চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে সংরক্ষিত এলাকা থেকে সরানো হচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের পুরোনো অকশন শেড। পাঁচ একর জায়গাজুড়ে থাকা এ শেডটি সরানো হলে বছরে কমপক্ষে ১ লাখ টিইইউএস (টোয়েন্টি ফুট ইকুয়েভ্যালেন্ট ইউনিট) কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের সুযোগ তৈরি হবে। এতে বাড়বে বন্দরের সক্ষমতা।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম সম্প্রতি সাংবাদিকদের জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাস্টমসের পুরোনো অকশন শেড সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেখানে রক্ষিত বিভিন্ন পণ্যের ইনভেন্ট্রি কার্যক্রম চলছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সব পণ্য সরিয়ে তা বন্দর কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, পুরোনো অকশন শেড সরানো হলে সেখানে প্রায় ১০ হাজার টিইইউএস কনটেইনার রাখার জায়গা তৈরি হবে। বছরে ১ লাখের বেশি কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা যাবে।
অকশন শেড সরাতে এর আগে একাধিকবার কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। বন্দরের বিভিন্ন সভায় কাস্টমসের পুরোনো অকশন শেড সরিয়ে নিতে বলা হয়। তবে এবার কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে বন্দরের সংরক্ষিত এলাকা থেকে পুরোনো অকশন শেডটি সরিয়ে নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে ১১ অক্টোবর কাস্টম হাউসের উপকমিশনার আল আমিন স্বাক্ষরিত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
চট্টগ্রাম বন্দরের ৪ নম্বর জেটি গেটের পাশে থাকা পুরোনো অকশন শেডে রয়েছে ১৪৬টি গাড়ি। ১৫ থেকে ২০ বছর ধরে এসব গাড়ি পড়ে থাকায় সেগুলো ঢেকে গেছে লতাগুল্মতে।
বন্দরের ইয়ার্ড থেকে অকশন শেড সরিয়ে নিতে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসকে ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন অকশন শেড নির্মাণ করে দেয় বন্দর কর্তৃপক্ষ। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সেটি উদ্বোধন হলেও ছয় বছর ধরে নানা জটিলতায় আটকে ছিল এই প্রক্রিয়া। ওই অকশন শেডে গাড়িসহ বিভিন্ন পণ্য ছিল। মামলাসংক্রান্ত জটিলতায় নিলামে ওঠা গাড়ি, পণ্য সর্বোচ্চ দরদাতাদের হস্তান্তর করা সম্ভব হচ্ছিল না। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ডে বছরে প্রায় ৩০ লাখ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়। বন্দরের ইয়ার্ডে কনটেইনার ধারণক্ষমতা ৪৯ হাজার টিইইউএস।
চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে সংরক্ষিত এলাকা থেকে সরানো হচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের পুরোনো অকশন শেড। পাঁচ একর জায়গাজুড়ে থাকা এ শেডটি সরানো হলে বছরে কমপক্ষে ১ লাখ টিইইউএস (টোয়েন্টি ফুট ইকুয়েভ্যালেন্ট ইউনিট) কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের সুযোগ তৈরি হবে। এতে বাড়বে বন্দরের সক্ষমতা।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম সম্প্রতি সাংবাদিকদের জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাস্টমসের পুরোনো অকশন শেড সরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেখানে রক্ষিত বিভিন্ন পণ্যের ইনভেন্ট্রি কার্যক্রম চলছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সব পণ্য সরিয়ে তা বন্দর কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, পুরোনো অকশন শেড সরানো হলে সেখানে প্রায় ১০ হাজার টিইইউএস কনটেইনার রাখার জায়গা তৈরি হবে। বছরে ১ লাখের বেশি কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা যাবে।
অকশন শেড সরাতে এর আগে একাধিকবার কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। বন্দরের বিভিন্ন সভায় কাস্টমসের পুরোনো অকশন শেড সরিয়ে নিতে বলা হয়। তবে এবার কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে বন্দরের সংরক্ষিত এলাকা থেকে পুরোনো অকশন শেডটি সরিয়ে নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে ১১ অক্টোবর কাস্টম হাউসের উপকমিশনার আল আমিন স্বাক্ষরিত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
চট্টগ্রাম বন্দরের ৪ নম্বর জেটি গেটের পাশে থাকা পুরোনো অকশন শেডে রয়েছে ১৪৬টি গাড়ি। ১৫ থেকে ২০ বছর ধরে এসব গাড়ি পড়ে থাকায় সেগুলো ঢেকে গেছে লতাগুল্মতে।
বন্দরের ইয়ার্ড থেকে অকশন শেড সরিয়ে নিতে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসকে ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন অকশন শেড নির্মাণ করে দেয় বন্দর কর্তৃপক্ষ। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সেটি উদ্বোধন হলেও ছয় বছর ধরে নানা জটিলতায় আটকে ছিল এই প্রক্রিয়া। ওই অকশন শেডে গাড়িসহ বিভিন্ন পণ্য ছিল। মামলাসংক্রান্ত জটিলতায় নিলামে ওঠা গাড়ি, পণ্য সর্বোচ্চ দরদাতাদের হস্তান্তর করা সম্ভব হচ্ছিল না। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ডে বছরে প্রায় ৩০ লাখ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়। বন্দরের ইয়ার্ডে কনটেইনার ধারণক্ষমতা ৪৯ হাজার টিইইউএস।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৬ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে