নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছয় বছরের ব্যবধানে প্রতিটি পরিবারের মাসিক ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে। দেশের মানুষের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এখন ঋণ করে জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাচ্ছে। ৩৭ শতাংশ পরিবারই কোনো না কোনোভাবে ঋণগ্রস্ত। জাতীয়ভাবে পরিবারপ্রতি ঋণের পরিমাণ গড়ে ৭৩ হাজার ৯৮০ টাকা। এর মধ্যে শহরের পরিবারগুলোর ঋণ গড়ে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৬ টাকা। গ্রামের পরিবারগুলোর ঋণ ৪৪ হাজার ৪১১ টাকা। গ্রামের তুলনায় শহরের পরিবারগুলোর ঋণ প্রায় ২১০ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানা আয়-ব্যয় জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আজ বুধবার প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভিডিও বার্তায় বক্তব্য দেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এবং পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য ড. মো. কাউছার আহমেদ।
বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিবিএসের উপমহাপরিচালক পরিমল চন্দ্র বসু। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ‘হাউসহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেনডিচার সার্ভে’-এর (এইচআইইএস-২০২২) প্রকল্প পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ।
বিবিএসের তথ্যমতে, ২০১৬ সালেও পরিবারপ্রতি এত ঋণ ছিল না। ২০২২ সালে জাতীয়ভাবে প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯৮০ টাকা। অথচ ২০১৬ সালের একই জরিপে এ ঋণের পরিমাণ ছিল ৩৭ হাজার ২৪৩ টাকা। অর্থাৎ ছয় বছরের ব্যবধানে প্রতিটি পরিবারের ঋণ বেড়েছে ১১১ দশমিক ১০ শতাংশ।
এদিকে ঋণগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা ও ঋণের পরিমাণ বাড়লেও গত ছয় বছরে দেশের দারিদ্র্যের হার কমেছে। এখন সার্বিক দারিদ্র্যের হার ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। ছয় বছর আগে অর্থাৎ ২০১৬ সালে এ হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। তবে দারিদ্র্য কমার গতি কমেছে, বৈষম্যও বেড়েছে।
বিবিএসের জরিপ অনুযায়ী, দেশে এখন অতিদারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। ছয় বছর আগে ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ। শহরের চেয়ে গ্রামে দারিদ্র্য বেশি। গ্রামে এখন দারিদ্র্যের হার সাড়ে ২০ শতাংশ, শহরে এই হার ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ। এ সময়ে বছরে গড়ে দশমিক ৯৩ শতাংশীয় পয়েন্ট হারে দারিদ্র্য কমেছে। এর আগের ছয় বছরে অর্থাৎ ২০১০ থেকে ২০১৬ সালে প্রতিবছর গড়ে ১ দশমিক ৩ শতাংশীয় পয়েন্ট হারে দারিদ্র্য কমেছিল। অর্থাৎ দারিদ্র্য হ্রাসের গতি কমে গেছে।
একসময় রংপুর বিভাগের মানুষ বেশি গরিব ছিলেন। বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্যের হার বরিশাল, ২৬ দশমিক ৯ শতাংশ। বরিশাল অঞ্চল শস্যভান্ডার হিসেবে খ্যাত। অথচ সেখানে দারিদ্র্য কিছুটা বেড়েছে। ২০১৬ সালে ওই বিভাগে দারিদ্র্যের হার ছিল ২৬ দশমিক ৫ শতাংশ। দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে কম পার্শ্ববর্তী খুলনা বিভাগে, ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ।
বিবিএস বলছে, গত ছয় বছরে ঢাকা, সিলেট ও বরিশাল বিভাগে দারিদ্র্যের হার বেড়েছে। এখন ঢাকায় দারিদ্র্যের হার ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৮ শতাংশ, রাজশাহীতে ১৬ দশমিক ৭ শতাংশ, সিলেটে ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ, রংপুরে ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ আর ময়মনসিংহে ২৪ দশমিক ২ শতাংশ।
২০১৬ সালে রংপুর বিভাগে দারিদ্র্যের হার সর্বোচ্চ প্রায় ৪৭ শতাংশ ছিল; এখন তা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। অন্যদিকে বরিশালে দারিদ্র্য বেড়ে দেশের সর্বোচ্চ হয়েছে।
বরিশালে দারিদ্র্য কেন বাড়ল, এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম সচিব দীপংকর রায় মজা করে বলেন, ‘হয়তো মঙ্গার অভিবাসন হয়েছে, নদীর অববাহিকা ধরে তা বরিশালের দিকে গেছে!’
দীপংকর রায় আরও বলেন, ‘বরিশালে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সবচেয়ে বেশি। সেখানে দারিদ্র্য কমার কথা। আবার কেউ বলতে পারেন, দারিদ্র্যের হার বেশি বলেই সেখানে সামাজিক নিরাপত্তা বেশি। এটি আপেক্ষিক বিষয়।’
এ সময় ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি বেশি খুলনা জেলায়। সেখানে দারিদ্র্যের হার বেশি হারে বাড়ার কথা। কিন্তু পাশের বিভাগে দারিদ্র্য সবচেয়ে বেশি।’
তিনি বলেন, ‘দারিদ্র্য কমানোর প্রক্রিয়ায় দারিদ্র্যসীমার কিছুটা ওপরে থাকা জনগোষ্ঠীর সুরক্ষা বেশি জরুরি। কারণ, হঠাৎ যেকোনো ধরনের আঘাতে তাঁরা দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যেতে পারেন। তাঁদের সুরক্ষা দিতে পারলে দারিদ্র্য বিমোচন টেকসই হবে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের প্রতিটি খানার গড় আয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০২২ সালে খানার মাসিক গড় আয় ছিল ৩২ হাজার ৪২২ টাকা, যা ২০১০ ও ২০১৬ সালের জরিপে ছিল যথাক্রমে ১১ হাজার ৪৭৯ এবং ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা।
এ ছাড়া এইচআইইএস ২০২২ অনুযায়ী, গতবারের তুলনায় এবার প্রতিটি খানার মাসিক আয় বৃদ্ধির সঙ্গে মাসিক ব্যয়ও বেড়েছে। বর্তমানে একটি খানার মাসিক ব্যয় ৩১ হাজার ৫০০ টাকা, যা ২০১০ ও ২০১৬ সালে ছিল যথাক্রমে ১১ হাজার ২০০ এবং ১৫ হাজার ৭১৫ টাকা।
ছয় বছরের ব্যবধানে প্রতিটি পরিবারের মাসিক ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে। দেশের মানুষের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এখন ঋণ করে জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাচ্ছে। ৩৭ শতাংশ পরিবারই কোনো না কোনোভাবে ঋণগ্রস্ত। জাতীয়ভাবে পরিবারপ্রতি ঋণের পরিমাণ গড়ে ৭৩ হাজার ৯৮০ টাকা। এর মধ্যে শহরের পরিবারগুলোর ঋণ গড়ে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৬ টাকা। গ্রামের পরিবারগুলোর ঋণ ৪৪ হাজার ৪১১ টাকা। গ্রামের তুলনায় শহরের পরিবারগুলোর ঋণ প্রায় ২১০ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানা আয়-ব্যয় জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আজ বুধবার প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভিডিও বার্তায় বক্তব্য দেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এবং পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য ড. মো. কাউছার আহমেদ।
বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিবিএসের উপমহাপরিচালক পরিমল চন্দ্র বসু। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ‘হাউসহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেনডিচার সার্ভে’-এর (এইচআইইএস-২০২২) প্রকল্প পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ।
বিবিএসের তথ্যমতে, ২০১৬ সালেও পরিবারপ্রতি এত ঋণ ছিল না। ২০২২ সালে জাতীয়ভাবে প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯৮০ টাকা। অথচ ২০১৬ সালের একই জরিপে এ ঋণের পরিমাণ ছিল ৩৭ হাজার ২৪৩ টাকা। অর্থাৎ ছয় বছরের ব্যবধানে প্রতিটি পরিবারের ঋণ বেড়েছে ১১১ দশমিক ১০ শতাংশ।
এদিকে ঋণগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা ও ঋণের পরিমাণ বাড়লেও গত ছয় বছরে দেশের দারিদ্র্যের হার কমেছে। এখন সার্বিক দারিদ্র্যের হার ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। ছয় বছর আগে অর্থাৎ ২০১৬ সালে এ হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। তবে দারিদ্র্য কমার গতি কমেছে, বৈষম্যও বেড়েছে।
বিবিএসের জরিপ অনুযায়ী, দেশে এখন অতিদারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। ছয় বছর আগে ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ। শহরের চেয়ে গ্রামে দারিদ্র্য বেশি। গ্রামে এখন দারিদ্র্যের হার সাড়ে ২০ শতাংশ, শহরে এই হার ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ। এ সময়ে বছরে গড়ে দশমিক ৯৩ শতাংশীয় পয়েন্ট হারে দারিদ্র্য কমেছে। এর আগের ছয় বছরে অর্থাৎ ২০১০ থেকে ২০১৬ সালে প্রতিবছর গড়ে ১ দশমিক ৩ শতাংশীয় পয়েন্ট হারে দারিদ্র্য কমেছিল। অর্থাৎ দারিদ্র্য হ্রাসের গতি কমে গেছে।
একসময় রংপুর বিভাগের মানুষ বেশি গরিব ছিলেন। বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্যের হার বরিশাল, ২৬ দশমিক ৯ শতাংশ। বরিশাল অঞ্চল শস্যভান্ডার হিসেবে খ্যাত। অথচ সেখানে দারিদ্র্য কিছুটা বেড়েছে। ২০১৬ সালে ওই বিভাগে দারিদ্র্যের হার ছিল ২৬ দশমিক ৫ শতাংশ। দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে কম পার্শ্ববর্তী খুলনা বিভাগে, ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ।
বিবিএস বলছে, গত ছয় বছরে ঢাকা, সিলেট ও বরিশাল বিভাগে দারিদ্র্যের হার বেড়েছে। এখন ঢাকায় দারিদ্র্যের হার ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৮ শতাংশ, রাজশাহীতে ১৬ দশমিক ৭ শতাংশ, সিলেটে ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ, রংপুরে ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ আর ময়মনসিংহে ২৪ দশমিক ২ শতাংশ।
২০১৬ সালে রংপুর বিভাগে দারিদ্র্যের হার সর্বোচ্চ প্রায় ৪৭ শতাংশ ছিল; এখন তা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। অন্যদিকে বরিশালে দারিদ্র্য বেড়ে দেশের সর্বোচ্চ হয়েছে।
বরিশালে দারিদ্র্য কেন বাড়ল, এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম সচিব দীপংকর রায় মজা করে বলেন, ‘হয়তো মঙ্গার অভিবাসন হয়েছে, নদীর অববাহিকা ধরে তা বরিশালের দিকে গেছে!’
দীপংকর রায় আরও বলেন, ‘বরিশালে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সবচেয়ে বেশি। সেখানে দারিদ্র্য কমার কথা। আবার কেউ বলতে পারেন, দারিদ্র্যের হার বেশি বলেই সেখানে সামাজিক নিরাপত্তা বেশি। এটি আপেক্ষিক বিষয়।’
এ সময় ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি বেশি খুলনা জেলায়। সেখানে দারিদ্র্যের হার বেশি হারে বাড়ার কথা। কিন্তু পাশের বিভাগে দারিদ্র্য সবচেয়ে বেশি।’
তিনি বলেন, ‘দারিদ্র্য কমানোর প্রক্রিয়ায় দারিদ্র্যসীমার কিছুটা ওপরে থাকা জনগোষ্ঠীর সুরক্ষা বেশি জরুরি। কারণ, হঠাৎ যেকোনো ধরনের আঘাতে তাঁরা দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যেতে পারেন। তাঁদের সুরক্ষা দিতে পারলে দারিদ্র্য বিমোচন টেকসই হবে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের প্রতিটি খানার গড় আয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০২২ সালে খানার মাসিক গড় আয় ছিল ৩২ হাজার ৪২২ টাকা, যা ২০১০ ও ২০১৬ সালের জরিপে ছিল যথাক্রমে ১১ হাজার ৪৭৯ এবং ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা।
এ ছাড়া এইচআইইএস ২০২২ অনুযায়ী, গতবারের তুলনায় এবার প্রতিটি খানার মাসিক আয় বৃদ্ধির সঙ্গে মাসিক ব্যয়ও বেড়েছে। বর্তমানে একটি খানার মাসিক ব্যয় ৩১ হাজার ৫০০ টাকা, যা ২০১০ ও ২০১৬ সালে ছিল যথাক্রমে ১১ হাজার ২০০ এবং ১৫ হাজার ৭১৫ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১৪ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে