীর চাপ।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের দেওয়া তথ্য মতে, সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের কথা মাথায় রেখে উত্তরাঞ্চলের যাত্রীদের বহুদিনের কাঙ্ক্ষিত আশা পূরণে সৈয়দপুর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট। রোববার, মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার সৈয়দপুর থেকে সকাল ১২টা ৩৫ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে এবং একই দিনে দুপুর ১০টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে সৈয়দপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে। সৈয়দপুর থেকে চট্টগ্রামের ওয়ানওয়ের ন্যূনতম ভাড়া ৬ হাজার ২০০ টাকা।
উদ্বোধনী ফ্লাইটের যাত্রী মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেডের কর্মকর্তা মেহেরুব হোসাইন খান বলেন, অফিসের কাজে পঞ্চগড়ে এসেছিলাম। আজ প্রথম ফ্লাইটে চট্টগ্রামে নিজ বাসায় ফিরছি। যেখানে ঢাকা হয়ে গেলে সময় ও অর্থ দুটোই বেশি অপচয় হতো। তিনি বলেন, ফ্লাইটটি চট্টগ্রাম থেকে বৃহস্পতিবার বিকেলে এবং সৈয়দপুর থেকে রোববার সকালে চলাচল করলে এ অঞ্চলের চাকরিজীবীদের অনেক উপকৃত হতো।
ইউএস–বাংলার মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) কামরুল ইসলাম জানান, ঢাকার বাইরের রুটে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের। এর ধারাবাহিকতায় অক্টোবরে সৈয়দপুর-কক্সবাজার রুটে উড়োজাহাজ চালু করার সিদ্ধান্ত রয়েছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ্ আল মামুন বলেন, ২০১৪ সালে অ্যাভিয়েশন শিল্পের ভঙ্গুর সময়ে যাত্রা শুরু করে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। ১৫০ জন থেকে বর্তমানে ১৫ হাজার কর্মীর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠেছে। অ্যাভিয়েশন শিল্পের বিকাশে সরকারের সার্বিক সহযোগিতার প্রশংসা করেন তিনি। দেশি বিমানে যাতায়াত করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশি পাইলটরা বিশ্বের সেরা পাইলট। বর্তমানে ইউএস বাংলার সকল এয়ারক্রাফট নতুন। বিশ্বের প্রথম সারির কোম্পানিগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে সেবা দিয়ে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেন, ডাকুডা বিমান থেকে দেশে চলছে অত্যাধুনিক ড্রিম লাইনার বিমান। যা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সফলতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। টুরিজম ও অ্যাভিয়েশন শিল্পের বিকাশে তার সরকার কাজ করছে। বেসরকারি বিমান সংস্থাগুলোকে সকল সহযোগিতা করবে সরকার। যাত্রী সেবার মানের প্রশ্নে আপোষ না করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে তিনি বলেন, বিমানের যাত্রী সেবার সামান্য ব্যত্যয় ঘটলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পর্যটন বিকাশে যাত্রীদের নিরাপদ ভ্রমণের পরিবেশ তৈরি করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
উল্লেখ্য যে, ইউএস বাংলা সৈয়দপুর-ঢাকা আকাশপথে প্রতিদিন সাতটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। খুব শিগগিরই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস সৈয়দপুর থেকে কক্সবাজার, সিলেট থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার রুটে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের বিমান বহরে ১৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যার মধ্যে ৪টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০,৭টি ব্র্যান্ড নিউ এটিআর ৭২-৬০০ ও ৩টি ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে