নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইলেকট্রোলাইট ড্রিংক এসএমসি প্লাস তাৎক্ষণিক বাজার থেকে প্রত্যাহার করে দুই কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
এসএমসি প্লাস পানীয়টির উৎপাদক প্রতিষ্ঠান দ্য একমি এগ্রিভেট অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, আর এটি বাজারজাত করে মেসার্স এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড।
আজ বুধবার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা পরিচালক (প্রয়োগ ও প্রতিপালন) মো. আখতার মামুন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত–২, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নিরাপদ খাদ্য প্রচলিত আইন ও আইনের অধীন নির্ধারিত মানদণ্ড প্রতিপালন হয়নি। আদালতে দোষ স্বীকার করায় প্রতিষ্ঠান দুটিকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আসামি কর্তৃক স্বীকৃত ত্রুটিপূর্ণ খাদ্যপণ্যটি নিরাপদ খাদ্য আইনের ৪৩ (২) ধারা নিম্নমানের, ঝুঁকিপূর্ণ বা বিষাক্ত পদার্থযুক্ত খাদ্যদ্রব্য প্রত্যাহার প্রবিধানমালা-২০২১ মোতাবেক খাদ্যপণ্যটি বাজার থেকে সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যাহার কার্যক্রম শুরুর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
২০১৩ সালে নিরাপদ খাদ্য আইনের ৪৩ (২) ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি কর্তৃক যেসব খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ, সরবরাহ বা বিক্রি করা হয়েছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে এই আইন বা অন্য কোনো আইনের অধীন নির্ধারিত মানদণ্ড প্রতিপালিত হয়নি অথবা তাতে কোনো দূষক, তেজস্ক্রিয়তাযুক্ত, বিকিরণযুক্ত বা অন্য কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বা বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি বিদ্যমান, তাহলে কর্তৃপক্ষ, সন্দেহজনক প্রশ্নবিদ্ধ খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ বাজার বা ভোক্তার কাছ থেকে প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নির্দেশ দেবে এবং ওই ব্যক্তি নির্দেশনা অনুযায়ী উপ–ধারা (১)–এর বিধান অনুসরণে সংশ্লিষ্ট খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ প্রত্যাহারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পরিদর্শক কামরুল হাসান অনুমোদনবিহীন ইলেকট্রোলাইট ড্রিংক তৈরি ও বাজারজাত এবং মিথ্যা বিজ্ঞাপন প্রচার করার অপরাধে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে নিরাপদ খাদ্য আইনের ৩২ ধারা (খ) উপধারা, ৩৯, ৪১ ও ৪২ ধারায় মামলা করেন।
গত মঙ্গলবার (১৪ মে) বাজারে বিক্রি হওয়া অনুমোদনহীন পাঁচটি কোম্পানির ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকসের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবরের আদালত।
সেই সঙ্গে পাঁচটি কোম্পানির মালিককে আগামী ৫, ৬ ও ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এসএমসি প্লাস, প্রাণের অ্যাকটিভ, ব্রুভানা, আকিজের রিচার্জ এবং টারবো—এগুলো ওষুধ নাকি এনার্জি ড্রিংকস সে বিষয়ে তাঁরা ব্যাখ্যা দেবেন।
ইলেকট্রোলাইট ড্রিংক এসএমসি প্লাস তাৎক্ষণিক বাজার থেকে প্রত্যাহার করে দুই কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
এসএমসি প্লাস পানীয়টির উৎপাদক প্রতিষ্ঠান দ্য একমি এগ্রিভেট অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, আর এটি বাজারজাত করে মেসার্স এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড।
আজ বুধবার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা পরিচালক (প্রয়োগ ও প্রতিপালন) মো. আখতার মামুন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত–২, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নিরাপদ খাদ্য প্রচলিত আইন ও আইনের অধীন নির্ধারিত মানদণ্ড প্রতিপালন হয়নি। আদালতে দোষ স্বীকার করায় প্রতিষ্ঠান দুটিকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আসামি কর্তৃক স্বীকৃত ত্রুটিপূর্ণ খাদ্যপণ্যটি নিরাপদ খাদ্য আইনের ৪৩ (২) ধারা নিম্নমানের, ঝুঁকিপূর্ণ বা বিষাক্ত পদার্থযুক্ত খাদ্যদ্রব্য প্রত্যাহার প্রবিধানমালা-২০২১ মোতাবেক খাদ্যপণ্যটি বাজার থেকে সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যাহার কার্যক্রম শুরুর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
২০১৩ সালে নিরাপদ খাদ্য আইনের ৪৩ (২) ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি কর্তৃক যেসব খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ, সরবরাহ বা বিক্রি করা হয়েছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে এই আইন বা অন্য কোনো আইনের অধীন নির্ধারিত মানদণ্ড প্রতিপালিত হয়নি অথবা তাতে কোনো দূষক, তেজস্ক্রিয়তাযুক্ত, বিকিরণযুক্ত বা অন্য কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বা বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি বিদ্যমান, তাহলে কর্তৃপক্ষ, সন্দেহজনক প্রশ্নবিদ্ধ খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ বাজার বা ভোক্তার কাছ থেকে প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নির্দেশ দেবে এবং ওই ব্যক্তি নির্দেশনা অনুযায়ী উপ–ধারা (১)–এর বিধান অনুসরণে সংশ্লিষ্ট খাদ্যদ্রব্য বা খাদ্যোপকরণ প্রত্যাহারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পরিদর্শক কামরুল হাসান অনুমোদনবিহীন ইলেকট্রোলাইট ড্রিংক তৈরি ও বাজারজাত এবং মিথ্যা বিজ্ঞাপন প্রচার করার অপরাধে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে নিরাপদ খাদ্য আইনের ৩২ ধারা (খ) উপধারা, ৩৯, ৪১ ও ৪২ ধারায় মামলা করেন।
গত মঙ্গলবার (১৪ মে) বাজারে বিক্রি হওয়া অনুমোদনহীন পাঁচটি কোম্পানির ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকসের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবরের আদালত।
সেই সঙ্গে পাঁচটি কোম্পানির মালিককে আগামী ৫, ৬ ও ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এসএমসি প্লাস, প্রাণের অ্যাকটিভ, ব্রুভানা, আকিজের রিচার্জ এবং টারবো—এগুলো ওষুধ নাকি এনার্জি ড্রিংকস সে বিষয়ে তাঁরা ব্যাখ্যা দেবেন।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৩ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১০ ঘণ্টা আগে