পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনে বিশ্বে রীতিমতো বিপ্লব ঘটিয়েছে বাংলাদেশ। একসময়ের অনিরাপদ কারখানার মৃত্যুপুরী হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ বিশ্বে এখন নিরাপদ কারখানার সামনের সারিতে। কীভাবে ঘটল এমন বিস্ময়কর ঘটনা? এসব নিয়ে কথা বলেছেন দেশের প্রথম বিশ্বস্বীকৃতি পাওয়া সবুজ কারখানা প্লামি ফ্যাশনের উদ্যোক্তা ও বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন, এটা কীভাবে সম্ভব হলো?
ফজলুল হক: দেশে এখন দুই শতাধিক গ্রিন ফ্যাক্টরি। নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব কারখানায় বিশ্বে সেরা ৫০ কারখানায়ও বাংলাদেশ শীর্ষে। আমাদের ধারেকাছেও অন্য কোনো দেশ নেই। এ রকম একটি জায়গায় নেতৃত্ব দিত পেরে আমরা সত্যিই গর্বিত। এটা সত্য যে প্লামি ফ্যাশনের কথা বেশি বেশি গণমাধ্যমে আসার কারণে অন্যরা অনুপ্রাণিত হয়েছেন। অনেকে এটাকে হয়তো চ্যালেঞ্জ হিসেবেও নিয়েছেন, যে উনি পারলে অন্যরা কেন পারবেন না। এটা ইতিবাচকভাবে সবাইকে উৎসাহিত করেছে। এখন বিষয়টা এমন হয়েছে যে, কেউ যখন কোনো ফ্যাক্টরি করতে চান, তখন তিনি গ্রিন বা পরিবেশবান্ধব কারখানা ছাড়া চিন্তাই করতে পারছেন না। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ও ভালো লাগার জায়গা। রানা প্লাজা ও তাজরীন ফ্যাশনস দুর্ঘটনার পর যে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছিল দেশের পোশাক কারখানা, সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য হয়তো আমাদের একটা ক্ষুদ্র প্রয়াস ছিল। আমরা বিশ্বকে অন্তত একটু নাড়া দিতে পেরেছি। সত্যি কথা হলো, আমরা শুরু থেকেই একটি পরিবেশবান্ধব কারখানা হওয়ার জন্য কাজ করেছি। বাণিজ্যিকভাবে কতটা লাভজনক হব, ব্যাংকঋণ কত নেব–এসব নিয়ে ভাবিনি।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববাজারে মন্দার একটা পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে কী কী চ্যালেঞ্জ দেখছেন?
ফজলুল হক: বিজিএমইএ-বিকেএমইএর বাইরে এখনো যেসব কারখানা রয়েছে, সেগুলোর কর্মপরিবেশ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সে দিকে নজর দেওয়া দরকার। কারণ, ওইসব কারখানায় যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যায়, তার দায়দায়িত্ব অন্য সবার ওপর পড়বে। তখন বিশ্বে যে বদনাম হবে, তখন কে মেম্বার বা কে মেম্বার না, এটা কেউ দেখবে না। আমরা অনেক এগিয়েছি, এটা ঠিক। তারপরও ইতিবাচক ভাবমূর্তির দিকটাতে আরও উন্নতি করতে হবে। না হলে বায়াররা আমাদের ঠকাচ্ছে, ঠিকমতো দর দিচ্ছে না–এদিকে উন্নতি করা কঠিন হবে। তাদের ওই ধারণাটা পাল্টাতে হবে যে, বাংলাদেশে গেলেই ১০ শতাংশ কমে পণ্য কেনা যাবে না। এটা কান্ট্রি ব্র্যান্ডিং দিয়ে করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়ানো বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রস্তুতি কতটুকু?
ফজলুল হক: এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। বিশ্বে যে ধরনেরই প্রযুক্তিগত উন্নতি হোক না কেন, বাংলাদেশের পোশাকমালিকেরা তা করার চেষ্টা করছেন। এখানেও পোশাকমালিকদের ভেতরে একধরনের প্রতিযোগিতা আছে। এখন প্রায় সব ধরনের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর যন্ত্রপাতি বাংলাদেশে চলে এসেছে। একটা ভুল ধারণা ছিল যে, রোবট চলে এসেছে। এ কারণে পোশাক খাতে লাখ লাখ কর্মী ছাঁটাই হবে ইত্যাদি। এসব ধারণার কোনো যুক্তি নেই। বাংলাদেশ যে বিপুলসংখ্যক পণ্য উৎপাদন করে, সেখানে রোবট দিয়ে তা করা অনেক ব্যয়বহুল হবে, যা বাস্তবসম্মত নয়। বাংলাদেশের কারখানা এখন যেভাবে এগোচ্ছে আমি মনে করি এটাই ঠিক পথ। শুধু পণ্যের কিছু বৈচিত্র্যকরণ দরকার। আমরা এখন কটনবেসড পোশাকে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছি। জনপ্রিয়তা বাড়ছে ম্যানমেইড ফাইবারের। একসময় মনে করা হতো কটন আরামদায়ক। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে ম্যানমেইড ফাইবার আরও বেশি আরামদায়ক। এ জায়গায় আমরা পিছিয়ে আছি। যেহেতু আমরা অনেকটাই শীর্ষে অবস্থান করছি, আর প্রবৃদ্ধিও ধরে রাখতে চাই। সুতরাং এ জায়গায় যদি সময়মতো প্রস্তুতি নেওয়া না যায়, তাহলে ঝুঁকি আছে। আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে তা এখনো পর্যাপ্ত নয়। এখানে নীতিসহায়তা, প্রযুক্তি এবং প্রচুর বিনিয়োগ দরকার। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার কোনো নীতিসহায়তা দিতে পারে কি না, সেটা ভেবে দেখার প্রয়োজন রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: নির্বাচনের কারণে রাজনীতি-অর্থনীতিতে অনেক উপসর্গ দৃশ্যমান। এতে কোনো শঙ্কা বোধ করছেন কি না?
ফজলুল হক: নির্বাচন ঘিরে অনেক বিতর্ক হচ্ছে। তবে আমি নিজে শঙ্কিত নই। আমি এর অংশ নই। আমাদের দেখার বিষয় হচ্ছে, সামাজিক যে পরিবেশ-পরিস্থিতি সেটা শান্ত আছে কি না? উৎপাদন কোনো ধরনের হুমকির সম্মুখীন হবে না, এটা নিশ্চিত করা। এখন পর্যন্ত যা দেখছি, তাতে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কোনো উপসর্গ দেখছি না। ক্রেতাদের থেকেও কোনো অনিশ্চয়তা বা শঙ্কার কিছু পাইনি। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের মতো কাজ করবে। সরকারি বা বিরোধী দল হোক–আমরা শুধু এটুকু নিশ্চয়তা পেতে চাই যে দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে। নির্বাচন নির্বাচনের মতো হবে, কিন্তু অর্থনৈতিক পরিবেশ বা অর্থনীতির চালিকাশক্তির বিপক্ষে গিয়ে যেন কেউ না দাঁড়ায়। তবে এখন পর্যন্ত আমি আতঙ্ক বা দুশ্চিন্তা করার কিছু দেখছি না।
পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনে বিশ্বে রীতিমতো বিপ্লব ঘটিয়েছে বাংলাদেশ। একসময়ের অনিরাপদ কারখানার মৃত্যুপুরী হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ বিশ্বে এখন নিরাপদ কারখানার সামনের সারিতে। কীভাবে ঘটল এমন বিস্ময়কর ঘটনা? এসব নিয়ে কথা বলেছেন দেশের প্রথম বিশ্বস্বীকৃতি পাওয়া সবুজ কারখানা প্লামি ফ্যাশনের উদ্যোক্তা ও বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন, এটা কীভাবে সম্ভব হলো?
ফজলুল হক: দেশে এখন দুই শতাধিক গ্রিন ফ্যাক্টরি। নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব কারখানায় বিশ্বে সেরা ৫০ কারখানায়ও বাংলাদেশ শীর্ষে। আমাদের ধারেকাছেও অন্য কোনো দেশ নেই। এ রকম একটি জায়গায় নেতৃত্ব দিত পেরে আমরা সত্যিই গর্বিত। এটা সত্য যে প্লামি ফ্যাশনের কথা বেশি বেশি গণমাধ্যমে আসার কারণে অন্যরা অনুপ্রাণিত হয়েছেন। অনেকে এটাকে হয়তো চ্যালেঞ্জ হিসেবেও নিয়েছেন, যে উনি পারলে অন্যরা কেন পারবেন না। এটা ইতিবাচকভাবে সবাইকে উৎসাহিত করেছে। এখন বিষয়টা এমন হয়েছে যে, কেউ যখন কোনো ফ্যাক্টরি করতে চান, তখন তিনি গ্রিন বা পরিবেশবান্ধব কারখানা ছাড়া চিন্তাই করতে পারছেন না। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ও ভালো লাগার জায়গা। রানা প্লাজা ও তাজরীন ফ্যাশনস দুর্ঘটনার পর যে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছিল দেশের পোশাক কারখানা, সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য হয়তো আমাদের একটা ক্ষুদ্র প্রয়াস ছিল। আমরা বিশ্বকে অন্তত একটু নাড়া দিতে পেরেছি। সত্যি কথা হলো, আমরা শুরু থেকেই একটি পরিবেশবান্ধব কারখানা হওয়ার জন্য কাজ করেছি। বাণিজ্যিকভাবে কতটা লাভজনক হব, ব্যাংকঋণ কত নেব–এসব নিয়ে ভাবিনি।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববাজারে মন্দার একটা পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে কী কী চ্যালেঞ্জ দেখছেন?
ফজলুল হক: বিজিএমইএ-বিকেএমইএর বাইরে এখনো যেসব কারখানা রয়েছে, সেগুলোর কর্মপরিবেশ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সে দিকে নজর দেওয়া দরকার। কারণ, ওইসব কারখানায় যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যায়, তার দায়দায়িত্ব অন্য সবার ওপর পড়বে। তখন বিশ্বে যে বদনাম হবে, তখন কে মেম্বার বা কে মেম্বার না, এটা কেউ দেখবে না। আমরা অনেক এগিয়েছি, এটা ঠিক। তারপরও ইতিবাচক ভাবমূর্তির দিকটাতে আরও উন্নতি করতে হবে। না হলে বায়াররা আমাদের ঠকাচ্ছে, ঠিকমতো দর দিচ্ছে না–এদিকে উন্নতি করা কঠিন হবে। তাদের ওই ধারণাটা পাল্টাতে হবে যে, বাংলাদেশে গেলেই ১০ শতাংশ কমে পণ্য কেনা যাবে না। এটা কান্ট্রি ব্র্যান্ডিং দিয়ে করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়ানো বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রস্তুতি কতটুকু?
ফজলুল হক: এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। বিশ্বে যে ধরনেরই প্রযুক্তিগত উন্নতি হোক না কেন, বাংলাদেশের পোশাকমালিকেরা তা করার চেষ্টা করছেন। এখানেও পোশাকমালিকদের ভেতরে একধরনের প্রতিযোগিতা আছে। এখন প্রায় সব ধরনের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর যন্ত্রপাতি বাংলাদেশে চলে এসেছে। একটা ভুল ধারণা ছিল যে, রোবট চলে এসেছে। এ কারণে পোশাক খাতে লাখ লাখ কর্মী ছাঁটাই হবে ইত্যাদি। এসব ধারণার কোনো যুক্তি নেই। বাংলাদেশ যে বিপুলসংখ্যক পণ্য উৎপাদন করে, সেখানে রোবট দিয়ে তা করা অনেক ব্যয়বহুল হবে, যা বাস্তবসম্মত নয়। বাংলাদেশের কারখানা এখন যেভাবে এগোচ্ছে আমি মনে করি এটাই ঠিক পথ। শুধু পণ্যের কিছু বৈচিত্র্যকরণ দরকার। আমরা এখন কটনবেসড পোশাকে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছি। জনপ্রিয়তা বাড়ছে ম্যানমেইড ফাইবারের। একসময় মনে করা হতো কটন আরামদায়ক। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে ম্যানমেইড ফাইবার আরও বেশি আরামদায়ক। এ জায়গায় আমরা পিছিয়ে আছি। যেহেতু আমরা অনেকটাই শীর্ষে অবস্থান করছি, আর প্রবৃদ্ধিও ধরে রাখতে চাই। সুতরাং এ জায়গায় যদি সময়মতো প্রস্তুতি নেওয়া না যায়, তাহলে ঝুঁকি আছে। আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে তা এখনো পর্যাপ্ত নয়। এখানে নীতিসহায়তা, প্রযুক্তি এবং প্রচুর বিনিয়োগ দরকার। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার কোনো নীতিসহায়তা দিতে পারে কি না, সেটা ভেবে দেখার প্রয়োজন রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: নির্বাচনের কারণে রাজনীতি-অর্থনীতিতে অনেক উপসর্গ দৃশ্যমান। এতে কোনো শঙ্কা বোধ করছেন কি না?
ফজলুল হক: নির্বাচন ঘিরে অনেক বিতর্ক হচ্ছে। তবে আমি নিজে শঙ্কিত নই। আমি এর অংশ নই। আমাদের দেখার বিষয় হচ্ছে, সামাজিক যে পরিবেশ-পরিস্থিতি সেটা শান্ত আছে কি না? উৎপাদন কোনো ধরনের হুমকির সম্মুখীন হবে না, এটা নিশ্চিত করা। এখন পর্যন্ত যা দেখছি, তাতে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কোনো উপসর্গ দেখছি না। ক্রেতাদের থেকেও কোনো অনিশ্চয়তা বা শঙ্কার কিছু পাইনি। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের মতো কাজ করবে। সরকারি বা বিরোধী দল হোক–আমরা শুধু এটুকু নিশ্চয়তা পেতে চাই যে দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে। নির্বাচন নির্বাচনের মতো হবে, কিন্তু অর্থনৈতিক পরিবেশ বা অর্থনীতির চালিকাশক্তির বিপক্ষে গিয়ে যেন কেউ না দাঁড়ায়। তবে এখন পর্যন্ত আমি আতঙ্ক বা দুশ্চিন্তা করার কিছু দেখছি না।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
২ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে