নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপণ্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের নাভিশ্বাস ওঠার জোগার। এর মধ্যে ভোজ্যতেলের দাম আরেক দফা বৃদ্ধির পথে। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে দাম বাড়ানোর প্রস্তাবে সায় দিয়েছে সরকার।
আজ রোববার ব্যবসায়ী, আমদানিকারকদের সঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া চিনির শুল্ক কমলেও সহসা এটির দাম কমবে না বলে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে।
নিত্যপণ্যের মজুদ, আমদানি, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে পরিশোধনকারী, পাইকারী ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। টানা দুই ঘণ্টার বেশি সময় বৈঠক শেষে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান সাংবাদিকদের বিফ্রিং করেন। বিফ্রিংয়ে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায় পরিশোধনকারী মিলগুলো প্রতি লিটার বোতলের দাম ১৬৮ টাকা করার প্রস্তাব করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়। ওই চিঠির বিষয়ে ট্যারিফ কমিশনকে মূল্যায়ন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। ট্যারিফ কমিশন মূল্যায়ন করে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৬২ টাকা নির্ধারণ করে একটি প্রস্তাব বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পাঠায়। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকের পর মূল্য ১৬০ টাকা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে এই দাম বাণিজ্য সচিব ও মন্ত্রী অনুমোদন করার পরই কেবল ঘোষণা করা হবে।
সফিকুজ্জামান বলেন, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৩৬ টাকা ও পাম তেল ১১৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৫ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৭৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের দাম নির্ধারণ রয়েছে ১৫৩ টাকা। অর্থাৎ প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ৭ টাকা বাড়ছে।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর বৈঠকে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১২৯ টাকা, বোতল ১৫৩ টাকা, পাম তেল ১১৬ টাকা ও ৫ লিটারের বোতল ৭২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে তা ১২৯ থেকে বেড়ে ১৩৬ টাকা, পাম ১১৬ থেকে ১১৯ টাকা টাকা, এক লিটারের বোতল ১৫৩ থেকে ১৬০ টাকা এবং ৭২৮ টাকার ৫ লিটারের বোতল ৭৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
শুল্ক কমানোর পরও চিনির মূল্য না কমার বিষয়ে সফিকুজ্জামান বলেন, চিনির দাম কমতে একটু সময় লাগবে। কারণ দেশে যে চিনি রয়েছে তা বর্তমান ধার্যকৃত শুল্কে আমদানি করা। এজন্য এই পণ্যটির দাম কমতে আরও এক মাসের মতো সময় লাগবে।
আজকের বৈঠকে চিনির দাম নির্ধারণ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলেও জানান তিনি।
পরিশোধনকারী মিল মালিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দাম অনুমোদন হওয়ার পর সেটি গণমাধ্যমকে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সেখানে মিল গেট, পাইকারী ও খুচরা পর্যায়ে দাম দেওয়া থাকবে।
রাষ্ট্রয়াত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, রোববার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৩৫-১৪০ টাকায়। যা এক মাস আগে ছিল ১৩০-১৩৬ টাকা। প্রতি ৫ লিটারের বোতল ৬৮০-৭২০ টাকায়। এক মাস আগে ছিল ৬৭০-৭১০ টাকা। ১ লিটারের বোতল ১৪৫-১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগে ছিল ১৪০-১৫০ টাকা এবং প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১২৫-১৩০ টাকা। যা মাস খানেক আগে ছিল ১২০-১২৬ টাকা।
নিত্যপণ্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের নাভিশ্বাস ওঠার জোগার। এর মধ্যে ভোজ্যতেলের দাম আরেক দফা বৃদ্ধির পথে। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে দাম বাড়ানোর প্রস্তাবে সায় দিয়েছে সরকার।
আজ রোববার ব্যবসায়ী, আমদানিকারকদের সঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া চিনির শুল্ক কমলেও সহসা এটির দাম কমবে না বলে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে।
নিত্যপণ্যের মজুদ, আমদানি, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে পরিশোধনকারী, পাইকারী ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। টানা দুই ঘণ্টার বেশি সময় বৈঠক শেষে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান সাংবাদিকদের বিফ্রিং করেন। বিফ্রিংয়ে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায় পরিশোধনকারী মিলগুলো প্রতি লিটার বোতলের দাম ১৬৮ টাকা করার প্রস্তাব করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়। ওই চিঠির বিষয়ে ট্যারিফ কমিশনকে মূল্যায়ন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। ট্যারিফ কমিশন মূল্যায়ন করে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৬২ টাকা নির্ধারণ করে একটি প্রস্তাব বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পাঠায়। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠকের পর মূল্য ১৬০ টাকা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে এই দাম বাণিজ্য সচিব ও মন্ত্রী অনুমোদন করার পরই কেবল ঘোষণা করা হবে।
সফিকুজ্জামান বলেন, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৩৬ টাকা ও পাম তেল ১১৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৫ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৭৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের দাম নির্ধারণ রয়েছে ১৫৩ টাকা। অর্থাৎ প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ৭ টাকা বাড়ছে।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর বৈঠকে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১২৯ টাকা, বোতল ১৫৩ টাকা, পাম তেল ১১৬ টাকা ও ৫ লিটারের বোতল ৭২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে তা ১২৯ থেকে বেড়ে ১৩৬ টাকা, পাম ১১৬ থেকে ১১৯ টাকা টাকা, এক লিটারের বোতল ১৫৩ থেকে ১৬০ টাকা এবং ৭২৮ টাকার ৫ লিটারের বোতল ৭৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
শুল্ক কমানোর পরও চিনির মূল্য না কমার বিষয়ে সফিকুজ্জামান বলেন, চিনির দাম কমতে একটু সময় লাগবে। কারণ দেশে যে চিনি রয়েছে তা বর্তমান ধার্যকৃত শুল্কে আমদানি করা। এজন্য এই পণ্যটির দাম কমতে আরও এক মাসের মতো সময় লাগবে।
আজকের বৈঠকে চিনির দাম নির্ধারণ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলেও জানান তিনি।
পরিশোধনকারী মিল মালিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দাম অনুমোদন হওয়ার পর সেটি গণমাধ্যমকে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সেখানে মিল গেট, পাইকারী ও খুচরা পর্যায়ে দাম দেওয়া থাকবে।
রাষ্ট্রয়াত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, রোববার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৩৫-১৪০ টাকায়। যা এক মাস আগে ছিল ১৩০-১৩৬ টাকা। প্রতি ৫ লিটারের বোতল ৬৮০-৭২০ টাকায়। এক মাস আগে ছিল ৬৭০-৭১০ টাকা। ১ লিটারের বোতল ১৪৫-১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগে ছিল ১৪০-১৫০ টাকা এবং প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১২৫-১৩০ টাকা। যা মাস খানেক আগে ছিল ১২০-১২৬ টাকা।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৩ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৪ ঘণ্টা আগে