নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে প্রতি কেজি ২৬-২৭ টাকা মূল্যে আলু বিক্রি নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামীকাল বুধবার থেকে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে হবে বলেও জেলা প্রশাসকদের বলা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে গত সোমবার এসংক্রান্ত একটি চিঠি জারির মাধ্যমে সব জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে দ্য কন্ট্রোল অব অ্যাসেনশিয়াল কমোডিটিস অ্যাক্ট, ১৯৫৬-এর ৩ (২) (ই) ধারা অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোল্ড স্টোরেজ ও খুচরা পর্যায়ে সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে বেশিতে আলু বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। জনস্বার্থে আলুর বাজার স্থিতিশীল করার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে জরুরি ভিত্তিতে তাঁর জেলাধীন কোল্ড স্টোরেজসমূহ থেকে সরকারনির্ধারিত মূল্যে আলু বিক্রির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
এ ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসকগণ জেলা বা উপজেলা পর্যায়ে একজন উপযুক্ত কর্মকর্তাকে এক বা একাধিক স্টোরেজ তত্ত্বাবধানে দায়িত্ব অর্পণ করবেন এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে সরকারনির্ধারিত মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। এ ছাড়া ক্রেতাকে কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে বিক্রির পাকা রসিদ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আলুর বিক্রয়মূল্য কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে প্রতি কেজি ২৬ থেকে ২৭ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে সর্বোচ্চ প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু সরকারনির্ধারিত মূল্যে কোল্ড স্টোরেজ ও খুচরা কোনো পর্যায়েই আলু বিক্রয় করা হচ্ছে না।
কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে প্রতি কেজি ২৬-২৭ টাকা মূল্যে আলু বিক্রি নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামীকাল বুধবার থেকে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে হবে বলেও জেলা প্রশাসকদের বলা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে গত সোমবার এসংক্রান্ত একটি চিঠি জারির মাধ্যমে সব জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে দ্য কন্ট্রোল অব অ্যাসেনশিয়াল কমোডিটিস অ্যাক্ট, ১৯৫৬-এর ৩ (২) (ই) ধারা অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোল্ড স্টোরেজ ও খুচরা পর্যায়ে সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে বেশিতে আলু বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। জনস্বার্থে আলুর বাজার স্থিতিশীল করার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে জরুরি ভিত্তিতে তাঁর জেলাধীন কোল্ড স্টোরেজসমূহ থেকে সরকারনির্ধারিত মূল্যে আলু বিক্রির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
এ ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসকগণ জেলা বা উপজেলা পর্যায়ে একজন উপযুক্ত কর্মকর্তাকে এক বা একাধিক স্টোরেজ তত্ত্বাবধানে দায়িত্ব অর্পণ করবেন এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে সরকারনির্ধারিত মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। এ ছাড়া ক্রেতাকে কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে বিক্রির পাকা রসিদ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর আলুর বিক্রয়মূল্য কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে প্রতি কেজি ২৬ থেকে ২৭ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে সর্বোচ্চ প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু সরকারনির্ধারিত মূল্যে কোল্ড স্টোরেজ ও খুচরা কোনো পর্যায়েই আলু বিক্রয় করা হচ্ছে না।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৪ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে